ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনার চরে আনুষ্ঠানিকভাবে উড্ডয়নের চার দিন পর আবারও আকাশে উড়ল তরুণ উদ্ভাবক জুলহাসের তৈরি করা বিমান।
রোববার (৯ মার্চ) দুপুরে উপজেলার জাফরগঞ্জ এলাকায় যমুনা নদীর বালুচরে জুলহাসের তৈরি আরসি বিমানটি উড্ডয়ন করে। জুলহাসের বিমানটি দেখতে দূরদূরান্ত থেকে হাজারো মানুষ ভিড় করে।
এ সময় বাংলাদেশ বিমানের অবসরপ্রাপ্ত পাইলট এবং বর্তমানে ইউএস-বাংলা বিমানের কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল ফারুকসহ সিভিল এভিয়েশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিমান উড্ডয়নের আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উড়োজাহাজ নিয়ে যমুনার চরে অবতরণ করেন তিনি। এরপর আলোচনা সভায় যোগ দেন।
ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল ফারুক বলেন, জুলহাসের এই কাজকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে রূপ দিতে হবে। এ জন্য জুলহাসকে পর্যাপ্ত লেখাপড়া করতে হবে। লাইসেন্সের জন্য প্রাইভেট থেকে পড়তে ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকা খরচ হয়। সেখানে আর্থিকভাবে তাঁকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল ফারুক আরও বলেন, ‘বুয়েট কিংবা এভিয়েশন থেকে জুলহাসের পাশে দাঁড়াতে হবে। আমি ওর (জুলহাস) বিষয়ে সব সময় খোঁজখবর রাখব। মূলত জুলহাসের বিমান দেখা ও তার কাজে উদ্বুদ্ধ করতেই আমার এখানে আসা।’
এ সময় জুলহাস মোল্লা বলেন, ‘এ অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ স্যার আমার একটি স্বপ্ন পূরণ করেছেন। তাঁদের হেলিকপ্টারে আমার মা ও ছোট ভাইকে নিয়ে আকাশে উড়িয়ে আমার নিজ গ্রাম দেখিয়েছেন। আমি তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তাঁর কাছ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আগে থেকেই বিভিন্ন সময় কাজের বিষয়ে সহযোগিতা নিয়েছি।’
উপজেলার জিয়নপুরের বিকেএস উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেছেন জুলহাস মোল্লা। তবে অর্থাভাবে আর পড়তে পারেননি। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান জুলহাস ঢাকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চুক্তিভিত্তিক কাজ করেন। অবসরে তিনি এই বিমান তৈরি করেন।
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনার চরে আনুষ্ঠানিকভাবে উড্ডয়নের চার দিন পর আবারও আকাশে উড়ল তরুণ উদ্ভাবক জুলহাসের তৈরি করা বিমান।
রোববার (৯ মার্চ) দুপুরে উপজেলার জাফরগঞ্জ এলাকায় যমুনা নদীর বালুচরে জুলহাসের তৈরি আরসি বিমানটি উড্ডয়ন করে। জুলহাসের বিমানটি দেখতে দূরদূরান্ত থেকে হাজারো মানুষ ভিড় করে।
এ সময় বাংলাদেশ বিমানের অবসরপ্রাপ্ত পাইলট এবং বর্তমানে ইউএস-বাংলা বিমানের কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল ফারুকসহ সিভিল এভিয়েশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিমান উড্ডয়নের আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উড়োজাহাজ নিয়ে যমুনার চরে অবতরণ করেন তিনি। এরপর আলোচনা সভায় যোগ দেন।
ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল ফারুক বলেন, জুলহাসের এই কাজকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে রূপ দিতে হবে। এ জন্য জুলহাসকে পর্যাপ্ত লেখাপড়া করতে হবে। লাইসেন্সের জন্য প্রাইভেট থেকে পড়তে ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকা খরচ হয়। সেখানে আর্থিকভাবে তাঁকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল ফারুক আরও বলেন, ‘বুয়েট কিংবা এভিয়েশন থেকে জুলহাসের পাশে দাঁড়াতে হবে। আমি ওর (জুলহাস) বিষয়ে সব সময় খোঁজখবর রাখব। মূলত জুলহাসের বিমান দেখা ও তার কাজে উদ্বুদ্ধ করতেই আমার এখানে আসা।’
এ সময় জুলহাস মোল্লা বলেন, ‘এ অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ স্যার আমার একটি স্বপ্ন পূরণ করেছেন। তাঁদের হেলিকপ্টারে আমার মা ও ছোট ভাইকে নিয়ে আকাশে উড়িয়ে আমার নিজ গ্রাম দেখিয়েছেন। আমি তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তাঁর কাছ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আগে থেকেই বিভিন্ন সময় কাজের বিষয়ে সহযোগিতা নিয়েছি।’
উপজেলার জিয়নপুরের বিকেএস উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেছেন জুলহাস মোল্লা। তবে অর্থাভাবে আর পড়তে পারেননি। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান জুলহাস ঢাকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চুক্তিভিত্তিক কাজ করেন। অবসরে তিনি এই বিমান তৈরি করেন।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৫ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৫ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে