কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি কারখানার গুদামে অগ্নিকাণ্ডে দুই শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে আরও বেশ কয়েকজন দগ্ধ হয়েছেন বলেও জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে কালিন্দী ইউনিয়নের গদাবাগ এলাকায় হাজি আবুল হাসনাতের মালিকানাধীন স্বাদ গ্লাস অ্যান্ড পলিমার কারখানার গুদামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।
এতে ঘটনাস্থলে অগ্নিদগ্ধ হয়ে গুদামের পাশের বসতঘরে ঘুমিয়ে থাকা জেসমিন আক্তার (৩০) ও তাঁর কন্যা ইশা (১৬), মিনা (২২) ও তাঁর শিশুসন্তান তাইয়েবা (২) ঘটনাস্থলে নিহত হয়। এ ছাড়া মিনার স্বামী সোহাগ মিয়াকে গুরুতর আহত অবস্থায় শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক ইনস্টিটিউটে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনিও মারা যান।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশিদ। তিনি বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঘটনাস্থলে দুই শিশুসহ চারজন নিহত হয়েছে। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় আরও একজন নিহত হয়েছে। একই ঘটনায় পাশের ঘরের বেশ কয়েকজনকে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় রাজধানীর শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।’
স্থানীয়রা বলছে, অগ্নিকাণ্ডের পর তারা ঘরের দেয়াল ভেঙে বেশ কয়েকজনকে আহত অবস্খায় উদ্ধার করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী এজিএম (হেডকোয়ার্টার ) মো. সামসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে প্রথমে কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস এবং পরে সদরঘাট ও হেডকোয়ার্টারসহ প্রায় ছয়টি ইউনিট প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় ভোর ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনের কারণ এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিক নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি।’
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফয়সল বিন করিম, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশিদ।
ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন ও ব্যক্তিদের সহায়তার আশ্বাস দেন। এ ছাড়া নিহতদের পরিবারের প্রত্যেককে ২৫ হাজার ও আহতদের ১৫ হাজার টাকা করে নগদ অর্থসহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে প্রধান করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি কারখানার গুদামে অগ্নিকাণ্ডে দুই শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে আরও বেশ কয়েকজন দগ্ধ হয়েছেন বলেও জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে কালিন্দী ইউনিয়নের গদাবাগ এলাকায় হাজি আবুল হাসনাতের মালিকানাধীন স্বাদ গ্লাস অ্যান্ড পলিমার কারখানার গুদামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।
এতে ঘটনাস্থলে অগ্নিদগ্ধ হয়ে গুদামের পাশের বসতঘরে ঘুমিয়ে থাকা জেসমিন আক্তার (৩০) ও তাঁর কন্যা ইশা (১৬), মিনা (২২) ও তাঁর শিশুসন্তান তাইয়েবা (২) ঘটনাস্থলে নিহত হয়। এ ছাড়া মিনার স্বামী সোহাগ মিয়াকে গুরুতর আহত অবস্থায় শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক ইনস্টিটিউটে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনিও মারা যান।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশিদ। তিনি বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঘটনাস্থলে দুই শিশুসহ চারজন নিহত হয়েছে। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় আরও একজন নিহত হয়েছে। একই ঘটনায় পাশের ঘরের বেশ কয়েকজনকে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় রাজধানীর শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।’
স্থানীয়রা বলছে, অগ্নিকাণ্ডের পর তারা ঘরের দেয়াল ভেঙে বেশ কয়েকজনকে আহত অবস্খায় উদ্ধার করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী এজিএম (হেডকোয়ার্টার ) মো. সামসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে প্রথমে কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস এবং পরে সদরঘাট ও হেডকোয়ার্টারসহ প্রায় ছয়টি ইউনিট প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় ভোর ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনের কারণ এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিক নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি।’
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফয়সল বিন করিম, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশিদ।
ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন ও ব্যক্তিদের সহায়তার আশ্বাস দেন। এ ছাড়া নিহতদের পরিবারের প্রত্যেককে ২৫ হাজার ও আহতদের ১৫ হাজার টাকা করে নগদ অর্থসহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে প্রধান করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে