নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ ১১ নভেম্বর। এই ভোটকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী সহিংসতা বিরাজ করছে। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেওয়া দিকনির্দেশনাতেও থামছে না। পরিস্থিতি কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এ অবস্থায় আরও কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ব্যাপারে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি। কোনো এলাকায় নির্বাচনী পরিবেশ সুষ্ঠু মনে না হলে সেখানকার ভোট গ্রহণ বন্ধ এবং আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করার মতো হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ভোট নিয়ে আইনশৃঙ্খলা পর্যালোচনা সভায় তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। এ সময় সারা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। অনলাইনে অনুষ্ঠিত এ সভায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন।
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিয়মের অভিযোগ পেলে এক ঘণ্টাও বিলম্ব করে না ইসি। কোথাও কোনো সমস্যা হলে ইসিকে সঙ্গে সঙ্গে জানাতে হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে সাংবিধানিক সংস্থাটি। সিইসি বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তা যদি মনে করে যে, সেই এলাকার নির্বাচনী পরিবেশ ভালো না, তাহলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে সেখানকার নির্বাচন বন্ধ করে দেব। যদি কোনো প্রার্থীর আচরণবিধি ভঙ্গের কারণে নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হয়, তাহলে তদন্ত করে সত্যতা পেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করার ক্ষমতা আমাদের আছে।
সভায় রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সাহসী ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান নুরুল হুদা। তাঁদের সাহস দিতে জেলা প্রশাসকদের পাশে থাকতে বলেছেন তিনি। কোনো রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করলে তাঁরা আইনের আওতায় আসবে এবং এই জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা থাকবে বলেও জানিয়েছেন সিইসি।
কে এম নুরুল হুদা জানান, বর্তমানে নির্বাচনী পরিস্থিতি ভালো হয়েছে। আটটি বিভাগের মধ্যে ঢাকা ও খুলনায় উত্তেজনা রয়েছে। তিনি বলেন, খুলনা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ঢাকার ব্যাপারে সচেতন থাকবে। কোথায় কোথায় সমস্যা আছে সেগুলো চিহ্নিত করে তৎপর হওয়ার ব্যাপারেও মাঠ প্রশাসনকে অনুরোধ করেন সিইসি। পাশাপাশি তাদের মধ্যে অভূতপূর্ব সমন্বয় রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। এর ফলে একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে ইসি এমনটাই মনে করেন সিইসি।
একই সঙ্গে নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি দেখাতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। ভোটাররা যেন সুন্দর পরিবেশে ভোট দিয়ে যেতে পারেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করার ব্যাপারে তাগিদ দিয়েছেন তিনি। কেএম নুরুল হুদা বলেন, নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে ভোটাররা যার যার ভোট দিয়ে চলে যাবেন এই রকম একটি পরিবেশ সৃষ্টি করবেন। নির্বাচন কমিশনের প্রায় সকল দায়িত্ব রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে অর্পিত থাকে। নির্বাচন কমিশনের হাতে প্রায় কিছুই থাকে না।
ইসি সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকারের সভাপতিত্বে এবং অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথের পরিচালনায় অনলাইন সভায় আরও নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী (অব.), সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার বিভাগীয় কমিশনার, উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক, পুলিশ কমিশনার ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তারা সংযুক্ত ছিলেন।
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ ১১ নভেম্বর। এই ভোটকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী সহিংসতা বিরাজ করছে। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেওয়া দিকনির্দেশনাতেও থামছে না। পরিস্থিতি কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এ অবস্থায় আরও কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ব্যাপারে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি। কোনো এলাকায় নির্বাচনী পরিবেশ সুষ্ঠু মনে না হলে সেখানকার ভোট গ্রহণ বন্ধ এবং আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করার মতো হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ভোট নিয়ে আইনশৃঙ্খলা পর্যালোচনা সভায় তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। এ সময় সারা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। অনলাইনে অনুষ্ঠিত এ সভায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন।
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিয়মের অভিযোগ পেলে এক ঘণ্টাও বিলম্ব করে না ইসি। কোথাও কোনো সমস্যা হলে ইসিকে সঙ্গে সঙ্গে জানাতে হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে সাংবিধানিক সংস্থাটি। সিইসি বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তা যদি মনে করে যে, সেই এলাকার নির্বাচনী পরিবেশ ভালো না, তাহলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে সেখানকার নির্বাচন বন্ধ করে দেব। যদি কোনো প্রার্থীর আচরণবিধি ভঙ্গের কারণে নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হয়, তাহলে তদন্ত করে সত্যতা পেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করার ক্ষমতা আমাদের আছে।
সভায় রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সাহসী ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান নুরুল হুদা। তাঁদের সাহস দিতে জেলা প্রশাসকদের পাশে থাকতে বলেছেন তিনি। কোনো রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করলে তাঁরা আইনের আওতায় আসবে এবং এই জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা থাকবে বলেও জানিয়েছেন সিইসি।
কে এম নুরুল হুদা জানান, বর্তমানে নির্বাচনী পরিস্থিতি ভালো হয়েছে। আটটি বিভাগের মধ্যে ঢাকা ও খুলনায় উত্তেজনা রয়েছে। তিনি বলেন, খুলনা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ঢাকার ব্যাপারে সচেতন থাকবে। কোথায় কোথায় সমস্যা আছে সেগুলো চিহ্নিত করে তৎপর হওয়ার ব্যাপারেও মাঠ প্রশাসনকে অনুরোধ করেন সিইসি। পাশাপাশি তাদের মধ্যে অভূতপূর্ব সমন্বয় রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। এর ফলে একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে ইসি এমনটাই মনে করেন সিইসি।
একই সঙ্গে নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি দেখাতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। ভোটাররা যেন সুন্দর পরিবেশে ভোট দিয়ে যেতে পারেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করার ব্যাপারে তাগিদ দিয়েছেন তিনি। কেএম নুরুল হুদা বলেন, নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে ভোটাররা যার যার ভোট দিয়ে চলে যাবেন এই রকম একটি পরিবেশ সৃষ্টি করবেন। নির্বাচন কমিশনের প্রায় সকল দায়িত্ব রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে অর্পিত থাকে। নির্বাচন কমিশনের হাতে প্রায় কিছুই থাকে না।
ইসি সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকারের সভাপতিত্বে এবং অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথের পরিচালনায় অনলাইন সভায় আরও নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী (অব.), সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার বিভাগীয় কমিশনার, উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক, পুলিশ কমিশনার ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তারা সংযুক্ত ছিলেন।
সচিবালয়ের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার এবং আহতেরা। আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁরা এ বিক্ষোভ শুরু করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে শহীদদের হত্যাকারীদের জামিনে মুক্তি দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
১৫ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সকল স্কুল-কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত মোবাইল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমহাসড়ক আইনের ৯ (১১) ধারা অনুযায়ী মহাসড়কের উভয় পার্শ্বে ভূমির প্রান্তসীমা থেকে ১০ মিটারের মধ্যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা দন্ডনীয় অপরাধ। এমন আইনের ধারা সম্বলিত লেখা সাইটনবোর্ডের সাথেই নির্মাণ করা হয়েছে অবৈধ স্থাপনা।
১ ঘণ্টা আগেউত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে পটুয়াখালীর আকাশ ঘন মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। গত দুই দিন ধরে জেলার বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি থেকে মাঝারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। উত্তাল হয়ে উঠেছে কুয়াকাটা সংলগ্ন
২ ঘণ্টা আগে