ঢাবি সংবাদদাতা
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে ধর্ষণ ও নিপীড়নবিরোধী গণপদযাত্রায় পুলিশের বাধার প্রতিবাদে এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ, সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নিপীড়ন বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) মশাল মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিপক্ষে এ আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ ব্যানারে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকা থেকে এ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর, হলপাড়া, শাহবাগ হয়ে মিলন চত্বরে এসে থামে। মিলন চত্বরে এসে শিক্ষার্থীরা একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন।
সমাবেশে ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী তিলোত্তমা ইতি বলেন, ‘গতকালের ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনে পুলিশ নারীদের হেনস্থা করেছে। পুলিশের বাধায় নারী শিক্ষার্থীদের অনেকে আহতও হয়েছে। আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছি। তিনি পদত্যাগ না করলে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত রাখব।’
এই শিক্ষার্থী আরও বলেন, ‘আপনারা ধর্ষণের জন্য কেবল পোশাকের অযুহাত দেন, কিন্তু কোনো একটি ধর্ষণের ঘটনা থেকে তার প্রমাণ দিতে পারবেন না। ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমাদের এ লড়াই অব্যাহত থাকবে। এ বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনা জানানোর জন্য আগামীকাল বুধবার বেলা ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে একটি সংবাদ সম্মেলন করা হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সীমা আক্তার বলেন, ‘গতকাল ব্যানারের সামনে নারী শিক্ষার্থীরা থাকা স্বত্তেও পুরুষ পুলিশ দিয়ে বাধা দেওয়া হয়। যেখানে তারা আমাদের নিরাপত্তা দেওয়ার কথা, সেখানে তা না করে আমাদেরকে তারা প্রতিহত করার চেষ্টা করছে। ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা বিলুপে তাহলে কী ফল আসল? নারীরা কোনো সুফল পেল না।’
সীমা আক্তার বলেন, ‘নিরাপত্তাহীনতার কারণে আমরা ঠিকমতো ঘর থেকে বের হতে পারি না। নিশ্চিন্তে নিজেদের কাজ করতে পারি না। এই নিরাপত্তা দিতে না পারলে আপনারা গদি ছেড়ে দেন।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সামিরা মৌ বলেন, ‘আমরা কেবল সব ধরনের নিপীড়নের শাস্তি চাই। আপনারা আমাদের অতিরিক্ত প্রটোকল দেওয়ার তো দরকার নাই। আমরা যখন যৌক্তিক আন্দোলন করছিলাম, তখন পুলিশ দিয়ে আমাদের আহত করলেন। আমরা নারীদের নিরাপত্তার নিশ্চিতের জন্য এ কর্মসূচি চলমান রাখব।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী লামিশা জামান বলেন, ‘আমরা এর আগে হাসিনার আমলে ধর্ষণের বিরুদ্ধে বহুবার দাঁড়িয়েছি। তখন কোনো আশা ছিল না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের খুব আশা ছিল। কিন্তু তারা সে আশা পূরণে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।’
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে ধর্ষণ ও নিপীড়নবিরোধী গণপদযাত্রায় পুলিশের বাধার প্রতিবাদে এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ, সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নিপীড়ন বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) মশাল মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিপক্ষে এ আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ ব্যানারে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকা থেকে এ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর, হলপাড়া, শাহবাগ হয়ে মিলন চত্বরে এসে থামে। মিলন চত্বরে এসে শিক্ষার্থীরা একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন।
সমাবেশে ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী তিলোত্তমা ইতি বলেন, ‘গতকালের ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনে পুলিশ নারীদের হেনস্থা করেছে। পুলিশের বাধায় নারী শিক্ষার্থীদের অনেকে আহতও হয়েছে। আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছি। তিনি পদত্যাগ না করলে আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত রাখব।’
এই শিক্ষার্থী আরও বলেন, ‘আপনারা ধর্ষণের জন্য কেবল পোশাকের অযুহাত দেন, কিন্তু কোনো একটি ধর্ষণের ঘটনা থেকে তার প্রমাণ দিতে পারবেন না। ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমাদের এ লড়াই অব্যাহত থাকবে। এ বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনা জানানোর জন্য আগামীকাল বুধবার বেলা ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে একটি সংবাদ সম্মেলন করা হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সীমা আক্তার বলেন, ‘গতকাল ব্যানারের সামনে নারী শিক্ষার্থীরা থাকা স্বত্তেও পুরুষ পুলিশ দিয়ে বাধা দেওয়া হয়। যেখানে তারা আমাদের নিরাপত্তা দেওয়ার কথা, সেখানে তা না করে আমাদেরকে তারা প্রতিহত করার চেষ্টা করছে। ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা বিলুপে তাহলে কী ফল আসল? নারীরা কোনো সুফল পেল না।’
সীমা আক্তার বলেন, ‘নিরাপত্তাহীনতার কারণে আমরা ঠিকমতো ঘর থেকে বের হতে পারি না। নিশ্চিন্তে নিজেদের কাজ করতে পারি না। এই নিরাপত্তা দিতে না পারলে আপনারা গদি ছেড়ে দেন।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সামিরা মৌ বলেন, ‘আমরা কেবল সব ধরনের নিপীড়নের শাস্তি চাই। আপনারা আমাদের অতিরিক্ত প্রটোকল দেওয়ার তো দরকার নাই। আমরা যখন যৌক্তিক আন্দোলন করছিলাম, তখন পুলিশ দিয়ে আমাদের আহত করলেন। আমরা নারীদের নিরাপত্তার নিশ্চিতের জন্য এ কর্মসূচি চলমান রাখব।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী লামিশা জামান বলেন, ‘আমরা এর আগে হাসিনার আমলে ধর্ষণের বিরুদ্ধে বহুবার দাঁড়িয়েছি। তখন কোনো আশা ছিল না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের খুব আশা ছিল। কিন্তু তারা সে আশা পূরণে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।’
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৩ ঘণ্টা আগে