শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী মো. মঞ্জুরুল হক নিয়মিত মাসোহারা দিয়ে মহাসড়কে অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। দালালদের দৌরাত্ম্য আর পুলিশি হয়রানির কারণে একপর্যায়ে অটোরিকশা বিক্রি করে দেন। পরে শুরু করেন ঝালমুড়ি বিক্রি। সেখানেও প্রতিদিন ২০০ টাকা চাঁদা দিতে হয় স্থানীয়দের। এমন কষ্টে চিরকুট লিখে তিন শিশুসন্তানকে বুকে জড়িয়ে মহাসড়কে এসে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন মঞ্জুরুল হক। তখন স্থানীয়রা তাঁকে রক্ষা করে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে শ্রীপুর পৌর শহরের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় উড়াল সেতুর নিচে ওই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী মঞ্জুরুল হক (৩০) ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মধ্যবালা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি শ্রীপুর পৌরসভার লিচুবাগান এলাকায় একটি বাড়িতে সপরিবারে ভাড়া থাকেন।
মঞ্জুরুল হকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়েক দিন আগে তিনি ডিজাইন ট্রেক্স কারখানার মূল ফটকে ঝালমুড়ি বিক্রি শুরু করেন। দুই দিন বিক্রি করার পরই আরেক ঝালমুড়ি বিক্রেতা জানান, সেখানে ঝালমুড়ি বিক্রি করতে হলে প্রতিদিন ২০০ টাকা চাঁদা দিতে হবে। তিনিও নিয়মিত ২০০ টাকা করে চাঁদা দেন স্থানীয়দের। তিনি বলেন, ‘এভাবে কয়েক দিন চলেছে। যে টাকার ঝালমুড়ি বিক্রি করি লাভের অংশ চাঁদা দিতে হয়। স্ত্রী-সন্তানদের মুখে খাবার তুলে দিতে পারছিলাম না। তাই তিন শিশুসন্তানকে (৯ বছর বয়সী মরিয়ম, ৬ বছর বয়সী মাহমুদা ও ২ বছর বয়সী জান্নাতুল) নিয়ে আত্মহত্যা করতে এসেছি। আমার মতো বাবা বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই। তাই মহাসড়ককে আত্মহত্যা করতে এসেছি।’
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আয়ুব আলী বলেন, ‘ফেসবুকে জানতে পারলাম। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
শ্রীপুর থানার ওসি মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও আমি দেখেছি। ভুক্তভোগীর মোবাইল ফোন নম্বরে কল করে থানায় আসতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী মো. মঞ্জুরুল হক নিয়মিত মাসোহারা দিয়ে মহাসড়কে অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। দালালদের দৌরাত্ম্য আর পুলিশি হয়রানির কারণে একপর্যায়ে অটোরিকশা বিক্রি করে দেন। পরে শুরু করেন ঝালমুড়ি বিক্রি। সেখানেও প্রতিদিন ২০০ টাকা চাঁদা দিতে হয় স্থানীয়দের। এমন কষ্টে চিরকুট লিখে তিন শিশুসন্তানকে বুকে জড়িয়ে মহাসড়কে এসে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন মঞ্জুরুল হক। তখন স্থানীয়রা তাঁকে রক্ষা করে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে শ্রীপুর পৌর শহরের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় উড়াল সেতুর নিচে ওই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী মঞ্জুরুল হক (৩০) ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মধ্যবালা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি শ্রীপুর পৌরসভার লিচুবাগান এলাকায় একটি বাড়িতে সপরিবারে ভাড়া থাকেন।
মঞ্জুরুল হকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়েক দিন আগে তিনি ডিজাইন ট্রেক্স কারখানার মূল ফটকে ঝালমুড়ি বিক্রি শুরু করেন। দুই দিন বিক্রি করার পরই আরেক ঝালমুড়ি বিক্রেতা জানান, সেখানে ঝালমুড়ি বিক্রি করতে হলে প্রতিদিন ২০০ টাকা চাঁদা দিতে হবে। তিনিও নিয়মিত ২০০ টাকা করে চাঁদা দেন স্থানীয়দের। তিনি বলেন, ‘এভাবে কয়েক দিন চলেছে। যে টাকার ঝালমুড়ি বিক্রি করি লাভের অংশ চাঁদা দিতে হয়। স্ত্রী-সন্তানদের মুখে খাবার তুলে দিতে পারছিলাম না। তাই তিন শিশুসন্তানকে (৯ বছর বয়সী মরিয়ম, ৬ বছর বয়সী মাহমুদা ও ২ বছর বয়সী জান্নাতুল) নিয়ে আত্মহত্যা করতে এসেছি। আমার মতো বাবা বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই। তাই মহাসড়ককে আত্মহত্যা করতে এসেছি।’
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আয়ুব আলী বলেন, ‘ফেসবুকে জানতে পারলাম। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
শ্রীপুর থানার ওসি মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও আমি দেখেছি। ভুক্তভোগীর মোবাইল ফোন নম্বরে কল করে থানায় আসতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।’
নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি ঘটেছে। রাতভর কারখানার নিরাপত্তা প্রহরীদের হাত-পা বেঁধে অস্ত্রের মুখে বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রাংশ লুট করেছে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি ডাকাতদল। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোর পর্যন্ত এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। চিনিকলের নিরাপত্তা প্রহরীদের বরাত দিয়ে নাটোর সদর থানার ভারপ্র
১ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে স্ত্রীকে পুড়িয়ে মেরেছে এক স্বামী। স্ত্রীকে ঘরের ভেতর রেখে বাইরে তালাবদ্ধ করে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় ঘাতক স্বামী। স্থানীয়রা বসতবাড়িতে আগুন দেখতে পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে পুড়ে অঙ্গার গার্মেন্টস কর্মী গৃহবধূর শরীর। গতকাল শনিবার দিবাগ
৩১ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় মোসা. আইমিন (২৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার বিকেলে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ বিন্না গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আইমিন একই গ্রামের ফাইজুল হক ও আখতারুননাহারের মেয়ে। তিনি মো. রাজু মাঝির স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠার পরের বছর থেকে (২০২২ সাল) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তা নিজস্ব ক্যাম্পাসে নয়, কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ১০ তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায়। কথা ছিল নির্দিষ্ট সময় পর নিজস্ব ক্যাম্পাসে চলে যাবে, কিন্তু তা হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগে