কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
টানা বৃষ্টিতে কিশোরগঞ্জ শহরের অধিকাংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠেও পানি জমে সয়লাব। তবে মুসল্লিরা বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করেই আসেন শোলাকিয়া ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করতে। ময়দানের কাদাপানি ও অঝোরধারায় বৃষ্টির মধ্যেই সকাল ৯টায় হাজারো মুসল্লি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নামাজ আদায় করেছেন এখানে।
এবারও কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। শোলাকিয়ায় এটি ছিল ঈদুল আজহার ১৯৬তম জামাত। সকাল ৯টায় নামাজের ইমামতি করেন শহরের মারকাজ মসজিদের ইমাম হিফজুর রহমান খান। নামাজ শেষে সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ সময় মুসল্লিদের ‘আল্লাহ আকবার’ ধ্বনিতে মুখরিত হয় শোলাকিয়া ময়দান।
১৭৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ঈদগাহের ঐতিহ্য অনুসারে মুসল্লিদের প্রস্তুতির জন্য জামাত শুরুর আগে তিনটি শটগানের গুলি ছোড়া হয়। এর আগে সকাল থেকে দলে দলে মুসল্লিরা ঈদগাহ মাঠে প্রবেশ করেন। নিরাপত্তার স্বার্থে প্রবেশপথে তাঁদের প্রত্যেকের দেহ তল্লাশি করা হয়। পবিত্র ঈদুল আজহায় পশু কোরবানির কার্যক্রম থাকায় ঈদুল ফিতরের তুলনায় এ ঈদে মুসল্লির সংখ্যা সাধারণত কম থাকে।
জেলা পুলিশ সূত্র জানায়, শোলাকিয়ায় ২০১৬ সালের জঙ্গি হামলা মাথায় রেখে প্রতিবছর বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করে প্রশাসন। এবার ঈদের জামাতকে কেন্দ্র করে সাদা পোশাকে ১৬১ জন পুলিশ সদস্যসহ মোট ১ হাজার ২৯৯ জন পুলিশ, র্যাবের আটটি টিম (প্রতি টিমে ছয়জন করে) ও ১০০ বিজিবি সদস্য মোতায়েন ছিল। পুরো মাঠ পর্যবেক্ষণের জন্য বসানো হয়েছিল ছয়টি ওয়াচ টাওয়ার। এ ছাড়া এপিবিএন এবং দুই প্লাটুন বিজিবি ও র্যাব মোতায়েন ছিল। পুরো মাঠ নজরদারির জন্য ড্রোন ওড়ে শোলাকিয়ায়। মাঠের বিভিন্ন প্রান্তে বসানো হয়েছিল ১৩টি আর্চওয়ে। বসানো হয়েছিল সিসি ক্যামেরা। এ ছাড়া আনসার সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করছেন। ঢাকা থেকে এসেছিল বোম ডিসপোজাল টিম। ছিল ছয়টি অ্যাম্বুলেন্সসহ তিনটি মেডিকেল টিম। দায়িত্ব পালন করছেন ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, ময়মনসিংহ জংশন থেকে ‘শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল’ নামে বিশেষ একটি ট্রেন সকাল পৌনে ৬টায় ছেড়ে সকাল সাড়ে ৮টায় কিশোরগঞ্জ স্টেশনে পৌঁছায়। ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া মাঠে ঈদের জামাত শেষে ওই ট্রেনটি কিশোরগঞ্জ স্টেশন থেকে দুপুর ১২টায় ছেড়ে দুপুর ৩টায় ময়মনসিংহে এসে পৌঁছাবে। ট্রেনটি চলাচলের পথে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ রুটের শম্ভুগঞ্জ, বিসকা, গৌরীপুর, বোকাইনগর, ঈশ্বরগঞ্জ, সোহাগী, আঠারবাড়ী, নান্দাইল রোড, মুসল্লি, নীলগঞ্জ স্টেশনে দুই মিনিট করে যাত্রাবিরতি করবে। অন্যদিকে ভৈরব জংশন থেকে সকাল ৬টায় আরেকটি ঈদ স্পেশাল ট্রেন কিশোরগঞ্জ অভিমুখে ছেড়ে সকাল ৮টায় পৌঁছায় এবং নামাজ শেষে আবার দুপুর ১২টায় কিশোরগঞ্জ ছেড়ে বেলা ২টায় ভৈরবে পৌঁছাবে। পথে কালিকাপ্রসাদ, ছয়সূতি, কুলিয়ারচর, বাজিতপুর, সরারচর, হালিম মকসুদপুর, মানিকখালি, গচিহাটা ও যশোদল স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে।
জামাত শুরুর আগে ঈদগাহ কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ মুসল্লিদের শান্তিপূর্ণ ঈদ জামাত আয়োজনে সহযোগিতা করার জন্য ধন্যবাদ জানান। সেই সঙ্গে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এ টি ফরহাদ চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাক সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূরে আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আল আমিন হোসাইন, ঈদগাহ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ বলেন, ‘নিরাপত্তার পরিকল্পনা আগের মতোই ছিল। বৈরী আবহাওয়া থাকার পরও মুসল্লিরা এসেছেন। যেকোনো অবস্থাতেই পুলিশকে কাজ করতে হয়। মুসল্লিরা প্রতিকূল পরিবেশেই নামাজ আদায় করেছেন। নিরাপদে মুসল্লিদের বাড়ি পৌঁছেও দিয়েছি আমরা।’
জেলা প্রশাসক ও শোলাকিয়া ঈদগাহ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘শোলাকিয়া ঈদগাহের সঙ্গে আমাদের আবেগ জড়িত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এখানে নামাজ পড়তে আসেন। ঈদুল ফিতরে এই মাঠে আমরা ৫ লক্ষাধিক মানুষ নামাজ আদায় করেছি। এবার দেখা যাচ্ছে বৃষ্টির কারণে মানুষের উপস্থিতি কম। ঈদুল আজহায় যেহেতু কোরবানির বিষয় থাকে, সেহেতু মানুষ কমই থাকে। আর নিরাপত্তার জন্য যত রকমের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, তা আমরা নিয়েছি।’
উল্লেখ্য, ১৮২৮ সালে ঈদের জামাতের মধ্য দিয়ে শোলাকিয়া ঈদগাহের গোড়াপত্তন হয়। জনশ্রুতি আছে, শাহ সুফি সৈয়দ আহমদের ইমামতিতে প্রথম ঈদের জামাতে ‘সোয়া লাখ’ মুসল্লি নামাজ আদায় করেন। আবার কারও মতে, এই পরগনায় খাজনা আদায়ের পরিমাণ ছিল সোয়া লাখ টাকা। সে কারণে এর নামকরণ হয় শোয়ালাখিয়া থেকে শোলাকিয়া। ১৯৫০ সালে শহরের হয়বতনগরের দেওয়ান মান্নান দাদ খাঁ (মসনদ-ই-আলা ঈসা খাঁর ষষ্ঠ বংশধর) ৪ দশমিক ৩৫ একর জমি ঈদগাহের জন্য ওয়াক্ফ করেন। পরে আরও কিছু জমি এই ঈদগাহের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বর্তমানে প্রায় সাত একর জমির ওপর এর অবস্থান।
টানা বৃষ্টিতে কিশোরগঞ্জ শহরের অধিকাংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠেও পানি জমে সয়লাব। তবে মুসল্লিরা বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করেই আসেন শোলাকিয়া ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করতে। ময়দানের কাদাপানি ও অঝোরধারায় বৃষ্টির মধ্যেই সকাল ৯টায় হাজারো মুসল্লি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নামাজ আদায় করেছেন এখানে।
এবারও কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। শোলাকিয়ায় এটি ছিল ঈদুল আজহার ১৯৬তম জামাত। সকাল ৯টায় নামাজের ইমামতি করেন শহরের মারকাজ মসজিদের ইমাম হিফজুর রহমান খান। নামাজ শেষে সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ সময় মুসল্লিদের ‘আল্লাহ আকবার’ ধ্বনিতে মুখরিত হয় শোলাকিয়া ময়দান।
১৭৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ঈদগাহের ঐতিহ্য অনুসারে মুসল্লিদের প্রস্তুতির জন্য জামাত শুরুর আগে তিনটি শটগানের গুলি ছোড়া হয়। এর আগে সকাল থেকে দলে দলে মুসল্লিরা ঈদগাহ মাঠে প্রবেশ করেন। নিরাপত্তার স্বার্থে প্রবেশপথে তাঁদের প্রত্যেকের দেহ তল্লাশি করা হয়। পবিত্র ঈদুল আজহায় পশু কোরবানির কার্যক্রম থাকায় ঈদুল ফিতরের তুলনায় এ ঈদে মুসল্লির সংখ্যা সাধারণত কম থাকে।
জেলা পুলিশ সূত্র জানায়, শোলাকিয়ায় ২০১৬ সালের জঙ্গি হামলা মাথায় রেখে প্রতিবছর বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করে প্রশাসন। এবার ঈদের জামাতকে কেন্দ্র করে সাদা পোশাকে ১৬১ জন পুলিশ সদস্যসহ মোট ১ হাজার ২৯৯ জন পুলিশ, র্যাবের আটটি টিম (প্রতি টিমে ছয়জন করে) ও ১০০ বিজিবি সদস্য মোতায়েন ছিল। পুরো মাঠ পর্যবেক্ষণের জন্য বসানো হয়েছিল ছয়টি ওয়াচ টাওয়ার। এ ছাড়া এপিবিএন এবং দুই প্লাটুন বিজিবি ও র্যাব মোতায়েন ছিল। পুরো মাঠ নজরদারির জন্য ড্রোন ওড়ে শোলাকিয়ায়। মাঠের বিভিন্ন প্রান্তে বসানো হয়েছিল ১৩টি আর্চওয়ে। বসানো হয়েছিল সিসি ক্যামেরা। এ ছাড়া আনসার সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করছেন। ঢাকা থেকে এসেছিল বোম ডিসপোজাল টিম। ছিল ছয়টি অ্যাম্বুলেন্সসহ তিনটি মেডিকেল টিম। দায়িত্ব পালন করছেন ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, ময়মনসিংহ জংশন থেকে ‘শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল’ নামে বিশেষ একটি ট্রেন সকাল পৌনে ৬টায় ছেড়ে সকাল সাড়ে ৮টায় কিশোরগঞ্জ স্টেশনে পৌঁছায়। ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া মাঠে ঈদের জামাত শেষে ওই ট্রেনটি কিশোরগঞ্জ স্টেশন থেকে দুপুর ১২টায় ছেড়ে দুপুর ৩টায় ময়মনসিংহে এসে পৌঁছাবে। ট্রেনটি চলাচলের পথে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ রুটের শম্ভুগঞ্জ, বিসকা, গৌরীপুর, বোকাইনগর, ঈশ্বরগঞ্জ, সোহাগী, আঠারবাড়ী, নান্দাইল রোড, মুসল্লি, নীলগঞ্জ স্টেশনে দুই মিনিট করে যাত্রাবিরতি করবে। অন্যদিকে ভৈরব জংশন থেকে সকাল ৬টায় আরেকটি ঈদ স্পেশাল ট্রেন কিশোরগঞ্জ অভিমুখে ছেড়ে সকাল ৮টায় পৌঁছায় এবং নামাজ শেষে আবার দুপুর ১২টায় কিশোরগঞ্জ ছেড়ে বেলা ২টায় ভৈরবে পৌঁছাবে। পথে কালিকাপ্রসাদ, ছয়সূতি, কুলিয়ারচর, বাজিতপুর, সরারচর, হালিম মকসুদপুর, মানিকখালি, গচিহাটা ও যশোদল স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে।
জামাত শুরুর আগে ঈদগাহ কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ মুসল্লিদের শান্তিপূর্ণ ঈদ জামাত আয়োজনে সহযোগিতা করার জন্য ধন্যবাদ জানান। সেই সঙ্গে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এ টি ফরহাদ চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাক সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূরে আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আল আমিন হোসাইন, ঈদগাহ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ বলেন, ‘নিরাপত্তার পরিকল্পনা আগের মতোই ছিল। বৈরী আবহাওয়া থাকার পরও মুসল্লিরা এসেছেন। যেকোনো অবস্থাতেই পুলিশকে কাজ করতে হয়। মুসল্লিরা প্রতিকূল পরিবেশেই নামাজ আদায় করেছেন। নিরাপদে মুসল্লিদের বাড়ি পৌঁছেও দিয়েছি আমরা।’
জেলা প্রশাসক ও শোলাকিয়া ঈদগাহ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘শোলাকিয়া ঈদগাহের সঙ্গে আমাদের আবেগ জড়িত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এখানে নামাজ পড়তে আসেন। ঈদুল ফিতরে এই মাঠে আমরা ৫ লক্ষাধিক মানুষ নামাজ আদায় করেছি। এবার দেখা যাচ্ছে বৃষ্টির কারণে মানুষের উপস্থিতি কম। ঈদুল আজহায় যেহেতু কোরবানির বিষয় থাকে, সেহেতু মানুষ কমই থাকে। আর নিরাপত্তার জন্য যত রকমের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, তা আমরা নিয়েছি।’
উল্লেখ্য, ১৮২৮ সালে ঈদের জামাতের মধ্য দিয়ে শোলাকিয়া ঈদগাহের গোড়াপত্তন হয়। জনশ্রুতি আছে, শাহ সুফি সৈয়দ আহমদের ইমামতিতে প্রথম ঈদের জামাতে ‘সোয়া লাখ’ মুসল্লি নামাজ আদায় করেন। আবার কারও মতে, এই পরগনায় খাজনা আদায়ের পরিমাণ ছিল সোয়া লাখ টাকা। সে কারণে এর নামকরণ হয় শোয়ালাখিয়া থেকে শোলাকিয়া। ১৯৫০ সালে শহরের হয়বতনগরের দেওয়ান মান্নান দাদ খাঁ (মসনদ-ই-আলা ঈসা খাঁর ষষ্ঠ বংশধর) ৪ দশমিক ৩৫ একর জমি ঈদগাহের জন্য ওয়াক্ফ করেন। পরে আরও কিছু জমি এই ঈদগাহের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বর্তমানে প্রায় সাত একর জমির ওপর এর অবস্থান।
বরিশাল জেলা ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শীর্ষ নেতারা পদ হারানোয় জুনিয়র নেতাদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বরিশাল প্রেসক্লাবে পৃথকভাবে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে এই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানী। দলের কেন্দ্রীয়...
৮ মিনিট আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুলিশ পেশাদারি ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে এ নির্বাচনকে দেশে-বিদেশে একটি দৃষ্টান্তে পরিণত করার আশা ব্যক্ত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
১২ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে পুকুর থেকে দেড় বছর বয়সী শিশু আল মুনতাসিরের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছোট পলাশবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেগাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের আয়োজনে গাজীপুর প্রেসক্লাবের সামনে এই প্রতিবাদ সভা হয়।
১ ঘণ্টা আগে