নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্যানেলভিত্তিক নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে টানা ১৭তম দিনের মতো গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করছেন নিয়োগবঞ্চিত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা। গত ৫ জুন রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এই কর্মসূচি শুরু হয়। টানা দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অনশন চালিয়ে যাওয়ায় বেশ কয়েকজন শিক্ষক অসুস্থ হয়ে পড়েন। বর্তমানে পাঁচজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার অনশন কর্মসূচি পালনকালে প্যানেল-প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি আমির হোসেন বলেন, ‘একের পর এক গেজেট আর আদেশে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিয়োগে জটিলতার মধ্যে রয়েছেন হাজার হাজার নিবন্ধনকারী। এনটিআরসিএ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়হীনতা আধুনিক সময়োপযোগী একটি শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিকে জটিল থেকে জটিল করে তুলেছে। একটা অংশ আদালতে গেলে আটকে যাচ্ছে আরেকটা অংশের নিয়োগ। আমরা এর সমাধান চাই।’
বক্তারা অভিযোগ করেন, এনটিআরসিএর দ্বিমুখী নীতির কারণে কেউ ৪০ নম্বর পেয়ে চাকরি করছেন, কেউ ব্লক পোস্ট পেয়ে চাকরিতে যোগদান করছেন, আবার অবৈধ সনদ দিয়েও চাকরি করছেন। অথচ বৈধ সনদধারীরা অযোগ্য হচ্ছেন। নিয়োগ সুপারিশের প্রলোভন দেখিয়ে এনটিআরসিএ হাজার হাজার আবেদনের বিপরীতে নিয়োগপ্রত্যাশীদের সর্বস্বান্ত করে তুলছে।
প্যানেল-প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জি এম ইয়াছিন বলেন, এনটিআরসিএ ইনডেক্সধারীদের এমপিও হওয়ার পর সনদ রহিতকরণের পরিবর্তে বারবার প্রতিষ্ঠান বদল করার সুযোগ দিচ্ছে। এতে তাদের গণবিজ্ঞপ্তি নামক ব্যবসা দিনকে দিন জমে উঠছে। একদিকে যেমন শিক্ষকের সংকট তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে সদ্য উত্তীর্ণরা চাকরির আশায় গণবিজ্ঞপ্তির জন্য লাফাচ্ছেন। এনটিআরসিএ এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইনডেক্সধারীসহ সবাইকে যুদ্ধক্ষেত্রে নামিয়ে দিচ্ছে। ইনডেক্সধারীদের সনদ রহিতকরণে হাইকোর্টের রায় থাকা সত্ত্বেও এনটিআরসিএ দায়িত্ব নিয়ে এদেরই গণবিজ্ঞপ্তির অন্তরালে বদলির সুযোগ করে দিচ্ছে।
অনশনরত নিবন্ধনধারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবি হলো—এনটিআরসিএর নিবন্ধিত সনদধারীদের প্যানেলভিত্তিক নিয়োগ দিতে হবে, বৈধ সনদধারী চাকরিপ্রত্যাশীদের নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন পরীক্ষা স্থগিত রাখতে হবে, ইনডেক্সধারীদের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত না করে আলাদা বদলির ব্যবস্থা করতে হবে।
সংগঠনের সভাপতি আমির হোসেন বলেন, অনশন কর্মসূচির ১৭তম দিন অতিবাহিত হচ্ছে। এত দিনেও এনটিআরসিএ অথবা সরকারের পক্ষ থেকে কেউ তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে বা তাঁদের কথা শুনতে আসেননি। টানা অনশনের কারণে ১০ জনেরও বেশি শিক্ষক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে অথবা বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ ছাড়া ছয়জন অসুস্থ শরীরেই শাহবাগে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা হলেন নাজমা আক্তার, রহিমা খাতুন, তাহেরুল ইসলাম, মইনুদ্দিন, আনিসুর রহমান ও সুমন দাস। অনশনকারীরা জানান, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন তাঁরা।
প্যানেলভিত্তিক নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে টানা ১৭তম দিনের মতো গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করছেন নিয়োগবঞ্চিত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা। গত ৫ জুন রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এই কর্মসূচি শুরু হয়। টানা দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অনশন চালিয়ে যাওয়ায় বেশ কয়েকজন শিক্ষক অসুস্থ হয়ে পড়েন। বর্তমানে পাঁচজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার অনশন কর্মসূচি পালনকালে প্যানেল-প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি আমির হোসেন বলেন, ‘একের পর এক গেজেট আর আদেশে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিয়োগে জটিলতার মধ্যে রয়েছেন হাজার হাজার নিবন্ধনকারী। এনটিআরসিএ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়হীনতা আধুনিক সময়োপযোগী একটি শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিকে জটিল থেকে জটিল করে তুলেছে। একটা অংশ আদালতে গেলে আটকে যাচ্ছে আরেকটা অংশের নিয়োগ। আমরা এর সমাধান চাই।’
বক্তারা অভিযোগ করেন, এনটিআরসিএর দ্বিমুখী নীতির কারণে কেউ ৪০ নম্বর পেয়ে চাকরি করছেন, কেউ ব্লক পোস্ট পেয়ে চাকরিতে যোগদান করছেন, আবার অবৈধ সনদ দিয়েও চাকরি করছেন। অথচ বৈধ সনদধারীরা অযোগ্য হচ্ছেন। নিয়োগ সুপারিশের প্রলোভন দেখিয়ে এনটিআরসিএ হাজার হাজার আবেদনের বিপরীতে নিয়োগপ্রত্যাশীদের সর্বস্বান্ত করে তুলছে।
প্যানেল-প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জি এম ইয়াছিন বলেন, এনটিআরসিএ ইনডেক্সধারীদের এমপিও হওয়ার পর সনদ রহিতকরণের পরিবর্তে বারবার প্রতিষ্ঠান বদল করার সুযোগ দিচ্ছে। এতে তাদের গণবিজ্ঞপ্তি নামক ব্যবসা দিনকে দিন জমে উঠছে। একদিকে যেমন শিক্ষকের সংকট তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে সদ্য উত্তীর্ণরা চাকরির আশায় গণবিজ্ঞপ্তির জন্য লাফাচ্ছেন। এনটিআরসিএ এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইনডেক্সধারীসহ সবাইকে যুদ্ধক্ষেত্রে নামিয়ে দিচ্ছে। ইনডেক্সধারীদের সনদ রহিতকরণে হাইকোর্টের রায় থাকা সত্ত্বেও এনটিআরসিএ দায়িত্ব নিয়ে এদেরই গণবিজ্ঞপ্তির অন্তরালে বদলির সুযোগ করে দিচ্ছে।
অনশনরত নিবন্ধনধারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবি হলো—এনটিআরসিএর নিবন্ধিত সনদধারীদের প্যানেলভিত্তিক নিয়োগ দিতে হবে, বৈধ সনদধারী চাকরিপ্রত্যাশীদের নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন পরীক্ষা স্থগিত রাখতে হবে, ইনডেক্সধারীদের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত না করে আলাদা বদলির ব্যবস্থা করতে হবে।
সংগঠনের সভাপতি আমির হোসেন বলেন, অনশন কর্মসূচির ১৭তম দিন অতিবাহিত হচ্ছে। এত দিনেও এনটিআরসিএ অথবা সরকারের পক্ষ থেকে কেউ তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে বা তাঁদের কথা শুনতে আসেননি। টানা অনশনের কারণে ১০ জনেরও বেশি শিক্ষক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে অথবা বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ ছাড়া ছয়জন অসুস্থ শরীরেই শাহবাগে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা হলেন নাজমা আক্তার, রহিমা খাতুন, তাহেরুল ইসলাম, মইনুদ্দিন, আনিসুর রহমান ও সুমন দাস। অনশনকারীরা জানান, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন তাঁরা।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৯ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
১৮ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৩ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪১ মিনিট আগে