টঙ্গীবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী-মাওয়া ব্যস্ততম সড়কে উন্নয়নকাজ শুরু হলেও আতঙ্ক রয়েই যাচ্ছে। সড়কে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই চলছে রাস্তার উন্নয়নকাজ। এতে যানবাহন চলাচলের সমস্যার পাশাপাশি দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিনে আজ সোমবার গিয়ে দেখা যায়, টঙ্গীবাড়ী-মাওয়া সড়কের বালিগাঁও বাজারে রাস্তার ঢালাই কাজ চলছে। কিন্তু সড়কের ভেতরেই রয়েছে বিদ্যুতের খুঁটি। পল্লী বিদ্যুতের সব কটি খুঁটিই রয়েছে সড়কের ওপরে। খুঁটিগুলো প্রায় সড়কের ১ ফুট থেকে দেড় ফুট ভেতরে রয়েছে।
এতে স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় যে কোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছে অনেকে।
সড়ক ও জনপথ সূত্রে জানা গেছে, সড়কটি ২৪ ফুট প্রশস্ত দুই লেনের।
স্থানীয় বাসিন্দা হুমায়ুন কবির সুজন বলেন, ‘এই সড়কে একের পর এক দুর্ঘটনা লেগেই আছে। কিছুদিন আগেও এই পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মা-মেয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এভাবে সড়কের মধ্যে বৈদ্যুতিক খুঁটি থাকলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা হতে পারে।’
এ বিষয়ে বালিগাঁও বাজার কমিটির সদস্যসচিব আলমগীর কবির বলেন, ‘সড়কের ওপর খুঁটি থাকলে যে কোনো সময় বড় দুর্ঘটনা হতে পারে। তাই খুঁটিগুলো অপসারণ করা প্রয়োজন।’
উপজেলা পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি ম্যানেজার হজরত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুঁটি সরানোর ব্যাপারে আমরা কোনো চিঠি পাইনি।’
মুন্সিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার এ এইচ এম মোবারক উল্ল্যা বলেন, ‘প্রায় বছরখানেক আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগ আমাদের সঙ্গে একটা হিসেব করেছিল। হাতিমারা থেকে মাওয়া পর্যন্ত খুঁটিগুলো সরানোর জন্য প্রায় ১১ কোটি টাকার একটা হিসাব দিয়েছিলাম। এরপর তারা আর আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ফাহিম রহমান খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তা প্রশস্ত করার কারণে কিছু বিদ্যুতের খুঁটি সড়কের ভেতরে রয়েছে। খুঁটি সরানোর ব্যাপারে কোনো বাজেট করা হয়নি এবং খুঁটি সরানোর জায়গা না থাকায় খুঁটিগুলো সরানো সম্ভব হচ্ছে না। পরবর্তীতে সড়কের পাশে দোকানপাট সরিয়ে খুঁটিগুলো স্থানান্তর করা হবে।’
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী-মাওয়া ব্যস্ততম সড়কে উন্নয়নকাজ শুরু হলেও আতঙ্ক রয়েই যাচ্ছে। সড়কে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই চলছে রাস্তার উন্নয়নকাজ। এতে যানবাহন চলাচলের সমস্যার পাশাপাশি দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিনে আজ সোমবার গিয়ে দেখা যায়, টঙ্গীবাড়ী-মাওয়া সড়কের বালিগাঁও বাজারে রাস্তার ঢালাই কাজ চলছে। কিন্তু সড়কের ভেতরেই রয়েছে বিদ্যুতের খুঁটি। পল্লী বিদ্যুতের সব কটি খুঁটিই রয়েছে সড়কের ওপরে। খুঁটিগুলো প্রায় সড়কের ১ ফুট থেকে দেড় ফুট ভেতরে রয়েছে।
এতে স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় যে কোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছে অনেকে।
সড়ক ও জনপথ সূত্রে জানা গেছে, সড়কটি ২৪ ফুট প্রশস্ত দুই লেনের।
স্থানীয় বাসিন্দা হুমায়ুন কবির সুজন বলেন, ‘এই সড়কে একের পর এক দুর্ঘটনা লেগেই আছে। কিছুদিন আগেও এই পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মা-মেয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এভাবে সড়কের মধ্যে বৈদ্যুতিক খুঁটি থাকলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা হতে পারে।’
এ বিষয়ে বালিগাঁও বাজার কমিটির সদস্যসচিব আলমগীর কবির বলেন, ‘সড়কের ওপর খুঁটি থাকলে যে কোনো সময় বড় দুর্ঘটনা হতে পারে। তাই খুঁটিগুলো অপসারণ করা প্রয়োজন।’
উপজেলা পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি ম্যানেজার হজরত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুঁটি সরানোর ব্যাপারে আমরা কোনো চিঠি পাইনি।’
মুন্সিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার এ এইচ এম মোবারক উল্ল্যা বলেন, ‘প্রায় বছরখানেক আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগ আমাদের সঙ্গে একটা হিসেব করেছিল। হাতিমারা থেকে মাওয়া পর্যন্ত খুঁটিগুলো সরানোর জন্য প্রায় ১১ কোটি টাকার একটা হিসাব দিয়েছিলাম। এরপর তারা আর আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ফাহিম রহমান খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তা প্রশস্ত করার কারণে কিছু বিদ্যুতের খুঁটি সড়কের ভেতরে রয়েছে। খুঁটি সরানোর ব্যাপারে কোনো বাজেট করা হয়নি এবং খুঁটি সরানোর জায়গা না থাকায় খুঁটিগুলো সরানো সম্ভব হচ্ছে না। পরবর্তীতে সড়কের পাশে দোকানপাট সরিয়ে খুঁটিগুলো স্থানান্তর করা হবে।’
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১৭ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩৯ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে