মো. লুৎফর রহমান
সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ): রাস্তায় চলার পথে কত কিছুই তো চোখে পড়ে। এর মধ্যে কিছু বিষয় আছে, যা দেখে পাশ কাটিয়ে চলে যাওয়ার উপায় থাকে না। একটু হলেও দাঁড়াতে হয়। থামতে হয়, তাকাতে হয়। কিন্তু খুব কম বিষয়ই আছে, যা দীর্ঘ সময় মাথায় চেপে বসে থাকে। মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়নে দেখা মিলল এমন এক সেতুর, যা মাথায় রীতিমতো জট পাকিয়ে দিল। ইউনিয়নের পাতিলা পাড়া খালের ওপর অনেকটা শান্ত কিন্তু দৃঢ়ভাবে বসে আছে এই সেতু। বসে আছে বললেও ভুল হবে, বলতে হয় চেপে বসে আছে।
বরাইদ ইউনিয়নের ওপর দিয়ে একটা ব্যক্তিগত কাজে যাওয়ার সময় চোখে পড়ল এই অদ্ভুত সেতু। অদ্ভুত কেন? খোলাসা করা যাক। সেতুটির পশ্চিম পাশে রাস্তা থাকলেও পূর্ব পাশ গিয়ে পড়েছে ধানখেতে। পশ্চিম পাশে আবার সেতুটিতে ওঠার জন্য নেই সংযোগ সড়ক। অহেতুক এই সেতু কেন তৈরি করা হয়েছে, তার কোনো উত্তর মিলল না চোখের দেখায়। ফলে একটু খোঁজ–খবর করতেই হয়।
পাতিলা পাড়া খালের ওপর এই সেতু কত সালে নির্মিত হয়েছে বা কারা করেছে—এই তথ্য কেউ জানাতে পারল না। বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেও কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি।
কিছুটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলেন পাতিলা পাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আবুল কাশেম। বললেন, ‘আমার মনে হয় সম্ভবত ১৯৯৬ সালের দিকে এই সেতু অহেতুক নির্মাণ করা হয়েছে। পূর্ব পাশে শুধু আবাদি জমি। অনেক দূরে কয়েকটি বাড়ি আছে। ব্রিজটির স্থান নির্বাচন সঠিক হয়নি। আর সেতুটির সংযোগ সড়ক না থাকায় জনগণের কোনো কাজেই আসছে না। দেখার কেউ নেই। সরকারি কোষাগারের লাখ লাখ টাকা এভাবেই গচ্চা যাচ্ছে।’
বরাইদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. হারুন উর রশিদ বলেন, ‘পাতিলা পাড়া খালের ওপর নির্মিত সেতুর এক পাশের সংযোগ সড়ক না থাকায় এটি অহেতুক পড়ে আছে। এর পূর্ব পাশে কোনো বাড়ি না থাকায় এ সড়ক নির্মাণের জন্য কোনো প্রকল্পও বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না।’ তা হলে কেন এখানে এই সেতু নির্মিত হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ব্রিজটি আমার আমলে হয়নি। তবে বর্ষা মৌসুমে এর ব্যবহার না হলেও শুকনো মৌসুমে কৃষকদের ধান কাটার সময় কিছুটা কাজে লাগে।’
সেতুটি কোন প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে, এর নির্মাণ ব্যয় কত ছিল—এমন অসংখ্য প্রশ্ন থাকলেও এর কোনো সদুত্তর পাওয়া গেল না কোনো জায়গা থেকেই। সাটুরিয়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার মাহমুদ বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় সেতুটি নির্মাণ করা হয়নি। তবে সরেজমিন দেখলে কোন দপ্তর এটি নির্মাণ করেছে, তা বলা যাবে।
সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ): রাস্তায় চলার পথে কত কিছুই তো চোখে পড়ে। এর মধ্যে কিছু বিষয় আছে, যা দেখে পাশ কাটিয়ে চলে যাওয়ার উপায় থাকে না। একটু হলেও দাঁড়াতে হয়। থামতে হয়, তাকাতে হয়। কিন্তু খুব কম বিষয়ই আছে, যা দীর্ঘ সময় মাথায় চেপে বসে থাকে। মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়নে দেখা মিলল এমন এক সেতুর, যা মাথায় রীতিমতো জট পাকিয়ে দিল। ইউনিয়নের পাতিলা পাড়া খালের ওপর অনেকটা শান্ত কিন্তু দৃঢ়ভাবে বসে আছে এই সেতু। বসে আছে বললেও ভুল হবে, বলতে হয় চেপে বসে আছে।
বরাইদ ইউনিয়নের ওপর দিয়ে একটা ব্যক্তিগত কাজে যাওয়ার সময় চোখে পড়ল এই অদ্ভুত সেতু। অদ্ভুত কেন? খোলাসা করা যাক। সেতুটির পশ্চিম পাশে রাস্তা থাকলেও পূর্ব পাশ গিয়ে পড়েছে ধানখেতে। পশ্চিম পাশে আবার সেতুটিতে ওঠার জন্য নেই সংযোগ সড়ক। অহেতুক এই সেতু কেন তৈরি করা হয়েছে, তার কোনো উত্তর মিলল না চোখের দেখায়। ফলে একটু খোঁজ–খবর করতেই হয়।
পাতিলা পাড়া খালের ওপর এই সেতু কত সালে নির্মিত হয়েছে বা কারা করেছে—এই তথ্য কেউ জানাতে পারল না। বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেও কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি।
কিছুটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলেন পাতিলা পাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আবুল কাশেম। বললেন, ‘আমার মনে হয় সম্ভবত ১৯৯৬ সালের দিকে এই সেতু অহেতুক নির্মাণ করা হয়েছে। পূর্ব পাশে শুধু আবাদি জমি। অনেক দূরে কয়েকটি বাড়ি আছে। ব্রিজটির স্থান নির্বাচন সঠিক হয়নি। আর সেতুটির সংযোগ সড়ক না থাকায় জনগণের কোনো কাজেই আসছে না। দেখার কেউ নেই। সরকারি কোষাগারের লাখ লাখ টাকা এভাবেই গচ্চা যাচ্ছে।’
বরাইদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. হারুন উর রশিদ বলেন, ‘পাতিলা পাড়া খালের ওপর নির্মিত সেতুর এক পাশের সংযোগ সড়ক না থাকায় এটি অহেতুক পড়ে আছে। এর পূর্ব পাশে কোনো বাড়ি না থাকায় এ সড়ক নির্মাণের জন্য কোনো প্রকল্পও বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না।’ তা হলে কেন এখানে এই সেতু নির্মিত হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ব্রিজটি আমার আমলে হয়নি। তবে বর্ষা মৌসুমে এর ব্যবহার না হলেও শুকনো মৌসুমে কৃষকদের ধান কাটার সময় কিছুটা কাজে লাগে।’
সেতুটি কোন প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে, এর নির্মাণ ব্যয় কত ছিল—এমন অসংখ্য প্রশ্ন থাকলেও এর কোনো সদুত্তর পাওয়া গেল না কোনো জায়গা থেকেই। সাটুরিয়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার মাহমুদ বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় সেতুটি নির্মাণ করা হয়নি। তবে সরেজমিন দেখলে কোন দপ্তর এটি নির্মাণ করেছে, তা বলা যাবে।
প্রায় ৪১ কোটি টাকা ব্যয়ে ময়মনসিংহ নগরীর মাসকান্দা এলাকায় ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ময়মনসিংহ ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি)। কিন্তু প্রতিষ্ঠার সময় নিয়োগ দেওয়া হয়নি প্রয়োজনীয় জনবল। বর্তমানে দুজন অতিথি শিক্ষক সপ্তাহে দুই দিন করে ক্লাস নেন। এতে ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
৬ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের পর ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল পারকি। চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এই সৈকতের দীর্ঘ ১৩ কিলোমিটার। পাশে বিশাল ঝাউবাগান থাকা সৈকতটি একসময় পর্যটকে মুখর থাকলেও এখন সেই অবস্থা আর নেই। ভাঙনের কারণে বালু সরে গিয়ে বিবর্ণ হয়ে
৬ ঘণ্টা আগেরংপুর জেলার প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতাধীন ৮টি উপজেলায় জনবলসংকট চরমে। এতে ঠিকমতো গবাদি পশুর চিকিৎসা পাচ্ছে না খামারিরা। নিয়মানুযায়ী প্রতিটি উপজেলায় ১১টি পদের জন্য একজন করে মোট ৮৮ জন জনবল থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে কর্মরত ৫২ জন। তাঁদের মধ্যে আবার বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা প্রেষণে ঢাকায় অবস্থান করছেন।
৬ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর ধরে ডেঙ্গুর হটস্পট হয়ে ওঠা কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির এবং আশপাশের এলাকায় এ বছর ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। গত এক মাসে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পাঁচ রোহিঙ্গাসহ ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি মাসের ২৬ জুন পর্যন্ত জেলায় ২১৬ জন ম্যালেরিয়া রোগী শনাক্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে ডেঙ্গুর প্রকোপও।
৭ ঘণ্টা আগে