নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবজাল হোসেন ও তাঁর স্ত্রী রুবিনা খানমের বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে নেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন অভিযোগপত্র (চার্জশিট) গ্রহণ করে অপরাধ আমলে নেন। অপরাধ আমলে নেওয়ার পর রুবিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। অন্যদিকে আবজালের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
৬ মার্চ আবজালের জামিন আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। আদালত জামিন শুনানির জন্য আজ বুধবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
ঢাকার আদালতের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রসিকিউশন দপ্তরের সহকারী পরিদর্শক আক্কাস আলী আসামি আবজালের জামিন নামঞ্জুর ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে ৫ মার্চ আবজাল হোসেন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের সহকারী পরিচালক শহিদুল ইসলাম দুটি মামলায় পৃথকভাবে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামিরা ১১৩ কোটি ৩৯ লাখ ৬৪ হাজার ৪২৮ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এ দম্পতি ৮৯ কোটি ৮৮ লাখ ৬৬ হাজার ৯০৮ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। এ ছাড়া দেশে বিভিন্ন ব্যাংকের ৬৩ হিসাবে লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে ৩২৫ কোটি এক লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
আসামিরা মালয়েশিয়ার ৫টি ব্যাংক হিসাবে ২২ লাখ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ার ২২টি ব্যাংক ও ৩ প্রতিষ্ঠানে ১ কোটি ১৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার, কানাডায় ২ ব্যাংকে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কানাডিয়ান ডলার পাচার করেছেন। পাশাপাশি কানাডা থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ৮ লাখ ৪৪ হাজার ডলার পাচার করেছেন।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, আবজাল মালয়েশিয়ায় ৯ লাখ ২৯ হাজার ৬৭০ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ায় ৫৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬৭৭ অস্ট্রেলিয়ান ডলার এবং কানাডায় ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৬৫৫ কানাডিয়ান ডলার পাচার করেন।
তার স্ত্রী রুবিনা মালয়েশিয়ায় ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫২০ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ায় ৬১ লাখ ৪৯ হাজার ৭১৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার এবং কানাডায় ৪ লাখ ৬১ হাজার কানাডিয়ান ডলার পাচার করেন।
এ ছাড়া দেশে আবজালের ৬ কোটি ৬৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকার সম্পদ রয়েছে। ব্যাংকে তাঁর অবৈধ লেনদেন ১৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা। রুবিনার দেশে ১০৬ কোটি টাকার সম্পদ এবং ব্যাংকে ৩০৭ কোটির অবৈধ লেনদেন পাওয়া গেছে।
২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত এ দম্পতির লেনদেন তদন্ত করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। আবজাল-রুবিনা দম্পতির বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ২৭ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ দুটি মামলা করেন সংস্থাটির উপপরিচালক তৌফিকুল ইসলাম। পরে ২০২০ সালে আবজালকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্ত্রী রুবিনা পলাতক রয়েছেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবজাল হোসেন ও তাঁর স্ত্রী রুবিনা খানমের বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে নেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন অভিযোগপত্র (চার্জশিট) গ্রহণ করে অপরাধ আমলে নেন। অপরাধ আমলে নেওয়ার পর রুবিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। অন্যদিকে আবজালের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
৬ মার্চ আবজালের জামিন আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। আদালত জামিন শুনানির জন্য আজ বুধবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
ঢাকার আদালতের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রসিকিউশন দপ্তরের সহকারী পরিদর্শক আক্কাস আলী আসামি আবজালের জামিন নামঞ্জুর ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে ৫ মার্চ আবজাল হোসেন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের সহকারী পরিচালক শহিদুল ইসলাম দুটি মামলায় পৃথকভাবে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামিরা ১১৩ কোটি ৩৯ লাখ ৬৪ হাজার ৪২৮ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এ দম্পতি ৮৯ কোটি ৮৮ লাখ ৬৬ হাজার ৯০৮ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। এ ছাড়া দেশে বিভিন্ন ব্যাংকের ৬৩ হিসাবে লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে ৩২৫ কোটি এক লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
আসামিরা মালয়েশিয়ার ৫টি ব্যাংক হিসাবে ২২ লাখ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ার ২২টি ব্যাংক ও ৩ প্রতিষ্ঠানে ১ কোটি ১৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার, কানাডায় ২ ব্যাংকে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কানাডিয়ান ডলার পাচার করেছেন। পাশাপাশি কানাডা থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ৮ লাখ ৪৪ হাজার ডলার পাচার করেছেন।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, আবজাল মালয়েশিয়ায় ৯ লাখ ২৯ হাজার ৬৭০ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ায় ৫৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬৭৭ অস্ট্রেলিয়ান ডলার এবং কানাডায় ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৬৫৫ কানাডিয়ান ডলার পাচার করেন।
তার স্ত্রী রুবিনা মালয়েশিয়ায় ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫২০ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ায় ৬১ লাখ ৪৯ হাজার ৭১৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার এবং কানাডায় ৪ লাখ ৬১ হাজার কানাডিয়ান ডলার পাচার করেন।
এ ছাড়া দেশে আবজালের ৬ কোটি ৬৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকার সম্পদ রয়েছে। ব্যাংকে তাঁর অবৈধ লেনদেন ১৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা। রুবিনার দেশে ১০৬ কোটি টাকার সম্পদ এবং ব্যাংকে ৩০৭ কোটির অবৈধ লেনদেন পাওয়া গেছে।
২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত এ দম্পতির লেনদেন তদন্ত করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। আবজাল-রুবিনা দম্পতির বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ২৭ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ দুটি মামলা করেন সংস্থাটির উপপরিচালক তৌফিকুল ইসলাম। পরে ২০২০ সালে আবজালকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্ত্রী রুবিনা পলাতক রয়েছেন।
কৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ এলাকায় গেজেটভুক্ত পাথর কোয়ারি থেকে কোটি কোটি টাকার পাথর লুটপাটের ঘটনায় ১৫০০ থেকে ২০০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। সাদাপাথরে লুটে আলোচনা-সমালোচনার সপ্তাহখানেক পর শুক্রবার বিকেলে খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর (বিএমডি) মহাপরিচালক মো. আনোয়ারুল হাবীর বাদী হয়ে এই মামল
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাখের আলী বিওপি এলাকার আলীমনগর ঘাট থেকে এক যুবককে মাদকসহ আটক করা নিয়ে বিজিবি ও এলাকাবাসী পাল্টাপাল্টি দাবি করেছে। শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর হাটের কোথালীপাড়া এলাকায় চারজন বিজিবি সদস্য রামচন্দ্রপুর গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে সাজিদ আহমেদ টুটুলকে (৩০) আটক করে
৩ ঘণ্টা আগেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৪ ঘণ্টা আগে