নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকার মিরপুরের একটি গির্জায় ১৩ বছর আগে সুব্রত বৈদ্যকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার রায় ঘোষণা একদিন পিছিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮ (বিশেষ দায়রা জজ) এর বিচারক মঞ্জুরুল হোসেন এই রায় ঘোষণার তারিখ একদিন পিছিয়ে দেন।
আজ রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু বিচারক অন্য মামলায় ব্যস্ত থাকার জন্য একদিন পিছিয়ে বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন নিহত সুব্রত বৈদ্যর ভগ্নিপতি দুলাল গাইন।
২০১১ সালে সুব্রত বৈদ্য মিরপুর বাংলা কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে পড়াশোনা করতেন। তিনি চার বোনের একমাত্র ভাই। আর্থিক কারণে মা-বাবা লেখাপড়ার খরচ জোগাতে না পারায় সুব্রত মিরপুর মাজার রোডের দ্বিতীয় কলোনির মেথডিস্ট চার্চ সানডে স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। ওই চার্চের নিচ তলায় নীপা দাসের বাসা ছিল। নীপা দাসের সঙ্গে সুব্রতর প্রেমের সম্পর্ক হয়। এ নিয়ে নীপা দাসের ভাই, বাবা ও মায়ের সঙ্গে সুব্রতের সম্পর্ক খারাপ হয়। তারা নীপা দাসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে সুব্রতকে চাপ দেন। সম্পর্ক ছিন্ন না করলে জীবন নাশেরও হুমকি দেওয়া হয়।
পরে ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর চার্চে ছাত্র-ছাত্রীদের ধর্মীয় বিষয়ে পড়ানোর পর চতুর্থ তলায় নীপা তাঁর প্রেমিক সুব্রতকে ডেকে নেন। ওই দিন দুপুর আড়াইটায় নীপা টেলিফোনে সুব্রতের স্বজনদের জানান, সুব্রত অসুস্থ। সুব্রতর মা, ভাই, বোন গির্জায় গিয়ে দেখেন- সুব্রতকে নিয়ে নীপা, তাঁর মা-বাবা ও ভাইয়েরা নিচে নামছেন। তাঁকে দ্রুত মিরপুরের ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকসহ ঘোষণা করেন। নীপার পরিবার জানায় সুব্রত হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। কিন্তু ময়নাতদন্ত শেষে জানা যায় সুব্রতকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
এ ঘটনায় সুব্রতের বোন সুবর্ণা বৈদ্য প্রথমে দারুস সালাম থানায় অপমৃত্যুর মামলা করেন। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর তিনি থানায় মামলা করতে গেলে থানা মামলা নেয়নি। পরে সুবর্ণা বৈদ্য ঢাকার আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত দারুস সালাম থানাকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন।
মামলায় আসামি করা হয় সুব্রতের প্রেমিকা নীপা দাস, তাঁর বাবা নিবারণ দাস, মা লিন্ডা দাস, ভাই রিপন দাস এবং আত্মীয় শিমন শিকদার ও প্রভুদান বাড়ৈকে।
দারুস সালাম থানার এসআই শাহিন মোহাম্মদ আমানুল্লাহ তদন্ত শেষে ৬ জনের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৭ অক্টোবর অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে বিচারের জন্য বিচারিক আদালতে গেলে দীর্ঘদিন যাবৎ সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ৩ আসামি নীপা দাস, তাঁর বাবা নিবারণ দাস, মা লিন্ডা দাস মামলা চলাকালীন মৃত্যুবরণ করেছেন। বাকি তিনজনের মধ্যে প্রভুদান বাড়ৈ মামলার যুক্তিতর্ক শুনানির দিন পলাতক হয়েছেন। অন্য দুই আসামি রিপন দাস ও শিমন শিকদারকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানী ঢাকার মিরপুরের একটি গির্জায় ১৩ বছর আগে সুব্রত বৈদ্যকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার রায় ঘোষণা একদিন পিছিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮ (বিশেষ দায়রা জজ) এর বিচারক মঞ্জুরুল হোসেন এই রায় ঘোষণার তারিখ একদিন পিছিয়ে দেন।
আজ রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু বিচারক অন্য মামলায় ব্যস্ত থাকার জন্য একদিন পিছিয়ে বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন নিহত সুব্রত বৈদ্যর ভগ্নিপতি দুলাল গাইন।
২০১১ সালে সুব্রত বৈদ্য মিরপুর বাংলা কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে পড়াশোনা করতেন। তিনি চার বোনের একমাত্র ভাই। আর্থিক কারণে মা-বাবা লেখাপড়ার খরচ জোগাতে না পারায় সুব্রত মিরপুর মাজার রোডের দ্বিতীয় কলোনির মেথডিস্ট চার্চ সানডে স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। ওই চার্চের নিচ তলায় নীপা দাসের বাসা ছিল। নীপা দাসের সঙ্গে সুব্রতর প্রেমের সম্পর্ক হয়। এ নিয়ে নীপা দাসের ভাই, বাবা ও মায়ের সঙ্গে সুব্রতের সম্পর্ক খারাপ হয়। তারা নীপা দাসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে সুব্রতকে চাপ দেন। সম্পর্ক ছিন্ন না করলে জীবন নাশেরও হুমকি দেওয়া হয়।
পরে ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর চার্চে ছাত্র-ছাত্রীদের ধর্মীয় বিষয়ে পড়ানোর পর চতুর্থ তলায় নীপা তাঁর প্রেমিক সুব্রতকে ডেকে নেন। ওই দিন দুপুর আড়াইটায় নীপা টেলিফোনে সুব্রতের স্বজনদের জানান, সুব্রত অসুস্থ। সুব্রতর মা, ভাই, বোন গির্জায় গিয়ে দেখেন- সুব্রতকে নিয়ে নীপা, তাঁর মা-বাবা ও ভাইয়েরা নিচে নামছেন। তাঁকে দ্রুত মিরপুরের ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকসহ ঘোষণা করেন। নীপার পরিবার জানায় সুব্রত হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। কিন্তু ময়নাতদন্ত শেষে জানা যায় সুব্রতকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
এ ঘটনায় সুব্রতের বোন সুবর্ণা বৈদ্য প্রথমে দারুস সালাম থানায় অপমৃত্যুর মামলা করেন। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর তিনি থানায় মামলা করতে গেলে থানা মামলা নেয়নি। পরে সুবর্ণা বৈদ্য ঢাকার আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত দারুস সালাম থানাকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন।
মামলায় আসামি করা হয় সুব্রতের প্রেমিকা নীপা দাস, তাঁর বাবা নিবারণ দাস, মা লিন্ডা দাস, ভাই রিপন দাস এবং আত্মীয় শিমন শিকদার ও প্রভুদান বাড়ৈকে।
দারুস সালাম থানার এসআই শাহিন মোহাম্মদ আমানুল্লাহ তদন্ত শেষে ৬ জনের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৭ অক্টোবর অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে বিচারের জন্য বিচারিক আদালতে গেলে দীর্ঘদিন যাবৎ সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ৩ আসামি নীপা দাস, তাঁর বাবা নিবারণ দাস, মা লিন্ডা দাস মামলা চলাকালীন মৃত্যুবরণ করেছেন। বাকি তিনজনের মধ্যে প্রভুদান বাড়ৈ মামলার যুক্তিতর্ক শুনানির দিন পলাতক হয়েছেন। অন্য দুই আসামি রিপন দাস ও শিমন শিকদারকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে চুরির অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বারপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম রাহিম (২২)। তিনি দক্ষিণ বারপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
২ মিনিট আগেগতকাল সোয়া ১টার দিকে টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচল করা ‘ক্ষণিকা’ বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বাসের ড্রাইভারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আঘাত পেয়ে ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে রাত সাড়ে ৮টায় উত্তরা পশ্চিম থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় আসামিদে
৩ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে পোশাকশ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৫ জনকে ছাঁটাই ও মামলা করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় পুলিশ আজ বুধবার সাত শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা সোলায়মান কবির বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাম
৯ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
২৯ মিনিট আগে