গজারিয়া (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জে একাধিক মামলার আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছে পুলিশ। এ সময় পুলিশের এক উপপরিদর্শক (এসআই) ও এক কনস্টেবল আহত হন। এ ঘটনায় জিতু রাঢ়ি ও লিটন নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেলার গজারিয়া উপজেলার জামালপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পরে আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায় ৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৭-৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে পুলিশ।
ঘটনার পরপরই হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে মুন্সিগঞ্জ জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মিনহাজ উল ইসলাম ও গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রইছ উদ্দিনের নেতৃত্বে জামালপুর ও বালুয়াকান্দি গ্রামে অভিযান চালায় পুলিশ। তবে ঘটনার পর থেকেই জড়িতরা গা ঢাকা দেওয়ায় ওই দিন কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নুরুল হক জানান, অভিযান অব্যাহত আছে। অচিরেই জড়িতরা আইনের আওতায় আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
পুলিশ জানিয়েছে, গত বুধবার রাত ৮টার দিকে জামালপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে পুলিশ একাধিক মামলার আসামি ফিরোজ কসাইয়ের ছেলে লিটনকে ২৫ পিছ ইয়াবাসহ ও বালুয়াকান্দি গ্রামের মৃত হাফেজ রাঢির ছেলে জিতু রাঢিকে গ্রেপ্তার করে। তাঁকে নিয়ে থানায় ফেরার পথে লিটনের স্বজনরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে পুলিশের এসআই নুরুল হক ও কনস্টেবল মুসাকে পিটিয়ে আহত করে আসামি লিটন ও জিতু রাঢ়ি কে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। এ ঘটনায় রাতেই এসআই নুরুল হক বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।
গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রইছ উদ্দিন বলেন, ‘পুলিশের ওপর হামলাকারীদের শনাক্ত করা হয়েছে। ৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত কয়েকজনসহ মোট ১৪ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। আশা করছি খুব দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে বলে জানান তিনি।’
মুন্সিগঞ্জে একাধিক মামলার আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছে পুলিশ। এ সময় পুলিশের এক উপপরিদর্শক (এসআই) ও এক কনস্টেবল আহত হন। এ ঘটনায় জিতু রাঢ়ি ও লিটন নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেলার গজারিয়া উপজেলার জামালপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পরে আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায় ৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৭-৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে পুলিশ।
ঘটনার পরপরই হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে মুন্সিগঞ্জ জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মিনহাজ উল ইসলাম ও গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রইছ উদ্দিনের নেতৃত্বে জামালপুর ও বালুয়াকান্দি গ্রামে অভিযান চালায় পুলিশ। তবে ঘটনার পর থেকেই জড়িতরা গা ঢাকা দেওয়ায় ওই দিন কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নুরুল হক জানান, অভিযান অব্যাহত আছে। অচিরেই জড়িতরা আইনের আওতায় আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
পুলিশ জানিয়েছে, গত বুধবার রাত ৮টার দিকে জামালপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে পুলিশ একাধিক মামলার আসামি ফিরোজ কসাইয়ের ছেলে লিটনকে ২৫ পিছ ইয়াবাসহ ও বালুয়াকান্দি গ্রামের মৃত হাফেজ রাঢির ছেলে জিতু রাঢিকে গ্রেপ্তার করে। তাঁকে নিয়ে থানায় ফেরার পথে লিটনের স্বজনরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে পুলিশের এসআই নুরুল হক ও কনস্টেবল মুসাকে পিটিয়ে আহত করে আসামি লিটন ও জিতু রাঢ়ি কে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। এ ঘটনায় রাতেই এসআই নুরুল হক বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।
গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রইছ উদ্দিন বলেন, ‘পুলিশের ওপর হামলাকারীদের শনাক্ত করা হয়েছে। ৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত কয়েকজনসহ মোট ১৪ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। আশা করছি খুব দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে বলে জানান তিনি।’
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১০ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
১৯ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৪ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪২ মিনিট আগে