নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পল্টন থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় এই রিমান্ড দেওয়া হয়।
সন্ধ্যার কিছু সময় আগে আলালকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। অন্যদিকে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিলপূর্বক জামিনের আবেদন করেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের আইনজীবী খুরশিদ মিয়া রিমান্ডে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর শাহজাহানপুর থানাধীন শহীদবাগ এলাকা থেকে আলালকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।
আটকের পর পল্টন থানায় আজ বুধবার দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
পুলিশের দায়ের করা এই মামলায় বলা হয়েছে, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের সময় রাজারবাগ পুলিশ লাইনের ক্যান্টিনে ভাঙচুর, পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা, পুলিশকে মারধর ও পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেয় বিএনপি এবং এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা।
মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের উপস্থিতিতে তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট মহসিন মিয়া ইকবাল হোসেন, খুরশিদ মিয়া আলম, মোসলেহ উদ্দিন জসিম প্রমুখ শুনানি করেন। তারা আদালতকে বলেন, এই মামলার যে ঘটনা সেই ঘটনার সঙ্গে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল জড়িত ছিলেন না। মহাসমাবেশে লাখ লাখ মানুষ সমবেত হয়েছিল। সমাবেশ চলাকালীন সময়ে এই ঘটনা। আলাল তখন মঞ্চে ছিলেন। তিনি মামলার ঘটনাস্থলে যাননি।
আইনজীবীরা আরও বলেন, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ঢাকা আইনজীবী সমিতির একজন সদস্য। তাকে রিমান্ডে নেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা নেই।
মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল আদালতের অনুমতি নিয়ে বক্তব্য দেন। তিনি আদালতকে বলেন, ‘আমি সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমি একজন আইনজীবী। একজন কোর্ট অফিসার।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বয়স ৬৮ বছর। আমার একটি কিডনি নষ্ট। মাত্র এক বছর আগে অপারেশন হয়েছে। আমি আইন অনুযায়ী জামিন পেতে পারি। একজন অসুস্থ সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে, একজন কোর্ট অফিসার হিসেবে আমি জামিন পেতে পারি। আমি আশা করব বিজ্ঞ আদালত আইন অনুযায়ী একটি আদেশ দেবেন।’
এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী পুলিশ কমিশনার মুত্তাকিন রিমান্ডে নেওয়ার সমর্থনে বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ভাঙচুর নাশকতা ছাড়াও পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার মামলা। পুলিশের অস্ত্র উদ্ধার ও এই ঘটনার সঙ্গে আর যারা জড়িত তাদের গ্রেপ্তার এবং চিহ্নিত করার জন্য রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন। এরপরে আদালত আদেশ দেন।
পরে আলালের আইনজীবীরা সাংবাদিকদের বলেন, ওপরের চাপিয়ে দেওয়া আদেশ দিয়েছেন বিচারক। একজন আইনজীবীকে রিমান্ডে দেওয়ার আগে আইনি বিষয়টি বিবেচনা করেননি আদালত।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পল্টন থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় এই রিমান্ড দেওয়া হয়।
সন্ধ্যার কিছু সময় আগে আলালকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। অন্যদিকে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিলপূর্বক জামিনের আবেদন করেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের আইনজীবী খুরশিদ মিয়া রিমান্ডে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর শাহজাহানপুর থানাধীন শহীদবাগ এলাকা থেকে আলালকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।
আটকের পর পল্টন থানায় আজ বুধবার দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
পুলিশের দায়ের করা এই মামলায় বলা হয়েছে, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের সময় রাজারবাগ পুলিশ লাইনের ক্যান্টিনে ভাঙচুর, পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা, পুলিশকে মারধর ও পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেয় বিএনপি এবং এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা।
মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের উপস্থিতিতে তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট মহসিন মিয়া ইকবাল হোসেন, খুরশিদ মিয়া আলম, মোসলেহ উদ্দিন জসিম প্রমুখ শুনানি করেন। তারা আদালতকে বলেন, এই মামলার যে ঘটনা সেই ঘটনার সঙ্গে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল জড়িত ছিলেন না। মহাসমাবেশে লাখ লাখ মানুষ সমবেত হয়েছিল। সমাবেশ চলাকালীন সময়ে এই ঘটনা। আলাল তখন মঞ্চে ছিলেন। তিনি মামলার ঘটনাস্থলে যাননি।
আইনজীবীরা আরও বলেন, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ঢাকা আইনজীবী সমিতির একজন সদস্য। তাকে রিমান্ডে নেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা নেই।
মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল আদালতের অনুমতি নিয়ে বক্তব্য দেন। তিনি আদালতকে বলেন, ‘আমি সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমি একজন আইনজীবী। একজন কোর্ট অফিসার।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বয়স ৬৮ বছর। আমার একটি কিডনি নষ্ট। মাত্র এক বছর আগে অপারেশন হয়েছে। আমি আইন অনুযায়ী জামিন পেতে পারি। একজন অসুস্থ সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে, একজন কোর্ট অফিসার হিসেবে আমি জামিন পেতে পারি। আমি আশা করব বিজ্ঞ আদালত আইন অনুযায়ী একটি আদেশ দেবেন।’
এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী পুলিশ কমিশনার মুত্তাকিন রিমান্ডে নেওয়ার সমর্থনে বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ভাঙচুর নাশকতা ছাড়াও পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়ার মামলা। পুলিশের অস্ত্র উদ্ধার ও এই ঘটনার সঙ্গে আর যারা জড়িত তাদের গ্রেপ্তার এবং চিহ্নিত করার জন্য রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন। এরপরে আদালত আদেশ দেন।
পরে আলালের আইনজীবীরা সাংবাদিকদের বলেন, ওপরের চাপিয়ে দেওয়া আদেশ দিয়েছেন বিচারক। একজন আইনজীবীকে রিমান্ডে দেওয়ার আগে আইনি বিষয়টি বিবেচনা করেননি আদালত।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৮ মিনিট আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১১ মিনিট আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩১ মিনিট আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩৬ মিনিট আগে