ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
গরমে স্বস্তি পেতে মানিকগঞ্জের ঘিওরে কদর বেড়েছে তালের শাঁসের। তালের শাঁস যেমন পুষ্টিকর, তেমনি গরমে প্রশান্তিদায়ক। এ কারণে ক্রেতারা বাজারে ছুটে যাচ্ছেন তালের শাঁস কিনতে। তবে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম তালশাঁসের।
উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারের মোড়ে বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস। এ ছাড়া ভ্যানে করে ভ্রাম্যমাণ তালের শাঁস বিক্রেতাদের সংখ্যাও কম নয়।
উপজেলায় শতাধিক পরিবারের লোকজন তালের শাঁস বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। অনেকেই মৌসুমি ব্যবসা হিসেবে কেনাবেচা করছেন তালের শাঁস।
বর্তমানে একেকটি তালের শাঁস ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ডের পাশে ব্যবসায়ী শেখ সোহেল বলেন, ‘তিনটি গাছের তাল ৫ হাজার টাকায় কিনেছি। গাছ থেকে তাল নামাতে ও পরিবহন খরচ হয়েছে আরও দেড় হাজার টাকা। সব খরচ বাদে এ তালগুলো ৮ থেকে ৯ হাজার টাকা বিক্রি করব। প্রতিটি তাল বিক্রি করছি ২৫-৩০ টাকায়।’
ঘিওর হাটে অপর বিক্রেতা সাইজ উদ্দিন বলেন, ‘প্রতি বছর বিভিন্ন গ্রাম থেকে পাইকারি দরে তালের শাঁস কিনে ঘিওরের হাট-বাজারে বিক্রি করি। পরিশ্রম একটু বেশি হলেও লাভ বেশ ভালোই হয়। চলতি মৌসুমে উপজেলার সব জায়গাতেই তালের সংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া প্রচণ্ড গরমের কারণে চড়া মূল্যে তাদের শাঁস বিক্রি করতে হচ্ছে।’
এক সময় ঘিওরে বিভিন্ন এলাকায় বিপুল পরিমাণ তালগাছ ছিল। তালগাছ কেটে গৃহস্থালি, ইট পোড়ানো, তালের ডোঙা তৈরি এবং জ্বালানিসহ নানা কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় পরিচর্যা এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বহু তালগাছ মরে গেছে।
নালী বাজারে মালা আক্তার নামের এক গৃহবধূ বলেন, ‘আমার ছেলে মেয়ের তালের শাঁস খুব পছন্দ। দাম বেশি। এই বাজারে বিক্রেতা একজন, কিন্তু ক্রেতা অনেক। তাই সিরিয়াল ধরে তালশাঁস কিনছি।’
অধ্যাপক অজয় রায় বলেন, পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এ অঞ্চলের তালগাছ এখন অনেক কমে গেছে। আর তাল শাঁসের উচ্চমূল্য তবুও সচরাচর পাওয়া যায় না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাজেদুল ইসলাম বলেন, চলতি মৌসুমে তালের ফলন কম হওয়ায় বিক্রেতাদের আনা তালের শাঁস মুহূর্তেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। সরকারি পর্যায়ে তালগাছ রোপণ ও পরিচর্যা করতে কাজ করা হচ্ছে।
গরমে স্বস্তি পেতে মানিকগঞ্জের ঘিওরে কদর বেড়েছে তালের শাঁসের। তালের শাঁস যেমন পুষ্টিকর, তেমনি গরমে প্রশান্তিদায়ক। এ কারণে ক্রেতারা বাজারে ছুটে যাচ্ছেন তালের শাঁস কিনতে। তবে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম তালশাঁসের।
উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারের মোড়ে বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস। এ ছাড়া ভ্যানে করে ভ্রাম্যমাণ তালের শাঁস বিক্রেতাদের সংখ্যাও কম নয়।
উপজেলায় শতাধিক পরিবারের লোকজন তালের শাঁস বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। অনেকেই মৌসুমি ব্যবসা হিসেবে কেনাবেচা করছেন তালের শাঁস।
বর্তমানে একেকটি তালের শাঁস ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ডের পাশে ব্যবসায়ী শেখ সোহেল বলেন, ‘তিনটি গাছের তাল ৫ হাজার টাকায় কিনেছি। গাছ থেকে তাল নামাতে ও পরিবহন খরচ হয়েছে আরও দেড় হাজার টাকা। সব খরচ বাদে এ তালগুলো ৮ থেকে ৯ হাজার টাকা বিক্রি করব। প্রতিটি তাল বিক্রি করছি ২৫-৩০ টাকায়।’
ঘিওর হাটে অপর বিক্রেতা সাইজ উদ্দিন বলেন, ‘প্রতি বছর বিভিন্ন গ্রাম থেকে পাইকারি দরে তালের শাঁস কিনে ঘিওরের হাট-বাজারে বিক্রি করি। পরিশ্রম একটু বেশি হলেও লাভ বেশ ভালোই হয়। চলতি মৌসুমে উপজেলার সব জায়গাতেই তালের সংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া প্রচণ্ড গরমের কারণে চড়া মূল্যে তাদের শাঁস বিক্রি করতে হচ্ছে।’
এক সময় ঘিওরে বিভিন্ন এলাকায় বিপুল পরিমাণ তালগাছ ছিল। তালগাছ কেটে গৃহস্থালি, ইট পোড়ানো, তালের ডোঙা তৈরি এবং জ্বালানিসহ নানা কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় পরিচর্যা এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বহু তালগাছ মরে গেছে।
নালী বাজারে মালা আক্তার নামের এক গৃহবধূ বলেন, ‘আমার ছেলে মেয়ের তালের শাঁস খুব পছন্দ। দাম বেশি। এই বাজারে বিক্রেতা একজন, কিন্তু ক্রেতা অনেক। তাই সিরিয়াল ধরে তালশাঁস কিনছি।’
অধ্যাপক অজয় রায় বলেন, পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এ অঞ্চলের তালগাছ এখন অনেক কমে গেছে। আর তাল শাঁসের উচ্চমূল্য তবুও সচরাচর পাওয়া যায় না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাজেদুল ইসলাম বলেন, চলতি মৌসুমে তালের ফলন কম হওয়ায় বিক্রেতাদের আনা তালের শাঁস মুহূর্তেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। সরকারি পর্যায়ে তালগাছ রোপণ ও পরিচর্যা করতে কাজ করা হচ্ছে।
কক্সবাজার সাগরপারের সুগন্ধা পয়েন্টে হোটেল-মোটেল জোনের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ২ একর ৩০ শতক খাসজমি দখল করে শতাধিক দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, জাল কাগজ বানিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ৫ আগস্ট পরবর্তী প্রশাসনিক শিথিলতার সুযোগে হোটেল-মোটেল জোনের বাতিল করা প্লটের এই জমি দখল করেছে।
৩৯ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি আত্মহত্যা করেননি, তাঁরা খুন হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় দুজন। প্রথমে সাগর ও পরে রুনিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তবে ডিএনএ রিপোর্টে অস্পষ্টতা থাকায় হত্যাকারীদের শনাক্ত করা এখনো সম্ভব হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগেবরগুনার বিষখালী, বলেশ্বর ও পায়রা নদীতে নির্বিচারে মারা পড়ছে ইলিশের পোনা বা জাটকা। নিষিদ্ধ বাঁধা, গোপ, বেহেন্দি ও কারেন্ট জালে এগুলো শিকার করা হচ্ছে। দেড়-দুই ইঞ্চি লম্বা এসব মাছকে এলাকার হাট-বাজারে ‘চাপিলা’ বলে বিক্রি করছেন জেলেরা। সেই সঙ্গে শুঁটকি বানানো হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ সদর উপজেলার করিমপুর গ্রামের হাসিনা বেগম নামের এক বৃদ্ধা বেশ কিছুদিন ঠান্ডা জ্বরে ভুগছেন। এসেছেন ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রে। ডাক্তার তাঁকে দেখেশুনে কিছু ওষুধ কেনার পরামর্শ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে