ঈদের ছুটিতে দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোর জরুরি বিভাগে সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতিসহ ও সেবা নিশ্চিতে ১৪ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ শনিবার (১৪ জুন) অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে— ছুটিকালীন কর্মস্থলে পর্যাপ্ত জনবল ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতে ঈদের আগে ও পরে সমন্বয় করে পর্যায়ক্রমে ছুটি দেওয়া যেতে পারে। প্রতিষ্ঠান প্রধান নিরবিচ্ছিন্ন জরুরি চিকিৎসা কার্যক্রম ও জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ছুটি মঞ্জুর করবেন। সিভিল সার্জন, বিভাগীয় পরিচালককে অবহিত করে ঈদের ছুটিকালীন সময়ে নিজ জেলার মধ্যে জনবল সমন্বয় করতে পারবেন। জরুরি বিভাগে সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে, ওটি সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। অন্তঃ বিভাগে ইউনিট প্রধানগণ প্রতিদিন তদারকি করবেন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসমূহে জরুরি ল্যাব, এক্স-রে সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ছুটি শুরুর আগেই ছুটিকালীন সময়ের জন্য ওষুধ, আইভি ফ্লুয়িড, কেমিক্যাল রি-এজেন্ট, সার্জিক্যাল সামগ্রী মজুদ ও তাৎক্ষণিকভাবে সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে স্টোর কিপার অথবা ছুটিকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টাফ অবশ্যই নিজ জেলা ও উপজেলায় অবস্থান করবেন।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ছুটিকালীন সময় হাসপাতালের নিরাপত্তায় স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আগাম জানাতে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধান ও বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণ ছুটিকালীন সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করবেন। প্রতিষ্ঠান প্রধান ছুটি নিলে অবশ্যই কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাবেন এবং দায়িত্ব গ্রহণকারী কর্মকার্তা সকল দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল নম্বর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধান ঈদের দিন রোগীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন তদারকি করবেন এবং রোগীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। পশুর হাটের নিকটবর্তী স্বাস্থ্য স্থাপনাগুলোতে বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হবে। জাতীয় ঈদগাহ ও অন্যান্য জেলা ঈদগাহে (চাহিদা অনুযায়ী) মেডিকেল টিম দায়িত্ব পালন করবে।
ঈদের ছুটিতে দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোর জরুরি বিভাগে সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতিসহ ও সেবা নিশ্চিতে ১৪ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ শনিবার (১৪ জুন) অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে— ছুটিকালীন কর্মস্থলে পর্যাপ্ত জনবল ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতে ঈদের আগে ও পরে সমন্বয় করে পর্যায়ক্রমে ছুটি দেওয়া যেতে পারে। প্রতিষ্ঠান প্রধান নিরবিচ্ছিন্ন জরুরি চিকিৎসা কার্যক্রম ও জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ছুটি মঞ্জুর করবেন। সিভিল সার্জন, বিভাগীয় পরিচালককে অবহিত করে ঈদের ছুটিকালীন সময়ে নিজ জেলার মধ্যে জনবল সমন্বয় করতে পারবেন। জরুরি বিভাগে সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে, ওটি সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। অন্তঃ বিভাগে ইউনিট প্রধানগণ প্রতিদিন তদারকি করবেন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসমূহে জরুরি ল্যাব, এক্স-রে সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ছুটি শুরুর আগেই ছুটিকালীন সময়ের জন্য ওষুধ, আইভি ফ্লুয়িড, কেমিক্যাল রি-এজেন্ট, সার্জিক্যাল সামগ্রী মজুদ ও তাৎক্ষণিকভাবে সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে স্টোর কিপার অথবা ছুটিকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টাফ অবশ্যই নিজ জেলা ও উপজেলায় অবস্থান করবেন।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। ছুটিকালীন সময় হাসপাতালের নিরাপত্তায় স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আগাম জানাতে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধান ও বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণ ছুটিকালীন সেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করবেন। প্রতিষ্ঠান প্রধান ছুটি নিলে অবশ্যই কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাবেন এবং দায়িত্ব গ্রহণকারী কর্মকার্তা সকল দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম ও মোবাইল নম্বর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধান ঈদের দিন রোগীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন তদারকি করবেন এবং রোগীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। পশুর হাটের নিকটবর্তী স্বাস্থ্য স্থাপনাগুলোতে বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হবে। জাতীয় ঈদগাহ ও অন্যান্য জেলা ঈদগাহে (চাহিদা অনুযায়ী) মেডিকেল টিম দায়িত্ব পালন করবে।
শেরপুরের নকলায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নবগঠিত উপজেলা সমন্বয় কমিটি থেকে একযোগে ১৫ নেতা পদত্যাগ করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) রাতে নকলা উপজেলা সদরে এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা জানান, নকলা উপজেলা শাখার প্রধান সমন্বয়কারী হুমায়ুন কবির অযোগ্য ও অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় তাঁরা পদত্যাগ করেছেন। এদিকে পুরো ঘটনা
০১ জানুয়ারি ১৯৭০নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের দায়ে রহমত আলী (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আজ বুধবার দুপুরে নেত্রকোনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক ড. এ কে এম এমদাদুল হক এ রায় দেন।
৩ মিনিট আগেযানজট ও জনভোগান্তি নিরসনে কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের লাকসামের বিজরা ও মুদাফফরগঞ্জ বাজারে সড়ক দখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ।
৮ মিনিট আগেনাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গুলির আওয়াজে উপজেলার তমব্রুবাজার এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
১০ মিনিট আগে