কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলায় পাওনা ৬০০ টাকার জন্য এক যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ ঘটনায় গতকাল বুধবার দুপুরে নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে কটিয়াদী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কটিয়াদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম শাহাদাত হোসেন।
নিহতের নাম—নূর আলম (৩৭)। তিনি কটিয়াদী উপজেলার চমকপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে। গত সোমবার তাঁকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—একই এলাকার রফিক মিয়া (৩০), আকাশ মিয়া (২৬) হাদিস খাঁ (৪৮)।
পুলিশ বলছে, নূর আলমের কাছে দীর্ঘদিন যাবৎ পাওনা ৬০০ টাকা নিয়ে বিবাদীদের বিরোধ চলে আসছে। এর জের ধরে গত সোমবার রাত ১১টার দিকে নূর আলমকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় তাঁরা। এরপর থেকে নূর আলমের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলনা। পরদিন মঙ্গলবার দুপুরে মিন্টু মিয়ার পাটখেত থেকে ওড়না দিয়ে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় নূর আলমের লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
এ দিকে এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি রফিক মিয়াকে গতকাল বুধবার বিকেলে আদালতে তোলা হলে তিনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট পার্থ ভদ্র আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করেন। গ্রেপ্তার অন্য দুই আসামিও প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এ বিষয়ে কটিয়াদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম শাহাদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলা রুজুর পরপরই কটিয়াদী থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে এজাহারভুক্ত প্রধান আসামিসহ তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে। মামলার মূল আসামি রফিক মিয়া আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলায় পাওনা ৬০০ টাকার জন্য এক যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ ঘটনায় গতকাল বুধবার দুপুরে নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে কটিয়াদী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কটিয়াদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম শাহাদাত হোসেন।
নিহতের নাম—নূর আলম (৩৭)। তিনি কটিয়াদী উপজেলার চমকপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে। গত সোমবার তাঁকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—একই এলাকার রফিক মিয়া (৩০), আকাশ মিয়া (২৬) হাদিস খাঁ (৪৮)।
পুলিশ বলছে, নূর আলমের কাছে দীর্ঘদিন যাবৎ পাওনা ৬০০ টাকা নিয়ে বিবাদীদের বিরোধ চলে আসছে। এর জের ধরে গত সোমবার রাত ১১টার দিকে নূর আলমকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় তাঁরা। এরপর থেকে নূর আলমের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলনা। পরদিন মঙ্গলবার দুপুরে মিন্টু মিয়ার পাটখেত থেকে ওড়না দিয়ে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় নূর আলমের লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
এ দিকে এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি রফিক মিয়াকে গতকাল বুধবার বিকেলে আদালতে তোলা হলে তিনি ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট পার্থ ভদ্র আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করেন। গ্রেপ্তার অন্য দুই আসামিও প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এ বিষয়ে কটিয়াদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম শাহাদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলা রুজুর পরপরই কটিয়াদী থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে এজাহারভুক্ত প্রধান আসামিসহ তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে। মামলার মূল আসামি রফিক মিয়া আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’
সিলেটের জকিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় শাকের আহমদ (২৪) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন র্যাব-৯-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) কে এম শহিদুল ইসলাম সোহাগ।
১১ মিনিট আগেযশোরের ঝিকরগাছা থানার দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। দোকান থেকে ভারতীয় চোরাই মোবাইল ফোন জব্দের পর অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আর্থিক সুবিধা নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগে তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। প্রত্যাহার হওয়া কর্মকর্তারা হলেন ঝিকরগাছা থানার উপপরিদর্শক
২০ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে শ্বশুর-জামাই হত্যাকাণ্ডের এজাহার ঘিরে নতুন প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লেও মামলার কাগজে তার প্রতিফলন নেই। নিহত ব্যক্তির পরিবারের অভিযোগ, ‘পুলিশ ইচ্ছে করেই মনগড়া তথ্য যুক্ত করে মামলা সাজিয়েছে, যাতে প্রকৃত দায়ীদের আড়াল করা যায়।’
৩৮ মিনিট আগেসিলেট মহানগর আমির আরও বলেন, দুদকের বরাতে প্রকাশিত একটি দৈনিকের সংবাদে দুই জামায়াত নেতাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জড়ানো হয়েছে। দুদকের রিপোর্টে জামায়াত নেতাদের নাম আছে—এর কোনো সত্যতা কোনো গণমাধ্যম পায়নি, কেবল ওই পত্রিকাই পেয়েছে।
৪০ মিনিট আগে