জবি সংবাদদাতা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রী হল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। আজ বুধবার বেলা ৩টা ১৫ মিনিটের দিকে হল খোলা রাখার লিখিত বিজ্ঞপ্তি দেয় হল প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে ছাত্রীদের বিকেল ৪টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে দুপুর ১২টা থেকে হল প্রভোস্টের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে হল খোলা রাখা এবং ছাত্রীদের যাবতীয় সুবিধাসহ নিরাপত্তার দাবিতে বিক্ষোভ করেন আবাসিক ছাত্রীরা। পরে বেলা সোয়া ২টার দিকে হল প্রভোস্টের কক্ষে তালা দিয়ে প্রভোস্ট ও হাউস টিউটরদের অবরুদ্ধ করেন ছাত্রীরা।
পরে বেলা ৩টা ১৫ মিনিটের দিকে হল প্রভোস্ট অধ্যাপক দীপিকা রানি সরকার আবাসিক ছাত্রীদের দাবি মেনে নিয়ে তাঁর সই করা লিখিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের আবাসিক ছাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে, তাদের সকল দাবি (গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, লিফট, ইন্টারনেট, ক্যানটিনসহ পূর্বের ন্যায় নিরাপত্তা) মেনে নেওয়া হলো এবং তাদের হলে অবস্থান করার পূর্ণ অনুমতি দেওয়া হলো।’
শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার বিষয়ে হল প্রভোস্ট দীপিকা রাণী সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আমি বলেছি, যারা হলে থাকার তাঁরা থাকবে, যারা চলে যাওয়ার, যাবে।’
এদিকে, কোটা সংস্কারের দাবিতে সারা দেশে চলমান আন্দোলনে পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) গায়েবানা জানাজা পড়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। জানাজা শেষে তাঁরা পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করেন।
জানাজা শেষে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ইভান তাওসিফ বলেন, ‘আমাদের পাঁচটি দাবি রয়েছে প্রশাসনের কাছে। পাঁচটি দাবি হলো—বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে, ছাত্রীদের নিরাপত্তা দিয়ে হল খোলা রাখতে হবে, আহত শিক্ষার্থীদের খরচ বহন করতে হবে, ছাত্রলীগকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসসেবা দেওয়া বন্ধ করতে হবে, মেসে যেসব শিক্ষার্থী থাকে, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রী হল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। আজ বুধবার বেলা ৩টা ১৫ মিনিটের দিকে হল খোলা রাখার লিখিত বিজ্ঞপ্তি দেয় হল প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে ছাত্রীদের বিকেল ৪টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে দুপুর ১২টা থেকে হল প্রভোস্টের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে হল খোলা রাখা এবং ছাত্রীদের যাবতীয় সুবিধাসহ নিরাপত্তার দাবিতে বিক্ষোভ করেন আবাসিক ছাত্রীরা। পরে বেলা সোয়া ২টার দিকে হল প্রভোস্টের কক্ষে তালা দিয়ে প্রভোস্ট ও হাউস টিউটরদের অবরুদ্ধ করেন ছাত্রীরা।
পরে বেলা ৩টা ১৫ মিনিটের দিকে হল প্রভোস্ট অধ্যাপক দীপিকা রানি সরকার আবাসিক ছাত্রীদের দাবি মেনে নিয়ে তাঁর সই করা লিখিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের আবাসিক ছাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে, তাদের সকল দাবি (গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, লিফট, ইন্টারনেট, ক্যানটিনসহ পূর্বের ন্যায় নিরাপত্তা) মেনে নেওয়া হলো এবং তাদের হলে অবস্থান করার পূর্ণ অনুমতি দেওয়া হলো।’
শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার বিষয়ে হল প্রভোস্ট দীপিকা রাণী সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আমি বলেছি, যারা হলে থাকার তাঁরা থাকবে, যারা চলে যাওয়ার, যাবে।’
এদিকে, কোটা সংস্কারের দাবিতে সারা দেশে চলমান আন্দোলনে পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) গায়েবানা জানাজা পড়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। জানাজা শেষে তাঁরা পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করেন।
জানাজা শেষে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ইভান তাওসিফ বলেন, ‘আমাদের পাঁচটি দাবি রয়েছে প্রশাসনের কাছে। পাঁচটি দাবি হলো—বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে, ছাত্রীদের নিরাপত্তা দিয়ে হল খোলা রাখতে হবে, আহত শিক্ষার্থীদের খরচ বহন করতে হবে, ছাত্রলীগকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসসেবা দেওয়া বন্ধ করতে হবে, মেসে যেসব শিক্ষার্থী থাকে, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৫ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে