ঢাবি প্রতিনিধি
রাজধানীর ইডেন মহিলা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্যের কক্ষে ছয় ঘণ্টা আটকে রেখে এক শিক্ষার্থীকে মানসিক টর্চার, হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হলেন কলেজের মার্কেটিং বিভাগের নুসরাত জাহান কেয়া। কেয়া ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি।
তবে অধ্যক্ষ বলছে, ‘ও আমাদের শিক্ষার্থী। তাকে কেন নির্যাতন করা হবে? হয়রানি, নির্যাতনের প্রশ্নই ওঠে না।’
৬ ঘণ্টা আটকে রেখে হয়রানির অভিযোগ ও জোরপূর্বক জবানবন্দি নেওয়ার বিষয়ে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের সামনে গতকাল সোমবার সংবাদ সম্মেলন করেছে কেয়া।
সংবাদ সম্মেলন কেয়া অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি ১২টার সময়ে ট্রান্সক্রিপ্টের জন্য এবং অফিশিয়াল কিছু কাজে গেলে শিক্ষকেরা আমাকে অধ্যক্ষের রুমে নিয়ে যায়। সেখানে আমাকে নানাভাবে হয়রানি করা হয়। ৬ ঘণ্টা আটকে রেখে জোরপূর্বক একটি অঙ্গীকারনামা নেয়।’
কোন বিষয়ে অঙ্গীকার নামা নেওয়া হয় এমন প্রশ্নের উত্তরে কেয়া বলেন, ‘ইডেন কলেজে ছাত্রলীগের নির্যাতন, চাঁদাবাজি ও সিট বাণিজ্যের বিষয়ে আমি রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক মানববন্ধনে বক্তব্য দিয়েছিলাম তাই আমাকে জোরপূর্বক অঙ্গীকারনামা দিতে বাধ্য করা হয়েছে। শিক্ষকদের হয়রানি ও মানসিক নির্যাতনে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি।’
কলেজ একাডেমিক কাউন্সিলের এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিং ছিল। তখন বিষয়টি নিয়ে আলাপ হলে আমরা কেয়াকে নিয়ে আসি। তাঁর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কোনো ডকুমেন্টস আছে কি না জানতে চেয়েছি। তাঁর কাছ থেকে একটা লিখিত নেওয়া হয়েছে।’
অধ্যক্ষ অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাকে নির্যাতন ও আটকের কোন প্রশ্নই ওঠে না। আমাদের শিক্ষার্থী, আমরা কেন নির্যাতন করব? তাঁর বক্তব্যের স্বপক্ষে ডকুমেন্টস চাওয়া হয়েছে। সে কোনো উত্তর দিতে পারেনি। সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগের যুক্তি খণ্ডন সে করতে পারেনি। শুধু বলেছে ২০১৭ সালে তাঁর কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা নিয়েছে ছাত্রলীগের নেতারা। কিন্তু কার কাছে দিয়েছে তারও সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য আমাদের দিতে পারেনি।’
সুপ্রিয়া ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘গতকালের সংবাদ সম্মেলনের একটি ভিডিও দেখার পর খোঁজখবর নেওয়ার জন্য আমাদের দুজন শিক্ষককে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে পাঠিয়েছি। তারা তাঁর খোঁজখবর নেওয়ার জন্য হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরেছে। রিসেপশনে তাঁর নাম আছে কি না দেখেছে। তাঁরা খোঁজ পাননি।’
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর ইডেন মহিলা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্যের কক্ষে ছয় ঘণ্টা আটকে রেখে এক শিক্ষার্থীকে মানসিক টর্চার, হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হলেন কলেজের মার্কেটিং বিভাগের নুসরাত জাহান কেয়া। কেয়া ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি।
তবে অধ্যক্ষ বলছে, ‘ও আমাদের শিক্ষার্থী। তাকে কেন নির্যাতন করা হবে? হয়রানি, নির্যাতনের প্রশ্নই ওঠে না।’
৬ ঘণ্টা আটকে রেখে হয়রানির অভিযোগ ও জোরপূর্বক জবানবন্দি নেওয়ার বিষয়ে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের সামনে গতকাল সোমবার সংবাদ সম্মেলন করেছে কেয়া।
সংবাদ সম্মেলন কেয়া অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি ১২টার সময়ে ট্রান্সক্রিপ্টের জন্য এবং অফিশিয়াল কিছু কাজে গেলে শিক্ষকেরা আমাকে অধ্যক্ষের রুমে নিয়ে যায়। সেখানে আমাকে নানাভাবে হয়রানি করা হয়। ৬ ঘণ্টা আটকে রেখে জোরপূর্বক একটি অঙ্গীকারনামা নেয়।’
কোন বিষয়ে অঙ্গীকার নামা নেওয়া হয় এমন প্রশ্নের উত্তরে কেয়া বলেন, ‘ইডেন কলেজে ছাত্রলীগের নির্যাতন, চাঁদাবাজি ও সিট বাণিজ্যের বিষয়ে আমি রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক মানববন্ধনে বক্তব্য দিয়েছিলাম তাই আমাকে জোরপূর্বক অঙ্গীকারনামা দিতে বাধ্য করা হয়েছে। শিক্ষকদের হয়রানি ও মানসিক নির্যাতনে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি।’
কলেজ একাডেমিক কাউন্সিলের এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিং ছিল। তখন বিষয়টি নিয়ে আলাপ হলে আমরা কেয়াকে নিয়ে আসি। তাঁর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কোনো ডকুমেন্টস আছে কি না জানতে চেয়েছি। তাঁর কাছ থেকে একটা লিখিত নেওয়া হয়েছে।’
অধ্যক্ষ অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাকে নির্যাতন ও আটকের কোন প্রশ্নই ওঠে না। আমাদের শিক্ষার্থী, আমরা কেন নির্যাতন করব? তাঁর বক্তব্যের স্বপক্ষে ডকুমেন্টস চাওয়া হয়েছে। সে কোনো উত্তর দিতে পারেনি। সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগের যুক্তি খণ্ডন সে করতে পারেনি। শুধু বলেছে ২০১৭ সালে তাঁর কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা নিয়েছে ছাত্রলীগের নেতারা। কিন্তু কার কাছে দিয়েছে তারও সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য আমাদের দিতে পারেনি।’
সুপ্রিয়া ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘গতকালের সংবাদ সম্মেলনের একটি ভিডিও দেখার পর খোঁজখবর নেওয়ার জন্য আমাদের দুজন শিক্ষককে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে পাঠিয়েছি। তারা তাঁর খোঁজখবর নেওয়ার জন্য হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরেছে। রিসেপশনে তাঁর নাম আছে কি না দেখেছে। তাঁরা খোঁজ পাননি।’
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর মিরপুর পশ্চিম শেওড়াপাড়ার শামীম সরণি এলাকার একটি বাসা থেকে দুই বোনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন মরিয়ম (৬০) ও সুফিয়া (৫২)। পুলিশ বলছে, প্রাথমিকভাবে এটি হত্যাকাণ্ড বলেই ধারণা করা হচ্ছে। শুক্রবার (৯ মে) সন্ধ্যা থেকে রাতের কোনো এক সময় তাঁদের হত্যা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলায় পৌর ছাত্রদলের সদস্যসচিব কাশেম পাপ্পুসহ অটোরিকশা চোর চক্রের ৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সেই সঙ্গে চোরাই অটোরিকশার বিভিন্ন মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (৯ মে) বিকেলে তাঁদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম খন্দকার
১ ঘণ্টা আগেপাবনার সাঁথিয়ায় গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে। নিহত গৃহবধূ উপজেলার পাগলা গ্রামের শাকিল হোসেনের স্ত্রী খাদেজা (২৩)। তিনি আত্রাইশুকা গ্রামের সাইদুল ইসলামের মেয়ে।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ শেষে ফেরার পথে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৪ নেতার ওপর হামলা হয়েছে। আহতদের সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাত ৮টার দিকে শহরের স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে