সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের আশুলিয়ায় পুলিশের এসআই পরিচয়ে ডিসি অফিসে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে গতকাল সোমবার রাতে আশুলিয়ার পলাশবাড়ি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিপুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার মো. ইকরাম সরদার ফরিদপুরের প্রতাপ সিংহ গ্রামের বাসিন্দা। তিনি আশুলিয়ার মধুপুর বড়টেক এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ২০ সেপ্টেম্বর রিনা আক্তার নামে ভুক্তভোগী ও তাঁর শাশুড়ি রিনা বেগম সাভার থেকে আশুলিয়ায় বাসে করে বাসায় ফেরার সময় ইকরাম সরদারের সঙ্গে পরিচয় হয়। নিজেকে আশুলিয়া থানার এসআই পরিচয় দিয়ে তাঁদের সঙ্গে সম্পর্ক করেন। একপর্যায়ে রিনা আক্তারের স্বামীকে ডিসি অফিসে ভালো চাকরি দেওয়ার কথা বলে প্রথমে বিকাশের মাধ্যমে ১৩ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। এরপর চাকরি হয়ে গেছে বলে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দাবি করে তাঁদের বাসায় এসে চাপ দিতে থাকেন। এ সময় ইকরামকে চাকরির নিয়োগপত্র দেখাতে বললে তিনি টালবাহানা করতে থাকে। এতে তাঁদের সন্দেহ হলে পুলিশকে জানানো হয়।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার (উপপরিদর্শক) এসআই বিপুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি সরলতার সুযোগ নিয়ে সম্পর্ক করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে। পরে নিজেকে আশুলিয়া থানার এসআই পরিচয়ে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে আরও টাকা নিতে বাসায় এসে চাপ দেন। সন্দেহ হলে ৯৯৯-এ ফোন দেন ভুক্তভোগীরা। ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁকে আটক করা হয়। তথ্য নিয়ে দেখা যায়, তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় আগে আরও ছয়টি মামলা রয়েছে।’
সাভারের আশুলিয়ায় পুলিশের এসআই পরিচয়ে ডিসি অফিসে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে গতকাল সোমবার রাতে আশুলিয়ার পলাশবাড়ি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিপুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার মো. ইকরাম সরদার ফরিদপুরের প্রতাপ সিংহ গ্রামের বাসিন্দা। তিনি আশুলিয়ার মধুপুর বড়টেক এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ২০ সেপ্টেম্বর রিনা আক্তার নামে ভুক্তভোগী ও তাঁর শাশুড়ি রিনা বেগম সাভার থেকে আশুলিয়ায় বাসে করে বাসায় ফেরার সময় ইকরাম সরদারের সঙ্গে পরিচয় হয়। নিজেকে আশুলিয়া থানার এসআই পরিচয় দিয়ে তাঁদের সঙ্গে সম্পর্ক করেন। একপর্যায়ে রিনা আক্তারের স্বামীকে ডিসি অফিসে ভালো চাকরি দেওয়ার কথা বলে প্রথমে বিকাশের মাধ্যমে ১৩ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। এরপর চাকরি হয়ে গেছে বলে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দাবি করে তাঁদের বাসায় এসে চাপ দিতে থাকেন। এ সময় ইকরামকে চাকরির নিয়োগপত্র দেখাতে বললে তিনি টালবাহানা করতে থাকে। এতে তাঁদের সন্দেহ হলে পুলিশকে জানানো হয়।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার (উপপরিদর্শক) এসআই বিপুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি সরলতার সুযোগ নিয়ে সম্পর্ক করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে। পরে নিজেকে আশুলিয়া থানার এসআই পরিচয়ে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে আরও টাকা নিতে বাসায় এসে চাপ দেন। সন্দেহ হলে ৯৯৯-এ ফোন দেন ভুক্তভোগীরা। ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁকে আটক করা হয়। তথ্য নিয়ে দেখা যায়, তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় আগে আরও ছয়টি মামলা রয়েছে।’
কুষ্টিয়ার মিরপুরে একটি লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার (২৫ জুন) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার ছাতিয়ান ইউনিয়নের কালিতলা-দুর্গাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ডাকাতেরা অ্যাম্বুলেন্সে থাকা স্বজনদের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। এমনকি স্বর্ণালংকারের খোঁজে লাশটিতে তল্লাশি
৬ মিনিট আগেরোল নম্বর ভুলের কারণে প্রবেশপত্র না পাওয়ায় এ বছর এইচএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি ইয়াসির আরাফাত ও সাজ্জাদ হোসেন নামের উত্তরা হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই ছাত্র। এ ঘটনায় কলেজের শ্রেণিশিক্ষক আমিনুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি।
১৪ মিনিট আগেএসআই সুকান্ত কুমার দাসকে আদালতের নির্দেশে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে নেওয়া হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার এসআই (নিরস্ত্র) মিজানুর রহমান চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিমূলে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করেন। বেলা ৩টায় তাঁকে আদালতে তোলা হয়। সুকান্ত দাসের ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের...
২২ মিনিট আগে‘আমার ছেলে জীবিত না মৃত, তা কেউ বলে না। গুম হয়ে গেছে আজ ১১ বছর। আমি বিচার চাই। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মিনতি করছি, আমার সন্তানের খোঁজ এনে দিন।’ আজ বৃহস্পতিবার সকালে ফেনী প্রেসক্লাবে আয়োজিত মানববন্ধন ও মতবিনিময় সভায় করুণ আর্তি জানিয়ে কথাগুলো বলছিলেন যুবদলের নেতা মাহবুবুর রহমান রিপনের মা রওশন আরা।
১ ঘণ্টা আগে