অনলাইন ডেস্ক
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মাঠপর্যায়ের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অফিসের গাড়িচালককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের কক্ষের সামনে হট্টগোল করছেন চালকের সহকর্মীরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীরা জড়ো হতে থাকেন। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মিটিং শেষে সচিব ও অতিরিক্ত সচিব এসে তাঁদের বিচারের আশ্বাস দিলে সেখান থেকে সবাই চলে যান।
এর আগে মঙ্গলবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের কাছে খুলনা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবিরের বিরুদ্ধে অফিসটির গাড়িচালক রবিন ইসলাম মদুদ লিখিত অভিযোগ করেন।
সচিবের কাছে জমা দেওয়া অভিযোগে রবিন ইসলাম মদুদ উল্লেখ করেন, মঙ্গলবার আনুমানিক ৩টা ৩৫ মিনিটে তাঁকে অফিস সহায়ক উশা আফরিনকে দিয়ে অফিসে ডেকে নেন হুমায়ুন কবির। সেখানে ওই সময় দুজন কর্মকর্তা ও একজন কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা গাড়িচালকের কাছে গাড়ির চাবি ও গাড়ি চাইলে তিনি লিখিত আকারে বুঝে নিতে বলেন।
একপর্যায়ে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা গাড়িচালক মদুদের দিকে তেড়ে আসেন। সেখানে উপস্থিত খুলনা সদর থানার নির্বাচন কর্মকর্তা মনোরঞ্জন বিশ্বাস ইশারা করে তাঁকে চাবি দিয়ে দিতে বললে তিনি নির্বাচন কর্মকর্তা হুমায়ুনের কাছে চাবি দিয়ে দেন। এরপরও হুমায়ুন চাবি নিয়ে উত্তেজিত হয়ে আমার মুখের উভয় পাশে এলোপাতাড়ি চর ও ঘুসি মারেন। পায়ের স্যান্ডেল দিয়ে মাথায় বাড়ি মারেন। মনোরঞ্জন বিশ্বাস তাঁর হাত ধরে ঠেকানোর চেষ্টা করলে তাঁর ওপরেও চড়াও হন এবং তাঁকেও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, একপর্যায়ে দরজা খুলে বের হতে গেলে পেছন থেকে তাঁকে ধরে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া হয়। এ সময় আঘাত পেয়ে গাড়িচালক মদুদের দাঁত ভেঙে যায়। পরে তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করেন, চিকিৎসারত অবস্থায় তাঁকে ফোন কল দিয়ে অফিসে ডেকে নিয়ে বদলির চিঠি ও অবমুক্তের আদেশ হাতে দিয়ে দেন।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মাঠপর্যায়ের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অফিসের গাড়িচালককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের কক্ষের সামনে হট্টগোল করছেন চালকের সহকর্মীরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীরা জড়ো হতে থাকেন। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মিটিং শেষে সচিব ও অতিরিক্ত সচিব এসে তাঁদের বিচারের আশ্বাস দিলে সেখান থেকে সবাই চলে যান।
এর আগে মঙ্গলবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের কাছে খুলনা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবিরের বিরুদ্ধে অফিসটির গাড়িচালক রবিন ইসলাম মদুদ লিখিত অভিযোগ করেন।
সচিবের কাছে জমা দেওয়া অভিযোগে রবিন ইসলাম মদুদ উল্লেখ করেন, মঙ্গলবার আনুমানিক ৩টা ৩৫ মিনিটে তাঁকে অফিস সহায়ক উশা আফরিনকে দিয়ে অফিসে ডেকে নেন হুমায়ুন কবির। সেখানে ওই সময় দুজন কর্মকর্তা ও একজন কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা গাড়িচালকের কাছে গাড়ির চাবি ও গাড়ি চাইলে তিনি লিখিত আকারে বুঝে নিতে বলেন।
একপর্যায়ে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা গাড়িচালক মদুদের দিকে তেড়ে আসেন। সেখানে উপস্থিত খুলনা সদর থানার নির্বাচন কর্মকর্তা মনোরঞ্জন বিশ্বাস ইশারা করে তাঁকে চাবি দিয়ে দিতে বললে তিনি নির্বাচন কর্মকর্তা হুমায়ুনের কাছে চাবি দিয়ে দেন। এরপরও হুমায়ুন চাবি নিয়ে উত্তেজিত হয়ে আমার মুখের উভয় পাশে এলোপাতাড়ি চর ও ঘুসি মারেন। পায়ের স্যান্ডেল দিয়ে মাথায় বাড়ি মারেন। মনোরঞ্জন বিশ্বাস তাঁর হাত ধরে ঠেকানোর চেষ্টা করলে তাঁর ওপরেও চড়াও হন এবং তাঁকেও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, একপর্যায়ে দরজা খুলে বের হতে গেলে পেছন থেকে তাঁকে ধরে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া হয়। এ সময় আঘাত পেয়ে গাড়িচালক মদুদের দাঁত ভেঙে যায়। পরে তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করেন, চিকিৎসারত অবস্থায় তাঁকে ফোন কল দিয়ে অফিসে ডেকে নিয়ে বদলির চিঠি ও অবমুক্তের আদেশ হাতে দিয়ে দেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে