নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়সহ ২১টি স্থানে ধারাবাহিক ককটেল হামলা ও অগ্নিসংযোগের মূল হোতাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর পল্টন ও মুগদা এবং মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা যুবদলের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার খ.মহিদ উদ্দিন এতথ্য জানান।
গ্রেপ্তাররা হলেন পল্টন থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল, আশিকুর রহমান পান্না, সুমন হোসেন রনি ও বিল্লাল হোসেন।
তিনি বলেন, গত ৩০ নভেম্বর সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার তথা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। ঘটনার পরপরেই রমনা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে।
তদন্তের একপর্যায়ে সিসি টিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জানা যায়, দুষ্কৃতকারী আশিকুর রহমান পান্না বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের পূর্ব পাশে অবস্থিত জাতীয় রাজস্ব ভবনের ছাদ থেকে
ককটেল নিক্ষেপ করে বিস্ফোরণ ঘটায়। ককটেল নিক্ষেপকারী পান্না রাজস্ব ভবনের সিঁড়ি ব্যবহার করে একটি লাল-সাদা রঙের শপিং ব্যাগ হাতে নিয়ে একাই ভবনের ছাদে উঠে এবং বিস্ফোরণ ঘটানোর পর খালি হাতে ভবন থেকে বের হয়ে যায়।
রাজস্ব ভবন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন রাস্তার সিসি টিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে পান্নার পরিচয় নিশ্চিত করে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পান্না ও শফিকুল ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানোসহ রাজধানীর রমনা ও মতিঝিল এলাকায় আরও চারটি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে।
পরে পান্নার তথ্যমতে ও রমনা থানা-পুলিশ তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে পল্টন চামেলীবাগ থেকে শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে। রমনা থানা পুলিশ অধিকতর তথ্য প্রযুক্তি ও সিসি টিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পান্না ও শফিকুলের ৯টি নাশকতার ঘটনায় একত্রে জড়িত থাকার প্রমাণ আছে বলে দাবি করছে পুলিশ।
এ সময় খ. মহিদ উদ্দীন বলেন, ককটেল হামলা ও অগ্নিসংযোগের সঙ্গে জড়িত ঘটনায় এখন পর্যন্ত মোট ৩৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সুনির্দিষ্ট তথ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতেই। প্রাথমিক তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েই আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে আমরা খুব রক্ষণশীল ভূমিকা পালন করছি। নিরীহ কাউকে গ্রেপ্তার করছি না।
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়সহ ২১টি স্থানে ধারাবাহিক ককটেল হামলা ও অগ্নিসংযোগের মূল হোতাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর পল্টন ও মুগদা এবং মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা যুবদলের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার খ.মহিদ উদ্দিন এতথ্য জানান।
গ্রেপ্তাররা হলেন পল্টন থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল, আশিকুর রহমান পান্না, সুমন হোসেন রনি ও বিল্লাল হোসেন।
তিনি বলেন, গত ৩০ নভেম্বর সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার তথা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। ঘটনার পরপরেই রমনা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে।
তদন্তের একপর্যায়ে সিসি টিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জানা যায়, দুষ্কৃতকারী আশিকুর রহমান পান্না বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের পূর্ব পাশে অবস্থিত জাতীয় রাজস্ব ভবনের ছাদ থেকে
ককটেল নিক্ষেপ করে বিস্ফোরণ ঘটায়। ককটেল নিক্ষেপকারী পান্না রাজস্ব ভবনের সিঁড়ি ব্যবহার করে একটি লাল-সাদা রঙের শপিং ব্যাগ হাতে নিয়ে একাই ভবনের ছাদে উঠে এবং বিস্ফোরণ ঘটানোর পর খালি হাতে ভবন থেকে বের হয়ে যায়।
রাজস্ব ভবন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন রাস্তার সিসি টিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে পান্নার পরিচয় নিশ্চিত করে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পান্না ও শফিকুল ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানোসহ রাজধানীর রমনা ও মতিঝিল এলাকায় আরও চারটি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে।
পরে পান্নার তথ্যমতে ও রমনা থানা-পুলিশ তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে পল্টন চামেলীবাগ থেকে শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে। রমনা থানা পুলিশ অধিকতর তথ্য প্রযুক্তি ও সিসি টিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পান্না ও শফিকুলের ৯টি নাশকতার ঘটনায় একত্রে জড়িত থাকার প্রমাণ আছে বলে দাবি করছে পুলিশ।
এ সময় খ. মহিদ উদ্দীন বলেন, ককটেল হামলা ও অগ্নিসংযোগের সঙ্গে জড়িত ঘটনায় এখন পর্যন্ত মোট ৩৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সুনির্দিষ্ট তথ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতেই। প্রাথমিক তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েই আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে আমরা খুব রক্ষণশীল ভূমিকা পালন করছি। নিরীহ কাউকে গ্রেপ্তার করছি না।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১ সেকেন্ড আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৮ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে