সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হঠাৎ ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ফসলের ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে উঠতি ফসল ভুট্টা, সূর্যমুখী, কলা গাছ নুয়ে ও ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া আমের গুটি গাছ থেকে ঝরে পড়েছে। অন্যদিকে শাক-সবজির ক্ষতি হয়েছে।
আজ রোববার ভোরে ২৫ মিনিটের ঝোড়ো হাওয়া আর বৃষ্টিতে ফসলসহ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের গাছ-পালা, বেশ কিছু ঘর-বাড়ি টিনের চাল উড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বয়রাগাদী ইউনিয়নের উত্তর গোবরদী গ্রামের ভুট্টা, সূর্যমুখী, কলা গাছ নুয়ে এবং ভেঙে পড়েছে।
এদিন উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, অনেক জমিতে ভেঙে পড়েছে ভুট্টা, সূর্যমুখী, কলা, পেঁপেগাছ। নষ্ট হয়েছে বিভিন্ন জমির শাক-সবজি। এতে কৃষকেরা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। তবে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলছেন শাকসবজির তেমন একটা ক্ষতি হয়নি, এগুলো কয়েক দিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে।
বয়রাগাগী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সূর্যমুখী চাষি গোলাম হাবিবুর রহমান সোহাগ বলেন, ‘৩৫ শতাংশ জমিতে সূর্যমুখী চাষ করেছি। জমিজুড়ে ফুলে ভরে গিয়েছিল। হঠাৎ ভোরে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে আমার জমির সূর্যমুখীর অনেক গাছ ভেঙে নিচে পড়ে গেছে। এতে কী পরিমাণে ফসল পাব জানি না। মাত্র সূর্যমুখী গাছে ফুল ফুটেছে, সেগুলোর ফসল অপরিপক্ব রয়েছে।’
আরেকজন ভুট্টা চাষি আল মাহমুদ বলেন, ‘২০ শতাংশ জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি। সকালের ঝোড়ো হাওয়ায় সব ভুট্টা গাছ নিচে পড়ে গেছে। অনেকগুলো ভেঙে গেছে। গাছগুলোতে মাত্র ফসল ধরেছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু সাঈদ শুভ্র বলেন, ‘আজ ভোরে হঠাৎ বৃষ্টিসহ দমকা হাওয়ায় ফসলের কিছু ক্ষতি হয়েছে। তবে বেশি ক্ষতি হয়নি। ঝোড়ো হাওয়া পরবর্তী আমরা কৃষকদের পাশেই রয়েছি। আমাদের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পরামর্শ এবং সহযোগিতা করে যাচ্ছে, যাতে করে ফসল নষ্ট কম হয়।’
হঠাৎ ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ফসলের ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে উঠতি ফসল ভুট্টা, সূর্যমুখী, কলা গাছ নুয়ে ও ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া আমের গুটি গাছ থেকে ঝরে পড়েছে। অন্যদিকে শাক-সবজির ক্ষতি হয়েছে।
আজ রোববার ভোরে ২৫ মিনিটের ঝোড়ো হাওয়া আর বৃষ্টিতে ফসলসহ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের গাছ-পালা, বেশ কিছু ঘর-বাড়ি টিনের চাল উড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বয়রাগাদী ইউনিয়নের উত্তর গোবরদী গ্রামের ভুট্টা, সূর্যমুখী, কলা গাছ নুয়ে এবং ভেঙে পড়েছে।
এদিন উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, অনেক জমিতে ভেঙে পড়েছে ভুট্টা, সূর্যমুখী, কলা, পেঁপেগাছ। নষ্ট হয়েছে বিভিন্ন জমির শাক-সবজি। এতে কৃষকেরা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। তবে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলছেন শাকসবজির তেমন একটা ক্ষতি হয়নি, এগুলো কয়েক দিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে।
বয়রাগাগী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সূর্যমুখী চাষি গোলাম হাবিবুর রহমান সোহাগ বলেন, ‘৩৫ শতাংশ জমিতে সূর্যমুখী চাষ করেছি। জমিজুড়ে ফুলে ভরে গিয়েছিল। হঠাৎ ভোরে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে আমার জমির সূর্যমুখীর অনেক গাছ ভেঙে নিচে পড়ে গেছে। এতে কী পরিমাণে ফসল পাব জানি না। মাত্র সূর্যমুখী গাছে ফুল ফুটেছে, সেগুলোর ফসল অপরিপক্ব রয়েছে।’
আরেকজন ভুট্টা চাষি আল মাহমুদ বলেন, ‘২০ শতাংশ জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি। সকালের ঝোড়ো হাওয়ায় সব ভুট্টা গাছ নিচে পড়ে গেছে। অনেকগুলো ভেঙে গেছে। গাছগুলোতে মাত্র ফসল ধরেছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু সাঈদ শুভ্র বলেন, ‘আজ ভোরে হঠাৎ বৃষ্টিসহ দমকা হাওয়ায় ফসলের কিছু ক্ষতি হয়েছে। তবে বেশি ক্ষতি হয়নি। ঝোড়ো হাওয়া পরবর্তী আমরা কৃষকদের পাশেই রয়েছি। আমাদের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পরামর্শ এবং সহযোগিতা করে যাচ্ছে, যাতে করে ফসল নষ্ট কম হয়।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে