অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজের সামনে তিনি অবস্থান নিয়েছিলেন। কিন্তু সাত কলেজের বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন হাসনাত আবদুল্লাহ। তাঁরা তাঁকে উদ্দেশ করে ভুয়া ভুয়াা স্লোগান দেন। এ সময় তাঁর পেছনে পেছনে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে তেড়ে আসতে দেখা যায়। পরে হাসানত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ফিরে আসেন।
রোববার (২৬ জানুয়ারি) মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউমার্কেট ও নীলক্ষেত্র এলাকায় এই দৃশ্যের অবতারণা হয়।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা বলেন, মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। ইটপাটকেল ছোড়াছুড়িও হয়। একপর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দিয়ে নিউমার্কেটের ৪ নম্বর গেটের দিকে নিয়ে যান।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের শান্ত করতে ঘটনাস্থলে যান সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। সেখানে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে চান। কিন্তু তাঁর কথা কেউ না শুনে চারদিক থেকে ঘিরে ধরেন এবং ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিতে থাকেন। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে তাঁর সঙ্গে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী ও ছাত্রনেতা তাঁকে সরিয়ে নেন।
উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা হাসনাতের দিকে তেড়ে আসেন। তখন তাঁর সঙ্গে থাকা চার-পাঁচজন তাঁকে ঘিরে ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এলাকার দিকে নিয়ে আসেন। তখনো তাঁদের পেছনে ভুয়া ভুয়া স্লোগানে লাঠি হাতে কয়েকজন ধেয়ে আসতে দেখা যায়।
দ্রুত হেঁটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রবেশের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হলে ফিরে যেতে বলতে শোনা যায় হাসনাত আবদুল্লাহকে। সে সময় তিনি তাঁদের উদ্দেশে বলেন, ছাত্রলীগ এখান থেকে সুবিধা নেবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিতে সাউন্ড গ্রেনেডও ব্যবহার করছে পুলিশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজের সামনে তিনি অবস্থান নিয়েছিলেন। কিন্তু সাত কলেজের বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন হাসনাত আবদুল্লাহ। তাঁরা তাঁকে উদ্দেশ করে ভুয়া ভুয়াা স্লোগান দেন। এ সময় তাঁর পেছনে পেছনে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে তেড়ে আসতে দেখা যায়। পরে হাসানত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ফিরে আসেন।
রোববার (২৬ জানুয়ারি) মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিউমার্কেট ও নীলক্ষেত্র এলাকায় এই দৃশ্যের অবতারণা হয়।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা বলেন, মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। ইটপাটকেল ছোড়াছুড়িও হয়। একপর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দিয়ে নিউমার্কেটের ৪ নম্বর গেটের দিকে নিয়ে যান।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের শান্ত করতে ঘটনাস্থলে যান সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। সেখানে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে চান। কিন্তু তাঁর কথা কেউ না শুনে চারদিক থেকে ঘিরে ধরেন এবং ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিতে থাকেন। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে তাঁর সঙ্গে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী ও ছাত্রনেতা তাঁকে সরিয়ে নেন।
উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা হাসনাতের দিকে তেড়ে আসেন। তখন তাঁর সঙ্গে থাকা চার-পাঁচজন তাঁকে ঘিরে ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এলাকার দিকে নিয়ে আসেন। তখনো তাঁদের পেছনে ভুয়া ভুয়া স্লোগানে লাঠি হাতে কয়েকজন ধেয়ে আসতে দেখা যায়।
দ্রুত হেঁটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রবেশের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হলে ফিরে যেতে বলতে শোনা যায় হাসনাত আবদুল্লাহকে। সে সময় তিনি তাঁদের উদ্দেশে বলেন, ছাত্রলীগ এখান থেকে সুবিধা নেবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিতে সাউন্ড গ্রেনেডও ব্যবহার করছে পুলিশ।
শিক্ষাগত যোগ্যতার জাল সনদ দিয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি হয়েছিলেন রাজশাহীর বাঘা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তফিকুল ইসলাম ওরফে তফি। পরে শিক্ষা বোর্ডের তদন্তে তাঁর জাল সনদের বিষয়টি ধরা পড়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর সভাপতির পদ বাতিল করতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে চিঠি দিয়েছে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ...
২ মিনিট আগেআদালত পরিদর্শক বলেন, শাহজালাল তাঁর জবানবন্দিতে তুহিন হত্যাকাণ্ডে নিজে জড়িত ছিলেন এবং অন্য কে কে জড়িত, সেসব বিষয় উল্লেখ করে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে অন্য আসামিরা স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হননি। তা ছাড়া পুলিশও তাঁদের আর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করেনি। এ কারণে আদালত সব আসামিকে কারাগারে পাঠানোর...
৯ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটায় স্কুলে কোচিং শেষে নিজের ক্লাসে যায় ছাত্রীরা। এ সময় একজন পানির বোতল থেকে পানি পান করে। পানিতে দুর্গন্ধ পেয়ে সে বিষয়টি সহপাঠীদের জানায়। এরপর আরও চার ছাত্রী ওই পানি খেয়ে অসুস্থবোধ করতে থাকে।
১০ মিনিট আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।
১৬ মিনিট আগে