নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: রাজধানীর গুলশানে ফ্ল্যাট থেকে তরুণীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় হাইকোর্টে আগাম জামিন আবেদন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর। তবে এই আবেদনের শুনানি হচ্ছে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত সূত্র জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে আগাম জামিন শুনানি বন্ধ থাকবে।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ জামিন আবেদনটির শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
আজ আদালতের শুরুতেই বিচারপতি মামনুন রহমান বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে লকডাউন চলা অবস্থায় আমরা কোনো আগাম জামিন আবেদন শুনবো না।
গত ২৬ এপ্রিল (সোমবার) রাতে গুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামে ওই তরুণীর লাশ উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় আসামি করা হয় বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনভীরকে। নিয়ম অনুযায়ী আগাম জামিন নিতে হলে আসামিকে সশরীরে আদালতে হাজির হতে হয়।
ঘটনার দিন রাতেই আনভীরকে আসামিত করে গুলশান থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা করেন মুনিয়ার বোন নুসরাত। এতে অভিযোগ করা হয়েছে, এক বন্ধুর মাধ্যমে পরিচয়ের পর ২০১৯ সালে আনভীর মুনিয়াকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বনানীতে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে আনভীরের পরিবার মুনিয়ার সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতে পারে। তখন মুনিয়াকে আনভীরের জীবন থেকে সরে যাওয়ার জন্য হুমকি দেন আনভীরের মা।
এ ঘটনার পর আনভীর মুনিয়াকে কৌশলে তার বাবার বাড়ি কুমিল্লা পাঠিয়ে দেন এবং পরে বিয়ে করবেন বলে আশ্বাস দেন। ১ মার্চ গুলশান–১–এর ১২০ নম্বর সড়কের ১৯ নম্বর বাসার বি/৩ ফ্যাটটি ভাড়া নেন আনভীর। এরপর থেকে মুনিয়া সেই ফ্ল্যাটেই ছিলেন এবং আনভীর ওই ফ্ল্যাটে আসা–যাওয়া করতেন।
গত শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) ফ্ল্যাট মালিকের বাসায় ইফতার পার্টিতে গিয়ে মুনিয়া ছবি তোলেন। ফ্ল্যাট মালিকের স্ত্রী ফেসবুকে সেই ছবি পোস্ট করলে সেটি আনভীরের পরিবারের একজন দেখে ফেলেন এবং আনভীরকে জানান। বিষয়টি নিয়ে আনভীর মুনিয়াকে বকাঝকা করেন এবং হুমকি দেন। ২৬ এপ্রিল সকাল ৯টার দিকে মুনিয়া তার মোবাইল নম্বর থেকে নুসরাতকে ফোন করে কান্নাকাটি শুরু করেন। তিনি বলেন, আনভীর আমাকে বিয়ে করবে না, সে শুধু আমাকে ভোগ করেছে। এছাড়া আমাকে সে ‘মনে রাখিস তোকে আমি ছাড়ব না’ বলে হুমকি দিয়েছে।
এজাহারে বলা হয়েছে, মুনিয়া নুসরাতের কাছে চিৎকার করে বলেন, ‘যেকোনো সময় আমার বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তোমরা তাড়াতাড়ি ঢাকায় আসো।
মোসারাত জাহান মুনিয়া মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের উচ্চমাধ্যমিকের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। সোমবার রাতে গুলশানের ওই ফ্ল্যাট থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
ঢাকা: রাজধানীর গুলশানে ফ্ল্যাট থেকে তরুণীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় হাইকোর্টে আগাম জামিন আবেদন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর। তবে এই আবেদনের শুনানি হচ্ছে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত সূত্র জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে আগাম জামিন শুনানি বন্ধ থাকবে।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ জামিন আবেদনটির শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
আজ আদালতের শুরুতেই বিচারপতি মামনুন রহমান বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে লকডাউন চলা অবস্থায় আমরা কোনো আগাম জামিন আবেদন শুনবো না।
গত ২৬ এপ্রিল (সোমবার) রাতে গুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামে ওই তরুণীর লাশ উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় আসামি করা হয় বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনভীরকে। নিয়ম অনুযায়ী আগাম জামিন নিতে হলে আসামিকে সশরীরে আদালতে হাজির হতে হয়।
ঘটনার দিন রাতেই আনভীরকে আসামিত করে গুলশান থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা করেন মুনিয়ার বোন নুসরাত। এতে অভিযোগ করা হয়েছে, এক বন্ধুর মাধ্যমে পরিচয়ের পর ২০১৯ সালে আনভীর মুনিয়াকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বনানীতে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে আনভীরের পরিবার মুনিয়ার সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতে পারে। তখন মুনিয়াকে আনভীরের জীবন থেকে সরে যাওয়ার জন্য হুমকি দেন আনভীরের মা।
এ ঘটনার পর আনভীর মুনিয়াকে কৌশলে তার বাবার বাড়ি কুমিল্লা পাঠিয়ে দেন এবং পরে বিয়ে করবেন বলে আশ্বাস দেন। ১ মার্চ গুলশান–১–এর ১২০ নম্বর সড়কের ১৯ নম্বর বাসার বি/৩ ফ্যাটটি ভাড়া নেন আনভীর। এরপর থেকে মুনিয়া সেই ফ্ল্যাটেই ছিলেন এবং আনভীর ওই ফ্ল্যাটে আসা–যাওয়া করতেন।
গত শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) ফ্ল্যাট মালিকের বাসায় ইফতার পার্টিতে গিয়ে মুনিয়া ছবি তোলেন। ফ্ল্যাট মালিকের স্ত্রী ফেসবুকে সেই ছবি পোস্ট করলে সেটি আনভীরের পরিবারের একজন দেখে ফেলেন এবং আনভীরকে জানান। বিষয়টি নিয়ে আনভীর মুনিয়াকে বকাঝকা করেন এবং হুমকি দেন। ২৬ এপ্রিল সকাল ৯টার দিকে মুনিয়া তার মোবাইল নম্বর থেকে নুসরাতকে ফোন করে কান্নাকাটি শুরু করেন। তিনি বলেন, আনভীর আমাকে বিয়ে করবে না, সে শুধু আমাকে ভোগ করেছে। এছাড়া আমাকে সে ‘মনে রাখিস তোকে আমি ছাড়ব না’ বলে হুমকি দিয়েছে।
এজাহারে বলা হয়েছে, মুনিয়া নুসরাতের কাছে চিৎকার করে বলেন, ‘যেকোনো সময় আমার বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তোমরা তাড়াতাড়ি ঢাকায় আসো।
মোসারাত জাহান মুনিয়া মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের উচ্চমাধ্যমিকের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। সোমবার রাতে গুলশানের ওই ফ্ল্যাট থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৭ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে