নিজস্ব প্রতিবেদক, গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জে বোতলজাত ভোজ্য তেল খোলা হিসেবে বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাধারণত ৫ লিটারের বোতলজাত তেল বিক্রি হয় ৭৬০ টাকায়, সেখানে একই তেল বোতল থেকে খুলে খোলা হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে ৯০০ টাকায়। গোপালগঞ্জ শহরসহ আশপাশের এলাকার খুচরা বাজার ঘুরে এই চিত্র দেখা যাচ্ছে।
অভিযোগ উঠেছে, ঈদকে সামনে রেখে এক শ্রেণির মধ্যস্বত্বভোগী ব্যবসায়ীরা নিজেদের কাছে বোতলজাত ভোজ্য তেল মজুত করে রেখেছে। সেই সঙ্গে বোতলজাত ভোজ্য তেল বোতল থেকে বের করে বিক্রি করা হচ্ছে খোলা তেল হিসেবে। এতে দেখা দিয়েছে বোতলজাত ভোজ্য তেলের ব্যাপক সংকট।
ডিলার ও পাইকারিতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় খুচরা বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। দেখা দিয়েছে বোতলজাত তেলের সংকট। বিশেষ করে ৫ লিটার তেলের বোতল বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়ে গেছে। তবে বিভিন্ন কোম্পানির ডিলাররা বলছেন, বোতলজাত তেলের সরবরাহ অনেকটা কম। কিন্তু বাজারে গত ২ সপ্তাহে যে পরিমাণ বোতলজাত ভোজ্য তেল দেওয়া হয়েছে তাতে কোনোভাবেই বাজারে তেলের সংকট পড়ার কথা নয়। প্রতিদিনই ডিলার পয়েন্ট থেকে তেল ডেলিভারি দেওয়া হচ্ছে। বাজারে কেন বোতলজাত তেলের সংকট হচ্ছে সেটি আমাদের বোধগম্য নয়।
বোতলজাত ভোজ্য তেল কিনতে আসা শহরের বাসিন্দা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বাড়িতে রান্নার কাজে প্রতি মাসে ১০ লিটার বোতলজাত তেল কিনতে হয়। তেল কিনতে এসে বাজারে কোনো দোকানে গিয়ে বোতলজাত ৫ লিটার বা ৮ লিটারের তেল পাইনি। হাতে গোনা কয়েকটি দোকানে ১ ও ২ লিটারের কিছু তেল পেয়েছি। তবে খোলা তেল পেয়েছি কয়েকটি দোকানে, কিন্তু তেলের দাম অনেক বেশি চাচ্ছে।’
এই ক্রেতা আরও বলেন, ‘বাড়িতে খোলা তেল ব্যবহার করি না কারণ অনেক সময় দোকানদারেরা ভালো সয়াবিন না দিয়ে সুপার সয়াবিন তেল দিয়ে দেয়। বাধ্য হয়ে আমাকে ২ লিটারের কয়েকটি তেলের বোতল কিনতে হয়েছে। সামনে ঈদ। এখনই যদি বোতলজাত তেলের এমন সংকট হয় তাহলে সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তির অন্ত থাকবে না। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে এ বিষয়ে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।’
নাম না প্রকাশ করা শর্তে গোপালগঞ্জ শহরের কয়েকজন খুচরা দোকানদার জানান, ১ লিটার ও ২ লিটারের তেল কোম্পানির ডিলার থেকে সরবরাহ করা হচ্ছে। আমরা সেইভাবে বিক্রি করছি। তবে ঈদকে সামনে রেখে এক শ্রেণির ব্যবসায়ীরা তেল মজুত করছেন বাড়তি দামে বিক্রি করার আশায়। তা ছাড়া অনেক খুচরা দোকানদার বোতলজাত তেল বোতল থেকে বের করে খোলাভাবে বিক্রি করছে। বেশি লাভের আশায় বোতলজাত তেল বিক্রি হয়ে যাচ্ছে খোলা তেল হিসেবে।
খোলা তেলের পাইকারি বিক্রেতারা অভিযোগ করে বলেন, ‘যেসব খুচরা দোকানদার কোনো দিন খোলা তেল বিক্রি করেনি বা কোনো দিন ক্রয় করেনি তারা দোকানে খোলা তেল বিক্রি করছেন। এই খোলা তেল তারা পেল কোথায়?’
গোপালগঞ্জে বোতলজাত ভোজ্য তেল খোলা হিসেবে বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাধারণত ৫ লিটারের বোতলজাত তেল বিক্রি হয় ৭৬০ টাকায়, সেখানে একই তেল বোতল থেকে খুলে খোলা হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে ৯০০ টাকায়। গোপালগঞ্জ শহরসহ আশপাশের এলাকার খুচরা বাজার ঘুরে এই চিত্র দেখা যাচ্ছে।
অভিযোগ উঠেছে, ঈদকে সামনে রেখে এক শ্রেণির মধ্যস্বত্বভোগী ব্যবসায়ীরা নিজেদের কাছে বোতলজাত ভোজ্য তেল মজুত করে রেখেছে। সেই সঙ্গে বোতলজাত ভোজ্য তেল বোতল থেকে বের করে বিক্রি করা হচ্ছে খোলা তেল হিসেবে। এতে দেখা দিয়েছে বোতলজাত ভোজ্য তেলের ব্যাপক সংকট।
ডিলার ও পাইকারিতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় খুচরা বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। দেখা দিয়েছে বোতলজাত তেলের সংকট। বিশেষ করে ৫ লিটার তেলের বোতল বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়ে গেছে। তবে বিভিন্ন কোম্পানির ডিলাররা বলছেন, বোতলজাত তেলের সরবরাহ অনেকটা কম। কিন্তু বাজারে গত ২ সপ্তাহে যে পরিমাণ বোতলজাত ভোজ্য তেল দেওয়া হয়েছে তাতে কোনোভাবেই বাজারে তেলের সংকট পড়ার কথা নয়। প্রতিদিনই ডিলার পয়েন্ট থেকে তেল ডেলিভারি দেওয়া হচ্ছে। বাজারে কেন বোতলজাত তেলের সংকট হচ্ছে সেটি আমাদের বোধগম্য নয়।
বোতলজাত ভোজ্য তেল কিনতে আসা শহরের বাসিন্দা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বাড়িতে রান্নার কাজে প্রতি মাসে ১০ লিটার বোতলজাত তেল কিনতে হয়। তেল কিনতে এসে বাজারে কোনো দোকানে গিয়ে বোতলজাত ৫ লিটার বা ৮ লিটারের তেল পাইনি। হাতে গোনা কয়েকটি দোকানে ১ ও ২ লিটারের কিছু তেল পেয়েছি। তবে খোলা তেল পেয়েছি কয়েকটি দোকানে, কিন্তু তেলের দাম অনেক বেশি চাচ্ছে।’
এই ক্রেতা আরও বলেন, ‘বাড়িতে খোলা তেল ব্যবহার করি না কারণ অনেক সময় দোকানদারেরা ভালো সয়াবিন না দিয়ে সুপার সয়াবিন তেল দিয়ে দেয়। বাধ্য হয়ে আমাকে ২ লিটারের কয়েকটি তেলের বোতল কিনতে হয়েছে। সামনে ঈদ। এখনই যদি বোতলজাত তেলের এমন সংকট হয় তাহলে সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তির অন্ত থাকবে না। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে এ বিষয়ে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।’
নাম না প্রকাশ করা শর্তে গোপালগঞ্জ শহরের কয়েকজন খুচরা দোকানদার জানান, ১ লিটার ও ২ লিটারের তেল কোম্পানির ডিলার থেকে সরবরাহ করা হচ্ছে। আমরা সেইভাবে বিক্রি করছি। তবে ঈদকে সামনে রেখে এক শ্রেণির ব্যবসায়ীরা তেল মজুত করছেন বাড়তি দামে বিক্রি করার আশায়। তা ছাড়া অনেক খুচরা দোকানদার বোতলজাত তেল বোতল থেকে বের করে খোলাভাবে বিক্রি করছে। বেশি লাভের আশায় বোতলজাত তেল বিক্রি হয়ে যাচ্ছে খোলা তেল হিসেবে।
খোলা তেলের পাইকারি বিক্রেতারা অভিযোগ করে বলেন, ‘যেসব খুচরা দোকানদার কোনো দিন খোলা তেল বিক্রি করেনি বা কোনো দিন ক্রয় করেনি তারা দোকানে খোলা তেল বিক্রি করছেন। এই খোলা তেল তারা পেল কোথায়?’
নান্দাইলে জমি সংক্রান্ত জেরে ভাতিজার হাতে চাচা দিলোয়ার হোসেন দিলু (৪৫) খুন হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১লা মে) নান্দাইল উপজেলার মুসুল্লি ইউনিয়নের শুভখিলা গ্রামে এ খুনের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নান্দাইল মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ঘাতক ভাতিজা এনামুলকে (৪৫) আটক করে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে ‘ফেমডম সেশনের’ নামে নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির ভাটারা থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন শিখা আক্তার (২৫) ও সুইটি আক্তার জারা (২৫)।
৬ ঘণ্টা আগেশ্রম দেওয়া ছাড়া উৎপাদন প্রক্রিয়ায় শ্রমিকের প্রতিনিধিত্বের ব্যবস্থা বাংলাদেশের আইনে নেই। এ কারণে প্রচলিত আইনে শ্রমিকেরা মালিকের বা পুঁজিপতিদের ক্রীতদাসে পরিণত হয়ে আছে। মহান মে দিবস উপলক্ষে ১ মে (বৃহস্পতিবার) রাজধানীর পরিবাগ ডিসিসি সুপার মার্কেট প্রাঙ্গনে যুব বাঙালি আয়োজিত ‘মহান মে দিবসে ‘শ্রম-কর্ম...
৬ ঘণ্টা আগেনীলফামারী ইপিজেডে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বেলাল হোসেন (২৩) নামের এক নির্মাণশ্রমিক নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার নীলফামারী উত্তরা ইপিজেডে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শ্রমিক বেলাল হোসেন সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ থানার ভদ্রঘাটের নুরুজ্জামানের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে