ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ছাত্রলীগের কর্মীদের বিরুদ্ধে এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় বঙ্গবন্ধু হলের ২০১ (ক) নং রুমে নির্যাতনের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু হলের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের আবু তালিব নামের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন একই হলের তৃতীয় বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী। অভিযুক্তরা হলেন সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শেখ শান্ত আলম, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ইমদাদুল হক বাঁধন, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থগার বিভাগের শাহাবুদ্দিন ইসলাম বিজয়, আইন বিভাগের নাহিদুল ইসলাম ফাগুন। অভিযুক্তরা বঙ্গবন্ধু হলের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান শান্তর রাজনীতি করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তালেবের মুখে জোরপূর্বক সিগারেট জালিয়ে দিয়ে তা হাত দিয়ে ধরা ছাড়া, মুখ থেকে নামানো ছাড়া, মুখ দিয়ে ধোঁয়া না ছেড়ে পুরো সিগারেট খেতে বলেন শান্ত ও বাঁধন। ছেলেটির হাত পেছনের দিকে রাখতে বাধ্য করা হয়। জ্বলন্ত সিগারেট মুখে আর তার সব ধোঁয়া নাক দিয়ে যাচ্ছিল। তিনি কান্না করছিলেন দেখে বাঁধন তাচ্ছিল্য করে বলেন, ‘কান্দস ক্যান, তুই কি মেয়ে নাকি?’ এভাবে সিগারেটের দুই-তৃতীয়াংশের ধোঁয়া নিতে বাধ্য করার পর একপর্যায়ে বাঁধন বলে ওঠে, ‘এই তুই তো মরে যাবি।’
সূত্র আরও জানায়, পরীক্ষার কারণে ছাত্রলীগের প্রোগ্রামে উপস্থিত না থাকার অভিযোগে ১০-১২ জন শিক্ষার্থীকে ৩০১ (ক) থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য (পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত) রুম তালাবদ্ধ করে রাখা হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শেখ শান্ত আলম, ইমদাদুল হক বাঁধন, নাহিদুল ইসলাম ফাগুন তা অস্বীকার করেন। এ ছাড়া অভিযুক্ত শাহাবুদ্দিন ইসলাম বিজয়কে একাধিকবার কল দিয়েও পাওয়া যায়নি।
তবে বঙ্গবন্ধু হলের তৃতীয় বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, অভিযুক্তরা গেস্টরুমে সব সময় শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করেন। বাবা-মা তুলে গালি দেন। শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করেন।
এ বিষয়ে জানতে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান শান্ত এবং হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আকরাম হোসেনকে একাধিকবার কল-মেসেজ দিলেও কোনো উত্তর দেননি তাঁরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ছাত্রলীগের কর্মীদের বিরুদ্ধে এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় বঙ্গবন্ধু হলের ২০১ (ক) নং রুমে নির্যাতনের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু হলের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের আবু তালিব নামের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন একই হলের তৃতীয় বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী। অভিযুক্তরা হলেন সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শেখ শান্ত আলম, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ইমদাদুল হক বাঁধন, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থগার বিভাগের শাহাবুদ্দিন ইসলাম বিজয়, আইন বিভাগের নাহিদুল ইসলাম ফাগুন। অভিযুক্তরা বঙ্গবন্ধু হলের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান শান্তর রাজনীতি করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তালেবের মুখে জোরপূর্বক সিগারেট জালিয়ে দিয়ে তা হাত দিয়ে ধরা ছাড়া, মুখ থেকে নামানো ছাড়া, মুখ দিয়ে ধোঁয়া না ছেড়ে পুরো সিগারেট খেতে বলেন শান্ত ও বাঁধন। ছেলেটির হাত পেছনের দিকে রাখতে বাধ্য করা হয়। জ্বলন্ত সিগারেট মুখে আর তার সব ধোঁয়া নাক দিয়ে যাচ্ছিল। তিনি কান্না করছিলেন দেখে বাঁধন তাচ্ছিল্য করে বলেন, ‘কান্দস ক্যান, তুই কি মেয়ে নাকি?’ এভাবে সিগারেটের দুই-তৃতীয়াংশের ধোঁয়া নিতে বাধ্য করার পর একপর্যায়ে বাঁধন বলে ওঠে, ‘এই তুই তো মরে যাবি।’
সূত্র আরও জানায়, পরীক্ষার কারণে ছাত্রলীগের প্রোগ্রামে উপস্থিত না থাকার অভিযোগে ১০-১২ জন শিক্ষার্থীকে ৩০১ (ক) থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য (পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত) রুম তালাবদ্ধ করে রাখা হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শেখ শান্ত আলম, ইমদাদুল হক বাঁধন, নাহিদুল ইসলাম ফাগুন তা অস্বীকার করেন। এ ছাড়া অভিযুক্ত শাহাবুদ্দিন ইসলাম বিজয়কে একাধিকবার কল দিয়েও পাওয়া যায়নি।
তবে বঙ্গবন্ধু হলের তৃতীয় বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, অভিযুক্তরা গেস্টরুমে সব সময় শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করেন। বাবা-মা তুলে গালি দেন। শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করেন।
এ বিষয়ে জানতে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান শান্ত এবং হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আকরাম হোসেনকে একাধিকবার কল-মেসেজ দিলেও কোনো উত্তর দেননি তাঁরা।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ইট ছুড়ে মারাকে কেন্দ্র করে ভৈরবপুর উত্তরপাড়া ও ভৈরবপুর দক্ষিণপাড়ার লোকদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রোববার (২৪ আগস্ট) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দুপক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। ঘণ্টাব্যাপী ওই সংঘর্ষের সময় ককটেল বিস্ফোরণ, দোকানপাট ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটে।
১৩ মিনিট আগেস্থানীয়রা অভিযোগ করেন, হাসপাতালটিতে দীর্ঘদিন ধরেই নিম্নমানের ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ব্যবহার করা হচ্ছিল। এমনকি অস্ত্রোপচারের সময় ব্যবহৃত ইনজেকশন ও গ্লাভস পুনরায় ব্যবহার করা হতো, যা রোগীদের মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলেছে।
৩৩ মিনিট আগেআবু জাফর শামসুদ্দীনের জন্ম ১৯১১ সালের ১২ মার্চ গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরসাদী ইউনিয়নের দক্ষিণবাগ গ্রামে। এক ঐতিহ্যবাহী পরিবারে জন্ম নেওয়া এই কৃতী সন্তানের শিক্ষার সূচনা হয় স্থানীয় পাঠশালা ও মাদ্রাসায়।
১ ঘণ্টা আগেবক্তারা অভিযোগ করেন, ‘আমাদের এই ঘাটটি প্রায় ৩০ বছরের পুরোনো। এখানে প্রায় ১০ হাজারের বেশি ব্যবসায়ী ও জেলে শ্রমিক মাছ বেচাকেনার সঙ্গে যুক্ত। হঠাৎ একটি গ্রুপ বাজারটি বিলুপ্ত করার জন্য খালের দক্ষিণ পাশে একটি নতুন মাছ ঘাট চালু করেছে। কিন্তু তাদের নিজস্ব নৌকা ও ট্রলার না থাকায় তারা অন্য জেলেদের নৌকা...
১ ঘণ্টা আগে