প্রতিনিধি, শ্রীপুর
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি পুকুর থেকে হবিবুর রহমান (১৯) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের আবদার গ্রামের লালপুকুর পাড় এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে শ্রীপুর থানা-পুলিশ। নিহত যুবক ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের কাচিনা গ্রামের আলী হোসেনের ছেলে। তিনি শ্রীপুর উপজেলার জৈনা বাজার এলাকায় মানিক মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে পোশাক কারখানার শ্রমিক বহনকারী পিকআপ ভ্যানের চালক ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল রাত ১২টার দিকে মাদকাসক্ত সন্দেহে ওই যুবককে ধাওয়া দেন স্থানীয়রা। ধাওয়া খেয়ে ওই যুবক একটি পুকুরে ঝাঁপ দেন। এর প্রায় দুই ঘণ্টা পর পুকুর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে ওই যুবক মাদকের সঙ্গে জড়িত নয় বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
নিহতের ছোট ভাই আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘গতকাল বিকেল ৪টার দিকে আমার ভাই গ্রামের বাড়ি থেকে আসেন। এরপর রাত সাড়ে ৯টার দিকে জৈনা বাজার থেকে বাবু নামের এক অটোরিকশাচালকের সঙ্গে কাওরাইদের দিকে রওনা হন। এরপর লালপুকুর পাড় পর্যন্ত পৌঁছা মাত্র অটোরিকশাচালক বাবু আশপাশের লোকজন ডেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের সঙ্গে মাদক রয়েছে। এরপর স্থানীয়রা ধাওয়া দিলে আমার ভাই জীবন বাঁচাতে রাস্তার পাশের পুকুরে ঝাঁপ দেন।’
পিকআপের মালিক মানিক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ বছর যাবৎ আমার বাড়িতে থেকে বিভিন্ন কারখানার শ্রমিক আনা-নেওয়ার কাজ করত হাবিব। আমি তাকে একজন ভালো চালক হিসেবে জানতাম। মাদকাসক্ত ছিল কি না, আমি জানি না। কোনো দিন এ রকম অভিযোগ শুনিনি।’
নিহতের মা মর্জিনা আক্তার বলেন, ‘পুকুরে পড়ে আমার ছেলে মারা গেছে, এমন খবর পাই সকালে। এরপর লালপুকুর পাড়ে এসে আমরা ছেলেকে পাইনি। শুনলাম আমার ছেলের মৃতদেহ মর্গে পাঠিয়েছে। আমার ছেলের কাছে নাকি মাদক পেয়েছে।’
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক এসআই মোহাম্মদ সোহেল আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে একটি পুকুর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মাদক সঙ্গে থাকায় স্থানীয়দের সন্দেহ হলে অটোরিকশা গতিরোধ করে ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ বিষয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে তদন্ত করছে পুলিশ।
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি পুকুর থেকে হবিবুর রহমান (১৯) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের আবদার গ্রামের লালপুকুর পাড় এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে শ্রীপুর থানা-পুলিশ। নিহত যুবক ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের কাচিনা গ্রামের আলী হোসেনের ছেলে। তিনি শ্রীপুর উপজেলার জৈনা বাজার এলাকায় মানিক মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে পোশাক কারখানার শ্রমিক বহনকারী পিকআপ ভ্যানের চালক ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল রাত ১২টার দিকে মাদকাসক্ত সন্দেহে ওই যুবককে ধাওয়া দেন স্থানীয়রা। ধাওয়া খেয়ে ওই যুবক একটি পুকুরে ঝাঁপ দেন। এর প্রায় দুই ঘণ্টা পর পুকুর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে ওই যুবক মাদকের সঙ্গে জড়িত নয় বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
নিহতের ছোট ভাই আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘গতকাল বিকেল ৪টার দিকে আমার ভাই গ্রামের বাড়ি থেকে আসেন। এরপর রাত সাড়ে ৯টার দিকে জৈনা বাজার থেকে বাবু নামের এক অটোরিকশাচালকের সঙ্গে কাওরাইদের দিকে রওনা হন। এরপর লালপুকুর পাড় পর্যন্ত পৌঁছা মাত্র অটোরিকশাচালক বাবু আশপাশের লোকজন ডেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের সঙ্গে মাদক রয়েছে। এরপর স্থানীয়রা ধাওয়া দিলে আমার ভাই জীবন বাঁচাতে রাস্তার পাশের পুকুরে ঝাঁপ দেন।’
পিকআপের মালিক মানিক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ বছর যাবৎ আমার বাড়িতে থেকে বিভিন্ন কারখানার শ্রমিক আনা-নেওয়ার কাজ করত হাবিব। আমি তাকে একজন ভালো চালক হিসেবে জানতাম। মাদকাসক্ত ছিল কি না, আমি জানি না। কোনো দিন এ রকম অভিযোগ শুনিনি।’
নিহতের মা মর্জিনা আক্তার বলেন, ‘পুকুরে পড়ে আমার ছেলে মারা গেছে, এমন খবর পাই সকালে। এরপর লালপুকুর পাড়ে এসে আমরা ছেলেকে পাইনি। শুনলাম আমার ছেলের মৃতদেহ মর্গে পাঠিয়েছে। আমার ছেলের কাছে নাকি মাদক পেয়েছে।’
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক এসআই মোহাম্মদ সোহেল আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে একটি পুকুর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মাদক সঙ্গে থাকায় স্থানীয়দের সন্দেহ হলে অটোরিকশা গতিরোধ করে ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ বিষয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে তদন্ত করছে পুলিশ।
অভিযুক্ত শাহেদুল ইসলাম নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের আবুল কালামের ছেলে। তিনি নামার বাজার মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষক ও স্থানীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন। এ ছাড়া তিনি ইসলামি যুব আন্দোলনের নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়ন কমিটির সদস্য হিসেবেও পরিচিত।
৯ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় বিলে কচুরিপানার নিচে লুকানো অবস্থায় মো. নূরুজ্জামান (৩৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর আগে বিলের পাশ থেকে তার অটোরিকশাটি উদ্ধার করা হয়।
৩৩ মিনিট আগেনাটোরের লালপুরে স্ত্রী লতা খাতুনকে (২৭) হত্যার দায়ে স্বামী সিরাজুল ইসলামকে (৪১) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সিরাজুল ইসলাম লালপুর উপজেলার পুরাতন ঈশ্বরদী পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুস সালামের ছেলে। এ সময় আদালত আসামী সিরাজুল ইসলামকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ৩ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান...
১ ঘণ্টা আগেযশোরের কেশবপুরে ৮ ঘণ্টার ব্যবধানে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বর্ণকারিগরসহ দুই ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকাল ৬টার দিকে এবং গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে যশোর-চুকনগর সড়কে পৃথক এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে