নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পেশাজীবীদের সমাবেশ পণ্ড করাকে ঘিরে জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় রণক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের কয়েক দফা পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে প্রেসক্লাবের সামনে অর্ধশতাধিক পুলিশ অবস্থান করছে।
আজ রোববার বেলা ১১টার সময় শুরু হয় বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ (বিএসপিপি) আয়োজিত সমাবেশ। সমাবেশ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবি জানানো হয়। আন্দোলনে ব্যানার নিয়ে যুক্ত হয়েছিল গণহত্যা ও নিপীড়নবিরোধী আইনজীবী, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যসহ বিভিন্ন সংগঠনের কর্মীরা।
দুপুর সাড়ে ১২টার সময় হাইকোর্টের দিক থেকে পুলিশ হঠাৎ সমাবেশের দিকে টিয়ার শেল, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে মুহূর্তের মধ্য সমাবেশটি পণ্ড হয়ে যায়। সমগ্র এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘এক দফা, এক দাবি শেখ হাসিনা কবে যাবি’, ‘খুনি হাসিনা নিপাত যাক, পেশাজীবীরা দিচ্ছে ডাক’, ‘শেখ হাসিনা সরকার, খুনি সরকার’, ‘শেখ হাসিনা সরকার, ব্যাংক ডাকাতির সরকারসহ’ স্লোগান দিতে থাকেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, বেলা ১১টা থেকে বিভিন্ন পেশার লোকজন জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে জড়ো হতে থাকেন। সেখানে বিপুলসংখ্যক আইনজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষের উপস্থিতিতে সমাবেশ শুরু হয়েছিল।
দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বাংলাদেশ ফেডারেশন সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর বক্তৃতা শুরু হলে হঠাৎ কদম ফোয়ারার দিক থেকে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ। পরে আন্দোলনকারীরা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে।
এ সময় বিক্ষুব্ধরা প্রেসক্লাবের সামনের পুলিশ বক্সে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘটনার সময় অসংখ্য সাউন্ড গ্রেনেডও নিক্ষেপ করা হয়। এর কয়েক মিনিট পর পল্টনের দিক থেকে আবারও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করা হয় আন্দোলনকারীদের ওপর।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে সেগুনবাগিচার বিভিন্ন গলিতে অবস্থান নিয়ে সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে থাকে। বেলা দেড়টার দিকে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা পুলিশের উপস্থিতিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে ঝটিকা মিছিল বের করে। এ সময় পুলিশকে নীরব থাকতে দেখা গেছে।
পেশাজীবীদের সমাবেশ পণ্ড করাকে ঘিরে জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় রণক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের কয়েক দফা পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে প্রেসক্লাবের সামনে অর্ধশতাধিক পুলিশ অবস্থান করছে।
আজ রোববার বেলা ১১টার সময় শুরু হয় বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ (বিএসপিপি) আয়োজিত সমাবেশ। সমাবেশ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবি জানানো হয়। আন্দোলনে ব্যানার নিয়ে যুক্ত হয়েছিল গণহত্যা ও নিপীড়নবিরোধী আইনজীবী, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যসহ বিভিন্ন সংগঠনের কর্মীরা।
দুপুর সাড়ে ১২টার সময় হাইকোর্টের দিক থেকে পুলিশ হঠাৎ সমাবেশের দিকে টিয়ার শেল, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে মুহূর্তের মধ্য সমাবেশটি পণ্ড হয়ে যায়। সমগ্র এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘এক দফা, এক দাবি শেখ হাসিনা কবে যাবি’, ‘খুনি হাসিনা নিপাত যাক, পেশাজীবীরা দিচ্ছে ডাক’, ‘শেখ হাসিনা সরকার, খুনি সরকার’, ‘শেখ হাসিনা সরকার, ব্যাংক ডাকাতির সরকারসহ’ স্লোগান দিতে থাকেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, বেলা ১১টা থেকে বিভিন্ন পেশার লোকজন জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে জড়ো হতে থাকেন। সেখানে বিপুলসংখ্যক আইনজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষের উপস্থিতিতে সমাবেশ শুরু হয়েছিল।
দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বাংলাদেশ ফেডারেশন সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর বক্তৃতা শুরু হলে হঠাৎ কদম ফোয়ারার দিক থেকে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ। পরে আন্দোলনকারীরা পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে।
এ সময় বিক্ষুব্ধরা প্রেসক্লাবের সামনের পুলিশ বক্সে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘটনার সময় অসংখ্য সাউন্ড গ্রেনেডও নিক্ষেপ করা হয়। এর কয়েক মিনিট পর পল্টনের দিক থেকে আবারও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করা হয় আন্দোলনকারীদের ওপর।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে সেগুনবাগিচার বিভিন্ন গলিতে অবস্থান নিয়ে সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে থাকে। বেলা দেড়টার দিকে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা পুলিশের উপস্থিতিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে ঝটিকা মিছিল বের করে। এ সময় পুলিশকে নীরব থাকতে দেখা গেছে।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
৪৪ মিনিট আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে