রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় শিক্ষার্থীদের মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ নিয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতিকে ‘হত্যার হুমকি’ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষক মো. মোস্তাক আহমেদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন কমিটির সভাপতি সুহেরা আক্তার।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পূর্ব হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোস্তাক আহমেদ গত ১ নভেম্বর দুই-তিনজন শিক্ষার্থীকে মেরে রক্তাক্ত করেন। এর পরদিন এ ঘটনাটি বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি সুহেরা আক্তারকে জানায় শিক্ষার্থীরা। এরপর ওই দিন সকালে সুহেরা আক্তার বিষয়টি জানতে চান মোস্তাক আহমেদের কাছে। তখন তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। এই ঘটনার পরে ওই দিন দুপুরে সহকারী শিক্ষক মোস্তাক আহমেদের পক্ষ নিয়ে সুহেরা আক্তারের বাড়ি গিয়ে তাঁকে ভয়ভীতি দেখানোসহ হত্যার হুমকি দেন স্থানীয় কয়েক জন।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সুহেরা আক্তার বলেন, ‘ঘটনার দিন আমি বাড়ি ছিলাম না। পরদিন জেনে সহকারী শিক্ষক মোস্তাক আহমেদের কাছে বিষয়টি জানতে চাই। তিনি তখন বিষয়টি এড়িয়ে যান। কিন্তু পরে তাঁর ইন্ধনেই স্থানীয় কয়েক জন এসে আমাকে ভয়ভীতি দেখান ও হত্যার হুমকি দেন। এর মধ্যে আমার শাশুড়ি মারা যাওয়ায় কারণে অভিযোগ দিতে দেরি হয়। এর আগেও তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ছিল। সে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষক মো. মোস্তাক আহমেদ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগটি পাঠানো হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজগর হোসেন জানান, অভিযোগটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
নরসিংদীর রায়পুরায় শিক্ষার্থীদের মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ নিয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতিকে ‘হত্যার হুমকি’ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষক মো. মোস্তাক আহমেদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন কমিটির সভাপতি সুহেরা আক্তার।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পূর্ব হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোস্তাক আহমেদ গত ১ নভেম্বর দুই-তিনজন শিক্ষার্থীকে মেরে রক্তাক্ত করেন। এর পরদিন এ ঘটনাটি বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি সুহেরা আক্তারকে জানায় শিক্ষার্থীরা। এরপর ওই দিন সকালে সুহেরা আক্তার বিষয়টি জানতে চান মোস্তাক আহমেদের কাছে। তখন তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। এই ঘটনার পরে ওই দিন দুপুরে সহকারী শিক্ষক মোস্তাক আহমেদের পক্ষ নিয়ে সুহেরা আক্তারের বাড়ি গিয়ে তাঁকে ভয়ভীতি দেখানোসহ হত্যার হুমকি দেন স্থানীয় কয়েক জন।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সুহেরা আক্তার বলেন, ‘ঘটনার দিন আমি বাড়ি ছিলাম না। পরদিন জেনে সহকারী শিক্ষক মোস্তাক আহমেদের কাছে বিষয়টি জানতে চাই। তিনি তখন বিষয়টি এড়িয়ে যান। কিন্তু পরে তাঁর ইন্ধনেই স্থানীয় কয়েক জন এসে আমাকে ভয়ভীতি দেখান ও হত্যার হুমকি দেন। এর মধ্যে আমার শাশুড়ি মারা যাওয়ায় কারণে অভিযোগ দিতে দেরি হয়। এর আগেও তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ছিল। সে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষক মো. মোস্তাক আহমেদ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগটি পাঠানো হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজগর হোসেন জানান, অভিযোগটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে