ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ভবনের জটিলতায় সৃষ্ট নানা রকম হয়রানি বন্ধে ও আট দফা দাবিতে এবার আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দাবি পূরণের কোনো আশ্বাস না পেয়ে তিনি এ ঘোষণা দেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি স্ট্যাটাসও দিয়েছেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাসনাত লেখেন, ‘গতকালের গণস্বাক্ষরের প্রাপ্ত কাগজ, পূর্বে পরিচালিত জরিপ এবং সবার অভিযোগ নিয়ে আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ভিসি স্যারের সঙ্গে দেখা করতে যাই। স্যার আমাদের যৌক্তিক আট দফা দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে কোনো কথাই বলেননি। ভিসি স্যার আমার সঙ্গে অসহযোগিতামূলক আচরণ করেছেন। আমি স্যারের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, স্যার আমি বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা সাংবাদিক ও শিক্ষার্থীদের কী বলব? তিনি (ভিসি) বলেছেন, আমি নাকি মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছি। এবং আমাকে যা ইচ্ছে তা করতে বলেন।’
তিনি আরো লেখেন, ‘ভিসি স্যারের অসহযোগিতামূলক আচরণের প্রতিবাদে ও আট দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আমি অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করছি। সব শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাংবাদিক বন্ধুদের সহযোগিতা কামনা করছি।’
এর আগে গত ৩০ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের প্রশাসনিক জটিলতা নিরসনে আট দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন তিনি। সে সময় তিনি উপাচার্যকে স্বারকলিপি ও দাবি পূরণে ১০ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন। পরে দাবি পূরণ না হওয়ায় ফের গত ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তিনি। ১৯ সেপ্টেম্বর গণস্বাক্ষর কর্মসূচি এবং রেজিস্ট্রার ভবন নিয়ে অভিযোগ বক্সে শিক্ষার্থীদের ‘অভিযোগ’ নেন। আজ উপাচার্যের কাছে গণস্বাক্ষর ও অভিযোগগুলো নিয়ে গেলে উপাচার্যের কোনো আশ্বাস না পেয়ে আমরণ অনশনের সিদ্ধান্ত নেন হাসনাত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ভবনের জটিলতায় সৃষ্ট নানা রকম হয়রানি বন্ধে ও আট দফা দাবিতে এবার আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দাবি পূরণের কোনো আশ্বাস না পেয়ে তিনি এ ঘোষণা দেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি স্ট্যাটাসও দিয়েছেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাসনাত লেখেন, ‘গতকালের গণস্বাক্ষরের প্রাপ্ত কাগজ, পূর্বে পরিচালিত জরিপ এবং সবার অভিযোগ নিয়ে আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ভিসি স্যারের সঙ্গে দেখা করতে যাই। স্যার আমাদের যৌক্তিক আট দফা দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে কোনো কথাই বলেননি। ভিসি স্যার আমার সঙ্গে অসহযোগিতামূলক আচরণ করেছেন। আমি স্যারের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, স্যার আমি বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা সাংবাদিক ও শিক্ষার্থীদের কী বলব? তিনি (ভিসি) বলেছেন, আমি নাকি মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছি। এবং আমাকে যা ইচ্ছে তা করতে বলেন।’
তিনি আরো লেখেন, ‘ভিসি স্যারের অসহযোগিতামূলক আচরণের প্রতিবাদে ও আট দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আমি অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করছি। সব শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাংবাদিক বন্ধুদের সহযোগিতা কামনা করছি।’
এর আগে গত ৩০ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের প্রশাসনিক জটিলতা নিরসনে আট দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন তিনি। সে সময় তিনি উপাচার্যকে স্বারকলিপি ও দাবি পূরণে ১০ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন। পরে দাবি পূরণ না হওয়ায় ফের গত ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তিনি। ১৯ সেপ্টেম্বর গণস্বাক্ষর কর্মসূচি এবং রেজিস্ট্রার ভবন নিয়ে অভিযোগ বক্সে শিক্ষার্থীদের ‘অভিযোগ’ নেন। আজ উপাচার্যের কাছে গণস্বাক্ষর ও অভিযোগগুলো নিয়ে গেলে উপাচার্যের কোনো আশ্বাস না পেয়ে আমরণ অনশনের সিদ্ধান্ত নেন হাসনাত।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১০ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
১৯ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৪ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪২ মিনিট আগে