অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় ‘অহিংস গণ–অভ্যুত্থান বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠন এক লাখ টাকা ঋণ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে সারা দেশ থেকে সাধারণ মানুষকে সমবেত করার চেষ্টা করে। তবে পুলিশের পদক্ষেপ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
সংগঠনটি দাবি করেছিল, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরত এনে সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে বিনাসুদে এক লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। এ আশ্বাসে সাধারণ মানুষ বিশেষত গ্রামের বাসিন্দারা প্রলুব্ধ হন। তাঁরা সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্য প্রতি ব্যক্তি ১ হাজার টাকা করে রেজিস্ট্রেশন ফিও দেন।
এরপর গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে, শুধু ঋণ পাওয়ার আশায় এসেছিলেন। এতে করে সকাল ৭টা থেকে শাহবাগ এলাকা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে তীব্র যানজট দেখা দেয়। এলাকার পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে। পরে শাহবাগ থানার পুলিশ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সমাবেশে আসা লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের বুঝিয়ে বাড়ি ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।
সমাবেশে আসা লোকজন জানান, তাঁদের বলা হয়েছিল, সমাবেশে অংশগ্রহণ করলে বিনাসুদে ১ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। বেশ কয়েকজন জানিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি নেওয়া হয়েছে। এক অংশগ্রহণকারী বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম, এই ঋণ পাওয়া আমাদের জীবনের বড় সুযোগ। তাই রেজিস্ট্রেশন ফি দিয়েছি এবং এতদূর এসেছি।’
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, ‘অহিংস গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশ’ নামে সংগঠনটি জমায়েতের জন্য পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের কার্যক্রম সন্দেহজনক হওয়ায় অনুমতি দেওয়া হয়নি। সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য এ ধরনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল।’
রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় ‘অহিংস গণ–অভ্যুত্থান বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠন এক লাখ টাকা ঋণ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে সারা দেশ থেকে সাধারণ মানুষকে সমবেত করার চেষ্টা করে। তবে পুলিশের পদক্ষেপ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
সংগঠনটি দাবি করেছিল, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরত এনে সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে বিনাসুদে এক লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। এ আশ্বাসে সাধারণ মানুষ বিশেষত গ্রামের বাসিন্দারা প্রলুব্ধ হন। তাঁরা সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্য প্রতি ব্যক্তি ১ হাজার টাকা করে রেজিস্ট্রেশন ফিও দেন।
এরপর গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে, শুধু ঋণ পাওয়ার আশায় এসেছিলেন। এতে করে সকাল ৭টা থেকে শাহবাগ এলাকা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে তীব্র যানজট দেখা দেয়। এলাকার পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে। পরে শাহবাগ থানার পুলিশ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সমাবেশে আসা লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের বুঝিয়ে বাড়ি ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।
সমাবেশে আসা লোকজন জানান, তাঁদের বলা হয়েছিল, সমাবেশে অংশগ্রহণ করলে বিনাসুদে ১ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। বেশ কয়েকজন জানিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি নেওয়া হয়েছে। এক অংশগ্রহণকারী বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম, এই ঋণ পাওয়া আমাদের জীবনের বড় সুযোগ। তাই রেজিস্ট্রেশন ফি দিয়েছি এবং এতদূর এসেছি।’
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, ‘অহিংস গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশ’ নামে সংগঠনটি জমায়েতের জন্য পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের কার্যক্রম সন্দেহজনক হওয়ায় অনুমতি দেওয়া হয়নি। সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য এ ধরনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল।’
আলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
৩ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৬ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪৩ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে