ভেদরগঞ্জ (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখীপুর থানার আরশিনগর ইউনিয়নের এক এসএসসি পরীক্ষার্থী ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চরকুমারিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কল্যাণ কেন্দ্রের দোতলার রুমে এ ঘটনা ঘটে। সেখান থেকে বেলা ১২টা দিকে মরদেহটি উদ্ধার করে সখীপুর থানা–পুলিশ।
সাবেক চেয়ারম্যান শামসুদ্দোহা রতন আকনের একমাত্র ছেলে ১৭ বছর বয়সী রাফিউজ্জামান সাবিত চরকুমারিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।
জানা যায়, সাবিদের মা চরকুমারিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কল্যাণ কেন্দ্রের একজন স্বাস্থ্য সহকারী। সেই সুবাদে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ২য় তলায় সরকারি বাসভবনে থাকতেন তারা মা–বাবা ও ছেলে। দিনকাল ভালো কাটছিল তাদের। সাবিত যখন যা চাইতো দেওয়ার চেষ্টা করত তার বাবা–মা। কিন্তু শুক্রবার হঠাৎ করেই সকালে সাবিত তার রুমের দরজা খুলছিল না। পরে তার মা সাবিতের বন্ধু নিহাদকে ডেকে আনলে নিহাদ মই দিয়ে উঠে পেছনের জানালা দিয়ে দেখে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে থাকা সাবিতের মরদেহ। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে মরদেহটি উদ্ধার করে।
চরকুমারিয়া স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগের এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহাদ মোল্যা বলেন, ‘সাবিত আমার খুব কাছের একজন বন্ধু ছিল। সাবিত সব সময় হাসি খুশি থাকত। ওর বাবা–মা সব সময় কোন কিছুর কমতি ছিল না। কি কারণে ও আত্মহত্যার পথ বেছে নিল তা বুঝলাম না। বন্ধুর মৃত্যুতে আমরা সবাই শোকাহত।’
নিহতের বাবা সামসুদ্দোহা রতন বলেন, ‘আমার ছেলে সাবিত খুব শান্তশিষ্ট ছেলে ছিল। সে পড়ালেখায় খুব ভালো ছিল। যখন যা চাইতো আমি দেওয়ার চেষ্টা করতাম। কেন যে সে আত্মহত্যা করল আল্লাহই ভালো জানে। আমার একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে আমি অসহায় হয়ে গেলাম। আল্লাহ আমার ছেলেকে যেন জান্নাতবাসী করুন।’
সখীপুর থানার ওসি বলেন, ‘খবর পেয়ে সকাল ১২টা দিকে আমরা চরকুমারিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কল্যাণ কেন্দ্র থেকে মরদেহটি উদ্ধার করি। পরে ১টার সময় মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সরকারি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেই। রিপোর্ট আসলে বলা যাবে কি ঘটেছিল।’
ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখীপুর থানার আরশিনগর ইউনিয়নের এক এসএসসি পরীক্ষার্থী ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চরকুমারিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কল্যাণ কেন্দ্রের দোতলার রুমে এ ঘটনা ঘটে। সেখান থেকে বেলা ১২টা দিকে মরদেহটি উদ্ধার করে সখীপুর থানা–পুলিশ।
সাবেক চেয়ারম্যান শামসুদ্দোহা রতন আকনের একমাত্র ছেলে ১৭ বছর বয়সী রাফিউজ্জামান সাবিত চরকুমারিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।
জানা যায়, সাবিদের মা চরকুমারিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কল্যাণ কেন্দ্রের একজন স্বাস্থ্য সহকারী। সেই সুবাদে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ২য় তলায় সরকারি বাসভবনে থাকতেন তারা মা–বাবা ও ছেলে। দিনকাল ভালো কাটছিল তাদের। সাবিত যখন যা চাইতো দেওয়ার চেষ্টা করত তার বাবা–মা। কিন্তু শুক্রবার হঠাৎ করেই সকালে সাবিত তার রুমের দরজা খুলছিল না। পরে তার মা সাবিতের বন্ধু নিহাদকে ডেকে আনলে নিহাদ মই দিয়ে উঠে পেছনের জানালা দিয়ে দেখে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে থাকা সাবিতের মরদেহ। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে মরদেহটি উদ্ধার করে।
চরকুমারিয়া স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগের এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহাদ মোল্যা বলেন, ‘সাবিত আমার খুব কাছের একজন বন্ধু ছিল। সাবিত সব সময় হাসি খুশি থাকত। ওর বাবা–মা সব সময় কোন কিছুর কমতি ছিল না। কি কারণে ও আত্মহত্যার পথ বেছে নিল তা বুঝলাম না। বন্ধুর মৃত্যুতে আমরা সবাই শোকাহত।’
নিহতের বাবা সামসুদ্দোহা রতন বলেন, ‘আমার ছেলে সাবিত খুব শান্তশিষ্ট ছেলে ছিল। সে পড়ালেখায় খুব ভালো ছিল। যখন যা চাইতো আমি দেওয়ার চেষ্টা করতাম। কেন যে সে আত্মহত্যা করল আল্লাহই ভালো জানে। আমার একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে আমি অসহায় হয়ে গেলাম। আল্লাহ আমার ছেলেকে যেন জান্নাতবাসী করুন।’
সখীপুর থানার ওসি বলেন, ‘খবর পেয়ে সকাল ১২টা দিকে আমরা চরকুমারিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কল্যাণ কেন্দ্র থেকে মরদেহটি উদ্ধার করি। পরে ১টার সময় মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সরকারি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেই। রিপোর্ট আসলে বলা যাবে কি ঘটেছিল।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১ সেকেন্ড আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৮ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে