নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর সবুজবাগে চরতলা বাড়ির ছাদ থেকে নিচে পড়ে আতাউল করিম অপু (৫০) নামে এক নার্সিং কর্মকর্তা মারা গেছেন। তিনি সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন।
আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে সবুজবাগের দক্ষিণগাঁও ২ নম্বর রোডের ১১৯ নম্বর বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সকাল ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স ফিরোজা পারভিন জানান, সবুজবাগের নিজের চারতলা বাড়ির তৃতীয় তলায় পরিবার নিয়ে থাকতেন তিনি। ভোরে ফজরের নামাজ শেষে চারতলার ছাদে ওঠেন ব্যায়াম করতে। বৃষ্টির কারণে ছাদ পিচ্ছিল ছিল। ছাদের পাশে দাঁড়িয়ে নিচের দিকে দেখার সময় সেখান থেকেই নিচে পড়ে যান।
মৃত অপুকে হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী আনোয়ার হোসেন জানান, ভোরে রাস্তায় রক্তাক্ত আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁকে। পরে কয়েকজন মিলে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অপুর সহকর্মী এনামুল হাসান জানান, নিহতের গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলায়। তাঁর বাবার নাম মৃত হাবিবুর রহমান। তাঁর স্ত্রী শাহিন আক্তার সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসেবে কর্মরত। একমাত্র মেয়ে শুভ্রা ও স্ত্রীকে নিয়ে সবুজবাগের বাসায় থাকতেন। ঢামেক হাসপাতালের উপসেবা তত্ত্বাবধায়ক অফিসে দায়িত্বরত ছিলেন অপু।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। তদন্তের জন্য সবুজবাগ থানার পুলিশকে জানানো হয়েছে।
রাজধানীর সবুজবাগে চরতলা বাড়ির ছাদ থেকে নিচে পড়ে আতাউল করিম অপু (৫০) নামে এক নার্সিং কর্মকর্তা মারা গেছেন। তিনি সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন।
আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে সবুজবাগের দক্ষিণগাঁও ২ নম্বর রোডের ১১৯ নম্বর বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সকাল ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স ফিরোজা পারভিন জানান, সবুজবাগের নিজের চারতলা বাড়ির তৃতীয় তলায় পরিবার নিয়ে থাকতেন তিনি। ভোরে ফজরের নামাজ শেষে চারতলার ছাদে ওঠেন ব্যায়াম করতে। বৃষ্টির কারণে ছাদ পিচ্ছিল ছিল। ছাদের পাশে দাঁড়িয়ে নিচের দিকে দেখার সময় সেখান থেকেই নিচে পড়ে যান।
মৃত অপুকে হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী আনোয়ার হোসেন জানান, ভোরে রাস্তায় রক্তাক্ত আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁকে। পরে কয়েকজন মিলে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অপুর সহকর্মী এনামুল হাসান জানান, নিহতের গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলায়। তাঁর বাবার নাম মৃত হাবিবুর রহমান। তাঁর স্ত্রী শাহিন আক্তার সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসেবে কর্মরত। একমাত্র মেয়ে শুভ্রা ও স্ত্রীকে নিয়ে সবুজবাগের বাসায় থাকতেন। ঢামেক হাসপাতালের উপসেবা তত্ত্বাবধায়ক অফিসে দায়িত্বরত ছিলেন অপু।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। তদন্তের জন্য সবুজবাগ থানার পুলিশকে জানানো হয়েছে।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
১৭ মিনিট আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
১ ঘণ্টা আগে