প্রতিনিধি
শিবচর (মাদারীপুর): ঈদে বাড়ি ফিরতেই হবে। কর্মক্ষেত্র থেকে ছুটি নিয়ে রাজধানী ঢাকায় বসে থাকার কোন মানে হয় না! আর পরিবার ছাড়া ঈদের দিন কাটানোর কথা চিন্তাও করা যায় না। আবার অনেকেরই পরিবার অপেক্ষায় রয়েছে ঈদের কেনাকাটা করে বাড়ি ফিরবে কারো সন্তান, কারো বাবা আবার কারো স্বামী। তাই পথের শত ভোগান্তি মাথায় নিয়েই বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছে হাজার হাজার মানুষ।
রাজধানী ঢাকার সাথে দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌ-রুট। সোমবার ফেরি চলাচল বন্ধ থাকার কথা থাকলেও ঘাট ম্যানেজার সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, দুপুর ১২টার দিকে প্রায় পাঁচ হাজার যাত্রী নিয়ে একটি ডাম্প ফেরি ঘাটে এসে ভিড়েছে। ফেরিটির খোলা ডেকে প্রায় দুই ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে অবশেষে ঘাটে এসে নামে। কষ্টে হলেও পদ্মা পার হতে পারার স্বস্তি ফুটে ওঠে ঘরমুখো মানুষের মুখে।
আশরাফুল নামের মাদারীপুর জেলার রাজৈরের এক যাত্রী বলেন,'শিমুলিয়া ঘাটে এসে অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর ফেরিতে উঠতে পেরেছি। ফেরিটি খুব আস্তে চলে। ডাম্প ফেরি বিধায় পুরোটাই ছাদহীন। রোদে কষ্ট হয়েছে। তারপরও পদ্মা পার হতে পেরেছি বলে স্বস্তি লাগছে।'
হাসান ফকির নামের এক যুবক বলেন, 'নয় মাসে বাড়ি যাই নাই। মায় বার বার ফোন কইরা কয় কষ্ট হইলে আওয়া লাগবে না। কিন্তু মায়রে ছাড়া ঈদ করমু ক্যামনে? সব খোলা রাইখা নদীর পাড়ে আমাগো আটকাইছে। নদী ছোট হইলে মানুষ সাঁতরাইয়া পার হইত!'
ওবায়দুর মিয়া নামের এক যুবক বলেন, 'আমার ব্যাগের মধ্যে পরিবারের সবার জামা-কাপড়। আমি না যাইতে পারলে কেউ নতুন জামা-কাপড় পড়তে পারবে না। কষ্ট হলেও বাড়ি যাইতে হবে।'
এদিকে দুপুরে বাংলাবাজার ঘাট থেকে অ্যাম্বুলেন্স ও কিছু যাত্রী নিয়ে একটি রোরো ফেরি শিমুলিয়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। ঘাটের টার্মিনালে আটকে আছে পণ্যবাহী শতাধিক ট্রাক। তবে সোমবার সকাল থেকে ঢাকাগামী যাত্রীর সংখ্যা কমছে।
বিআইডব্লিউটিসি'র বাংলাবাজার ঘাট সূত্র জানিয়েছে, জরুরী যানবাহন ও অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে একটি ফেরি ঘাট থেকে ছেড়ে গেছে। শিমুলিয়া থেকে যাত্রী নিয়ে একটি ডাম্প ফেরি এ ঘাটে এসেছে। এছাড়া রাতে পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য ফেরি চলাচল স্বাভাবিক থাকে।
বিআইডব্লিউটিসি'র বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, 'শুধু জরুরি যানবাহনের জন্য কয়েকটি ফেরি চলে। বাকিগুলো বন্ধ আছে।'
শিবচর (মাদারীপুর): ঈদে বাড়ি ফিরতেই হবে। কর্মক্ষেত্র থেকে ছুটি নিয়ে রাজধানী ঢাকায় বসে থাকার কোন মানে হয় না! আর পরিবার ছাড়া ঈদের দিন কাটানোর কথা চিন্তাও করা যায় না। আবার অনেকেরই পরিবার অপেক্ষায় রয়েছে ঈদের কেনাকাটা করে বাড়ি ফিরবে কারো সন্তান, কারো বাবা আবার কারো স্বামী। তাই পথের শত ভোগান্তি মাথায় নিয়েই বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছে হাজার হাজার মানুষ।
রাজধানী ঢাকার সাথে দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌ-রুট। সোমবার ফেরি চলাচল বন্ধ থাকার কথা থাকলেও ঘাট ম্যানেজার সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, দুপুর ১২টার দিকে প্রায় পাঁচ হাজার যাত্রী নিয়ে একটি ডাম্প ফেরি ঘাটে এসে ভিড়েছে। ফেরিটির খোলা ডেকে প্রায় দুই ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে অবশেষে ঘাটে এসে নামে। কষ্টে হলেও পদ্মা পার হতে পারার স্বস্তি ফুটে ওঠে ঘরমুখো মানুষের মুখে।
আশরাফুল নামের মাদারীপুর জেলার রাজৈরের এক যাত্রী বলেন,'শিমুলিয়া ঘাটে এসে অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর ফেরিতে উঠতে পেরেছি। ফেরিটি খুব আস্তে চলে। ডাম্প ফেরি বিধায় পুরোটাই ছাদহীন। রোদে কষ্ট হয়েছে। তারপরও পদ্মা পার হতে পেরেছি বলে স্বস্তি লাগছে।'
হাসান ফকির নামের এক যুবক বলেন, 'নয় মাসে বাড়ি যাই নাই। মায় বার বার ফোন কইরা কয় কষ্ট হইলে আওয়া লাগবে না। কিন্তু মায়রে ছাড়া ঈদ করমু ক্যামনে? সব খোলা রাইখা নদীর পাড়ে আমাগো আটকাইছে। নদী ছোট হইলে মানুষ সাঁতরাইয়া পার হইত!'
ওবায়দুর মিয়া নামের এক যুবক বলেন, 'আমার ব্যাগের মধ্যে পরিবারের সবার জামা-কাপড়। আমি না যাইতে পারলে কেউ নতুন জামা-কাপড় পড়তে পারবে না। কষ্ট হলেও বাড়ি যাইতে হবে।'
এদিকে দুপুরে বাংলাবাজার ঘাট থেকে অ্যাম্বুলেন্স ও কিছু যাত্রী নিয়ে একটি রোরো ফেরি শিমুলিয়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। ঘাটের টার্মিনালে আটকে আছে পণ্যবাহী শতাধিক ট্রাক। তবে সোমবার সকাল থেকে ঢাকাগামী যাত্রীর সংখ্যা কমছে।
বিআইডব্লিউটিসি'র বাংলাবাজার ঘাট সূত্র জানিয়েছে, জরুরী যানবাহন ও অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে একটি ফেরি ঘাট থেকে ছেড়ে গেছে। শিমুলিয়া থেকে যাত্রী নিয়ে একটি ডাম্প ফেরি এ ঘাটে এসেছে। এছাড়া রাতে পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য ফেরি চলাচল স্বাভাবিক থাকে।
বিআইডব্লিউটিসি'র বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, 'শুধু জরুরি যানবাহনের জন্য কয়েকটি ফেরি চলে। বাকিগুলো বন্ধ আছে।'
গাজীপুরের টঙ্গীতে সাবরেজিস্ট্রার না থাকায় জমি বেচাকেনায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। এ ছাড়া সপ্তাহে মাত্র দুই দিন অফিস চলায় প্রয়োজনীয় তথ্যসেবাও মিলছে না।
২ ঘণ্টা আগে‘স্বপ্ন দেখি বই পড়ি’ স্লোগান সামনে রেখে রাজধানীর হাজারীবাগ গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রথম বাংলাদেশ বুক অলিম্পিয়াড। এটি নারীদের জন্য বিশেষভাবে আয়োজিত একটি উদ্যোগ। এই আয়োজনে বক্তারা বই পড়ে কেবল জ্ঞান অর্জনের পরিবর্তে অনুধাবনচর্চার ওপর জোর দেন।
৪ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারে সরকারি সফরে এসে ‘অসুস্থ হয়ে পড়ায়’ সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। শনিবার রাত সাড়ে ১০ টার পরপরই তাকে নিয়ে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) আগামী একনেক সভায় অনুমোদনের দাবিতে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। অনশনে অংশ নেওয়া দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে