শিবালয় (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে তিন স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় শিবালয় থানায় পৃথক মামলা হয়েছে। আর এসব মামলায় তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। ভুক্তভোগীদের ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আদালত জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে।
শিবালয় থানা সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় শিবালয় গ্রামের শেখর শংকর মজুমদার শাওন (২৭) নামের এক যুবকের। একপর্যায়ে তারা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। ওই স্কুল শিক্ষার্থীকে গত ২৬ মার্চ শংকর তাঁর নিজ বাড়িতে নিয়ে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ করেন। গত ১৫ এপ্রিল দুপুরে অভিযুক্ত যুবক তাকে ফোন করে বাড়িতে আসতে বলে। না এলে ভিডিও ও ছবি পরিবারের লোকজনসহ বন্ধুদের দেখাবেন বলে হুমকি দেন। ভুক্তভোগী বাধ্য হয়ে তাঁর বাড়িতে যায়। এ সময় শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইলে ভুক্তভোগী তাতে অসম্মতি জানায়। এতে শংকর ক্ষিপ্ত হয়ে ভুক্তভোগীর গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। কৌশলে পালিয়ে এসে ভুক্তভোগী থানায় অভিযোগ করে। পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে।
থানায় জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ছানোয়ারের ওপর অতর্কিতে আক্রমণ করে পালানোর চেষ্টা করেন অভিযুক্ত। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলায় আসামিকে আজ শনিবার আদালতে পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, উপজেলার দুর্গম চরাঞ্চলে ৫ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে চার যুবক। এ অভিযোগে গত ১২ এপ্রিল রাতে থানায় মামলা রুজু করা হয়। মামলার আসামিরা এখনো পলাতক বলে জানিয়েছে পুলিশ। ভুক্তভোগীর ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আদালতে জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে।
এ ছাড়া উপজেলার দশম শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থীকে পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে ফুসলিয়ে নির্জন স্থানে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ ও ছবি তুলে ফেসবুক-ইউটিউবে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে গত সোমবার দুই বন্ধুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—শিবরামপুর বাড়ি গ্রামের তুহিনুজ্জামান তপুর ছেলে সামিউল ইসলাম সামি (২২) ও পার্শ্ববর্তী ঘিওর উপজেলার শ্রীবাড়ী গ্রামের পল্লব সরকারের ছেলে তাপস সরকার (১৯)।
শিবালয় সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) নুরজাহান লাবনী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৃথক এ সব ঘটনায় ভুক্তভোগীদের ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আদালতে জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে। পলাতক আসামিদেরও গ্রেপ্তারে জোর চেষ্টা চলছে।’
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে তিন স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় শিবালয় থানায় পৃথক মামলা হয়েছে। আর এসব মামলায় তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। ভুক্তভোগীদের ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আদালত জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে।
শিবালয় থানা সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় শিবালয় গ্রামের শেখর শংকর মজুমদার শাওন (২৭) নামের এক যুবকের। একপর্যায়ে তারা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। ওই স্কুল শিক্ষার্থীকে গত ২৬ মার্চ শংকর তাঁর নিজ বাড়িতে নিয়ে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ করেন। গত ১৫ এপ্রিল দুপুরে অভিযুক্ত যুবক তাকে ফোন করে বাড়িতে আসতে বলে। না এলে ভিডিও ও ছবি পরিবারের লোকজনসহ বন্ধুদের দেখাবেন বলে হুমকি দেন। ভুক্তভোগী বাধ্য হয়ে তাঁর বাড়িতে যায়। এ সময় শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইলে ভুক্তভোগী তাতে অসম্মতি জানায়। এতে শংকর ক্ষিপ্ত হয়ে ভুক্তভোগীর গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। কৌশলে পালিয়ে এসে ভুক্তভোগী থানায় অভিযোগ করে। পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে।
থানায় জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ছানোয়ারের ওপর অতর্কিতে আক্রমণ করে পালানোর চেষ্টা করেন অভিযুক্ত। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলায় আসামিকে আজ শনিবার আদালতে পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, উপজেলার দুর্গম চরাঞ্চলে ৫ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে চার যুবক। এ অভিযোগে গত ১২ এপ্রিল রাতে থানায় মামলা রুজু করা হয়। মামলার আসামিরা এখনো পলাতক বলে জানিয়েছে পুলিশ। ভুক্তভোগীর ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আদালতে জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে।
এ ছাড়া উপজেলার দশম শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থীকে পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে ফুসলিয়ে নির্জন স্থানে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ ও ছবি তুলে ফেসবুক-ইউটিউবে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে গত সোমবার দুই বন্ধুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—শিবরামপুর বাড়ি গ্রামের তুহিনুজ্জামান তপুর ছেলে সামিউল ইসলাম সামি (২২) ও পার্শ্ববর্তী ঘিওর উপজেলার শ্রীবাড়ী গ্রামের পল্লব সরকারের ছেলে তাপস সরকার (১৯)।
শিবালয় সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) নুরজাহান লাবনী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৃথক এ সব ঘটনায় ভুক্তভোগীদের ডাক্তারি পরীক্ষাসহ আদালতে জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে। পলাতক আসামিদেরও গ্রেপ্তারে জোর চেষ্টা চলছে।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে