প্রতিনিধি, পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ)
সামান্য বৃষ্টি হলেই কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ হাঁটু পানি জমে থাকে। পুরো সপ্তাহ জুড়ে মাঠে জমে থাকছে পানি। আবার জমে থাকা পানি শুকিয়ে কাদা হচ্ছে। জমে থাকা পানি ও কাদার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের। গত ৩-৪ বছর ধরে বিদ্যালয় মাঠের এমন অবস্থা থাকলেও পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
জানা গেছে, পাকুন্দিয়া সদরের বড় তিনটি সরকারি বিদ্যাপীঠ হচ্ছে, পাকুন্দিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও পাকুন্দিয়া সরকারি কলেজ। এ তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হাজারো শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। আবার এ প্রতিষ্ঠানগুলো পাশাপাশি অবস্থিত। ফলে এই তিন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসা-যাওয়ার জন্য এ মাঠটি ব্যবহার করতে হয়।
বর্ষা মৌসুম ছাড়াও সামান্য বৃষ্টিপাত হলেই এ মাঠে হাঁটু পানি জমে থাকে। পানি মাড়িয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে যেতে হয়। অনেক সময় শ্রেণিকক্ষের পানি ঢুকে পড়ে। এতে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশ কয়েক বছর ধরে বিদ্যালয় মাঠটির এমন দশা। বিদ্যালয়ের আশপাশে বাসা-বাড়ি গড়ে ওঠার ফলে এবং পানি নিষ্কাশনে কোনো ব্যবস্থা না থাকায় পানি জমে যাচ্ছে। ফলে বিশাল বড় মাঠে পানি জমে নিষ্কাশনের সুযোগ না থাকাতে পানি আটকে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
জমে থাকা পানি বাষ্প আকারে উড়ে যেতেও সময় লাগছে সপ্তাহ খানিক। তারপর আবার কাদাময় হয়ে পড়ে মাঠ। বৃষ্টির পানি আর কাদা দুটোতে দুর্ভোগ বেড়ে যায় কয়েকগুণ। হাজারো শিক্ষার্থী দুর্ভোগ পোহালেও মাঠটির সংস্কারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম রিজভী বলেন, রাতে ঝড়বৃষ্টি হলে সকালে স্কুলে এসে দেখি হাঁটু সমান পানি। সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে কোনো রকমে শ্রেণিকক্ষে পৌঁছেছি। নিচতলার শ্রেণিকক্ষের পানি ঢুকে পড়েছে। একই বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সিয়ামও একই কথা জানান।
পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফছর উদ্দিন আহমদ মানিক বলেন, বিদ্যালয় মাঠে পানি জমে থাকার বিষয়টি স্থানীয় এমপি নূর মোহাম্মদ মহোদয়কে অবগত করেছি। পানি নিষ্কাশনে উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা নির্মাণে তিনি একটি প্রকল্প দেবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, মাঠের দক্ষিণ পাশে উন্নত ড্রেন নির্মাণ করতে স্থানীয় এমপি মহোদয় নির্দেশনা দিয়েছেন। এ জন্য একটি প্রকল্প তৈরি করে জমা দেওয়া হচ্ছে। প্রকল্পটি অনুমোদন হলে দ্রুত ড্রেন নির্মাণ করা হবে।
সামান্য বৃষ্টি হলেই কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ হাঁটু পানি জমে থাকে। পুরো সপ্তাহ জুড়ে মাঠে জমে থাকছে পানি। আবার জমে থাকা পানি শুকিয়ে কাদা হচ্ছে। জমে থাকা পানি ও কাদার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের। গত ৩-৪ বছর ধরে বিদ্যালয় মাঠের এমন অবস্থা থাকলেও পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
জানা গেছে, পাকুন্দিয়া সদরের বড় তিনটি সরকারি বিদ্যাপীঠ হচ্ছে, পাকুন্দিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও পাকুন্দিয়া সরকারি কলেজ। এ তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হাজারো শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। আবার এ প্রতিষ্ঠানগুলো পাশাপাশি অবস্থিত। ফলে এই তিন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসা-যাওয়ার জন্য এ মাঠটি ব্যবহার করতে হয়।
বর্ষা মৌসুম ছাড়াও সামান্য বৃষ্টিপাত হলেই এ মাঠে হাঁটু পানি জমে থাকে। পানি মাড়িয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে যেতে হয়। অনেক সময় শ্রেণিকক্ষের পানি ঢুকে পড়ে। এতে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বেশ কয়েক বছর ধরে বিদ্যালয় মাঠটির এমন দশা। বিদ্যালয়ের আশপাশে বাসা-বাড়ি গড়ে ওঠার ফলে এবং পানি নিষ্কাশনে কোনো ব্যবস্থা না থাকায় পানি জমে যাচ্ছে। ফলে বিশাল বড় মাঠে পানি জমে নিষ্কাশনের সুযোগ না থাকাতে পানি আটকে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
জমে থাকা পানি বাষ্প আকারে উড়ে যেতেও সময় লাগছে সপ্তাহ খানিক। তারপর আবার কাদাময় হয়ে পড়ে মাঠ। বৃষ্টির পানি আর কাদা দুটোতে দুর্ভোগ বেড়ে যায় কয়েকগুণ। হাজারো শিক্ষার্থী দুর্ভোগ পোহালেও মাঠটির সংস্কারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম রিজভী বলেন, রাতে ঝড়বৃষ্টি হলে সকালে স্কুলে এসে দেখি হাঁটু সমান পানি। সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে কোনো রকমে শ্রেণিকক্ষে পৌঁছেছি। নিচতলার শ্রেণিকক্ষের পানি ঢুকে পড়েছে। একই বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সিয়ামও একই কথা জানান।
পাকুন্দিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফছর উদ্দিন আহমদ মানিক বলেন, বিদ্যালয় মাঠে পানি জমে থাকার বিষয়টি স্থানীয় এমপি নূর মোহাম্মদ মহোদয়কে অবগত করেছি। পানি নিষ্কাশনে উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা নির্মাণে তিনি একটি প্রকল্প দেবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, মাঠের দক্ষিণ পাশে উন্নত ড্রেন নির্মাণ করতে স্থানীয় এমপি মহোদয় নির্দেশনা দিয়েছেন। এ জন্য একটি প্রকল্প তৈরি করে জমা দেওয়া হচ্ছে। প্রকল্পটি অনুমোদন হলে দ্রুত ড্রেন নির্মাণ করা হবে।
রাজধানীর আফতাবনগরে ব্যাটারিচালিত রিকশার চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে আজরাত সাদিয়া (২০) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৫ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে স্বজনেরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে বেলা ১টার দিকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেকক্সবাজার সদরে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার গভীর রাতে খুরুশকুল ইউনিয়নের আল্লাওয়ালা নামের একটি হ্যাচারিতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম আলী আকবর (৩৫)। তিনি খুরুশকুলের কুলিয়াপাড়ার আলী আহমদের ছেলে।
২৭ মিনিট আগেমাদারীপুরের শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদে গোসল করতে নেমে তলিয়ে যাওয়া এক কিশোরীর লাশ পাওয়া গেছে দুই দিন পর। মারা যাওয়া জান্নাতুল আক্তার (১৬) উমেদপুর ইউনিয়নের কাঁচিকাটা এলাকার প্রবাসী গনি ফকিরের মেয়ে। সে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্রী ছিল।
১ ঘণ্টা আগেগত ২৯ এপ্রিল রাত আনুমানিক দেড়টার দিকে এসআই বেলালের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সদস্য ও ১৫ থেকে ২০ জনের একটি দল তাঁর বাসায় জোরপূর্বক প্রবেশ করে। পরিস্থিতি দেখে তাঁর ম্যানেজার জরুরি ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করলে আরও একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ পর শাহবাগ ও নিউমার্কেট থানার টহল টিমের দুটি গাড়ি ঘটনাস্থলে...
২ ঘণ্টা আগে