শ্যামপুর-কদমতলী প্রতিনিধি
রাজধানীর ডেমরায় ট্রাকের ধাক্কায় এক প্রতিবন্ধী সিএনজি অটোরিকশা চালকের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম মো. সুজন (৪০)। ট্রাক চালকের সহকারীকে আটক করেছে পুলিশ।
ওই সিএনজি চালককে চাপা দেওয়ার পর দুই মোটরসাইকেল চালক পিছু নিয়ে ডেমরা থানা-পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ট্রাকের হেলপার মাসুদ রানাসহ (১৮) ট্রাকটি জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়।
আজ শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে স্টাফ কোয়ার্টার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ট্রাক চালক সাইফুল (৩০) পালিয়ে গেছেন। ঢাকার টঙ্গী এলাকায় সাইফুল বসবাস করেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর বলে জানা গেছে।
নিহত সুজন নওগাঁর সদর থানার শেরপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি ডেমরার বামৈল এলাকায় স্ত্রী ও ২০ বছরের এক ছেলেকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন। হেলপার মো. মাসুদ রানা খাগড়াছড়ি রামগড় থানার থলিপাড়া গ্রামের আব্দুল মোতালেবের ছেলে।
সুরতহাল শেষে ডেমরা থানা-পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য লাশ রাজধানীর মিটফোর্ড স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ তথ্য নিশ্চিত করে ডেমরা থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সুব্রত কুমার পোদ্দার বলেন, ‘যাত্রাবাড়ীর দিক থেকে আসা তারাবগামী ট্রাকটি সিএনজিটিকে (ঢাকা মেট্রো-থ ১৪-৪০০৫) পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। সুজন সিএনজি থেকে নেমে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ট্রাকের সামনে আসেন। কারণ তাঁর ডান পা ভাঙা। সিএনজির বাম্পার ভেঙে যাওয়ায় চালক ক্ষতিপূরণ চাইতে যান। এ সময় চালক সাইফুল ট্রাক চালিয়ে যেতে শুরু করেন। এতে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান সিএনজি চালক সুজন।’
এ ঘটনায় নতুন সড়ক আইনের ১০৫ ধারায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা সুব্রত।
এ বিষয়ে ডেমরা ট্রাফিক জোনের পরিদর্শক (টিআই) জিয়া উদ্দিন খান বলেন, ‘প্রত্যক্ষদর্শী আসিয়ান বাসের চালকের সহযোগিতায় রূপগঞ্জের তারাব সুবর্ণ ভেজিটেবল অয়েল কোম্পানির ভেতর থেকে ট্রাকসহ হেলপারকে আটক করা হয়েছে।’
রাজধানীর ডেমরায় ট্রাকের ধাক্কায় এক প্রতিবন্ধী সিএনজি অটোরিকশা চালকের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম মো. সুজন (৪০)। ট্রাক চালকের সহকারীকে আটক করেছে পুলিশ।
ওই সিএনজি চালককে চাপা দেওয়ার পর দুই মোটরসাইকেল চালক পিছু নিয়ে ডেমরা থানা-পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ট্রাকের হেলপার মাসুদ রানাসহ (১৮) ট্রাকটি জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়।
আজ শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে স্টাফ কোয়ার্টার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ট্রাক চালক সাইফুল (৩০) পালিয়ে গেছেন। ঢাকার টঙ্গী এলাকায় সাইফুল বসবাস করেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর বলে জানা গেছে।
নিহত সুজন নওগাঁর সদর থানার শেরপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি ডেমরার বামৈল এলাকায় স্ত্রী ও ২০ বছরের এক ছেলেকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন। হেলপার মো. মাসুদ রানা খাগড়াছড়ি রামগড় থানার থলিপাড়া গ্রামের আব্দুল মোতালেবের ছেলে।
সুরতহাল শেষে ডেমরা থানা-পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য লাশ রাজধানীর মিটফোর্ড স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ তথ্য নিশ্চিত করে ডেমরা থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সুব্রত কুমার পোদ্দার বলেন, ‘যাত্রাবাড়ীর দিক থেকে আসা তারাবগামী ট্রাকটি সিএনজিটিকে (ঢাকা মেট্রো-থ ১৪-৪০০৫) পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। সুজন সিএনজি থেকে নেমে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ট্রাকের সামনে আসেন। কারণ তাঁর ডান পা ভাঙা। সিএনজির বাম্পার ভেঙে যাওয়ায় চালক ক্ষতিপূরণ চাইতে যান। এ সময় চালক সাইফুল ট্রাক চালিয়ে যেতে শুরু করেন। এতে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান সিএনজি চালক সুজন।’
এ ঘটনায় নতুন সড়ক আইনের ১০৫ ধারায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা সুব্রত।
এ বিষয়ে ডেমরা ট্রাফিক জোনের পরিদর্শক (টিআই) জিয়া উদ্দিন খান বলেন, ‘প্রত্যক্ষদর্শী আসিয়ান বাসের চালকের সহযোগিতায় রূপগঞ্জের তারাব সুবর্ণ ভেজিটেবল অয়েল কোম্পানির ভেতর থেকে ট্রাকসহ হেলপারকে আটক করা হয়েছে।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে