নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউক্রেনে বাংলাদেশি ‘এমভি বাংলার সমৃদ্ধি’ জাহাজে রকেট হামলায় নিহত মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হাদিসুর রহমানসহ সব নাবিককে নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে এনে তাঁদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদ। শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, নিহত হাদিসুরের পরিবারে বাবা-মা ও ৩ ভাই-বোন রয়েছেন। তিনি ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তাঁর বাবা একটি বেসরকারি মাদ্রাসার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং ভাবি বোনেরা সবাই এখনো পড়াশোনা করছেন।’
হাদিসুরের ভাই গোলাম মাওলা প্রিন্স বলেন, ‘ভাইকে তো আর ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন ভাইয়ের লাশটা যেন দ্রুত দেশে আনার ব্যবস্থা করেন এবং তাঁদের দুই ভাইয়ের পড়াশোনা ও চাকরির ব্যবস্থা করেন।’
বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদের সভাপতি আশরাফ ইবনে নূর নিহত মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হাদিসুর রহমানের মরদেহ সহ আটকে পড়াদের ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্র, নৌ মন্ত্রণালয় সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহের প্রতি আহ্বান জানান।
‘এমভি বাংলার সমৃদ্ধি’ জাহাজের আরেক নাবিক রবিউল আওয়ালের ভাই জাকির হোসেন বলেন, ‘আমার ভাইসহ বাকি ২৮ জন নাবিককে ফিরিয়ে আনা হোক। এ জন্য সরকারের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করি।’
এ সময় বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদ এবং বাংলাদেশের সব মেরিনারদের পক্ষ থেকে কিছু দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো—নিহত হাদিসের মরদেহসহ জীবিত ২৮ জন নাবিককে দ্রুত নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনা, হাদিসুরকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা ও সব নাবিককে ক্ষতিপূরণের আওতায় নিয়ে আসা।
সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদের সভাপতি আশরাফ ইবনে নূর, সাধারণ সম্পাদক শের শাহ, নিহত হাদিসুর রহমানের ছোট ভাই গোলাম মওলা প্রিন্স এবং আটকে পড়া অন্যান্য নাবিকদের স্বজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
ইউক্রেনে বাংলাদেশি ‘এমভি বাংলার সমৃদ্ধি’ জাহাজে রকেট হামলায় নিহত মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হাদিসুর রহমানসহ সব নাবিককে নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে এনে তাঁদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদ। শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, নিহত হাদিসুরের পরিবারে বাবা-মা ও ৩ ভাই-বোন রয়েছেন। তিনি ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তাঁর বাবা একটি বেসরকারি মাদ্রাসার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং ভাবি বোনেরা সবাই এখনো পড়াশোনা করছেন।’
হাদিসুরের ভাই গোলাম মাওলা প্রিন্স বলেন, ‘ভাইকে তো আর ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন ভাইয়ের লাশটা যেন দ্রুত দেশে আনার ব্যবস্থা করেন এবং তাঁদের দুই ভাইয়ের পড়াশোনা ও চাকরির ব্যবস্থা করেন।’
বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদের সভাপতি আশরাফ ইবনে নূর নিহত মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হাদিসুর রহমানের মরদেহ সহ আটকে পড়াদের ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্র, নৌ মন্ত্রণালয় সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহের প্রতি আহ্বান জানান।
‘এমভি বাংলার সমৃদ্ধি’ জাহাজের আরেক নাবিক রবিউল আওয়ালের ভাই জাকির হোসেন বলেন, ‘আমার ভাইসহ বাকি ২৮ জন নাবিককে ফিরিয়ে আনা হোক। এ জন্য সরকারের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করি।’
এ সময় বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদ এবং বাংলাদেশের সব মেরিনারদের পক্ষ থেকে কিছু দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো—নিহত হাদিসের মরদেহসহ জীবিত ২৮ জন নাবিককে দ্রুত নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনা, হাদিসুরকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা ও সব নাবিককে ক্ষতিপূরণের আওতায় নিয়ে আসা।
সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু নৌ-পরিষদের সভাপতি আশরাফ ইবনে নূর, সাধারণ সম্পাদক শের শাহ, নিহত হাদিসুর রহমানের ছোট ভাই গোলাম মওলা প্রিন্স এবং আটকে পড়া অন্যান্য নাবিকদের স্বজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৫ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১২ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪০ মিনিট আগে