নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনব্যবস্থার বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করতে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজ শনিবার রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের অবদান সম্পর্কে স্মৃতিচারণামূলক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শুধু দেশ স্বাধীনই করেননি, দেশ কীভাবে চললে উন্নত ও মর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে তার পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনাও দিয়ে গেছেন।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু কেবল ক্যারিশমাটিক নেতাই ছিলেন না, কূটনীতিক হিসেবেও অনন্য ছিলেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের মিত্রবাহিনীর সদস্যরা এখনও বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধু মাত্র তিন মাসের মধ্যে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠান। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ তিনি স্বল্পসময়ের মধ্যে পুনর্গঠন করেন।
এ ছাড়া এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশকে শোষণ-বৈষম্যহীন রাষ্ট্রে পরিণত করা। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।’
প্রতিমন্ত্রী এ সময় উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রেখে দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করতে সরকারি কর্মচারীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে কাজ করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অর্থ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি এবং সাবেক সচিব মো. শাহজাহান সিদ্দিকী বীর বিক্রম মুক্তিযুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের অবদান সম্পর্কে স্মৃতিচারণা করেন।
এ সময় বক্তারা স্বাধীনতাযুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের সরাসরি অংশগ্রহণ, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠন, মুজিবনগর সরকারের দায়িত্ব পালন, মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র সংগ্রহে সহযোগিতা, আশ্রয় প্রদান ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের কথা স্মরণ করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম। বিয়াম ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. এম. মিজানুর রহমান অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের অবদানের ওপর একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এ ছাড়া স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের বিশিষ্ট শিল্পীরা অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনব্যবস্থার বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করতে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজ শনিবার রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের অবদান সম্পর্কে স্মৃতিচারণামূলক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শুধু দেশ স্বাধীনই করেননি, দেশ কীভাবে চললে উন্নত ও মর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে তার পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনাও দিয়ে গেছেন।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু কেবল ক্যারিশমাটিক নেতাই ছিলেন না, কূটনীতিক হিসেবেও অনন্য ছিলেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের মিত্রবাহিনীর সদস্যরা এখনও বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধু মাত্র তিন মাসের মধ্যে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠান। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ তিনি স্বল্পসময়ের মধ্যে পুনর্গঠন করেন।
এ ছাড়া এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশকে শোষণ-বৈষম্যহীন রাষ্ট্রে পরিণত করা। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।’
প্রতিমন্ত্রী এ সময় উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রেখে দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করতে সরকারি কর্মচারীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে কাজ করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অর্থ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি এবং সাবেক সচিব মো. শাহজাহান সিদ্দিকী বীর বিক্রম মুক্তিযুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের অবদান সম্পর্কে স্মৃতিচারণা করেন।
এ সময় বক্তারা স্বাধীনতাযুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের সরাসরি অংশগ্রহণ, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠন, মুজিবনগর সরকারের দায়িত্ব পালন, মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র সংগ্রহে সহযোগিতা, আশ্রয় প্রদান ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের কথা স্মরণ করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম। বিয়াম ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. এম. মিজানুর রহমান অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের অবদানের ওপর একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এ ছাড়া স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের বিশিষ্ট শিল্পীরা অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন।
আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জুনাইদ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন শেরেবাংলা নগর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই রফিকুল ইসলাম।
৭ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর সেতুর নিচ থেকে মাসুদা বেগম (৬২) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি সদর উপজেলার মালির পাথর এলাকার মৃত পানা উল্লাহ ব্যাপারীর মেয়ে। আজ শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে মুক্তারপুর সেতুর সিঁড়ির নিচে লাশটি পাওয়া যায়।
১৫ মিনিট আগেপ্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন রাজশাহী কলেজের এক ছাত্রী। তাঁর নাম ইশরাত জাহান হাসি (২১)। তিনি রাজশাহী কলেজের অর্থনীতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষে পড়তেন।
১৫ মিনিট আগেবরিশালে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় তারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। একই সময়ে নতুন করে ১০৫ জনের শরীরে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। মারা যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন আব্দুল করিম (৫০) ও ইউসুফ...
১৮ মিনিট আগে