প্রতিনিধি, বোয়ালমারী (ফরিদপুর)
পুলিশের কাছে অস্ত্র জমা দিয়েছেন ফরিদপুরের বোয়ালমারী থানার চন্ডিবিলা গ্রামের বিবাদমান দুই পক্ষ। পুলিশের অস্ত্র সমর্পণের আহ্বানে সাড়া দিয়ে তাঁরা অস্ত্র সমর্পণ করেছেন। পুলিশের উদ্যোগে গতকাল বিকেলে ঘোষপুর ইউনিয়নের চন্ডিবিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা সভায় তাঁরা অস্ত্র জমা দেন।
থানা সূত্রে জানা যায়, চন্ডিবিলা গ্রামে বিবাদমান দুটি পক্ষ রয়েছে। এক পক্ষের নেতৃত্বে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মো. চাঁন মিয়া। অপর পক্ষের নেতৃত্বে বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ এসএম ফারুক হেসেনের সমর্থক চন্ডিবিলা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য কাজী রফিউদ্দীন। প্রায়ই দুই পক্ষের লোক নিজ গ্রাম ও আশপাশের গ্রামে গিয়ে সংঘর্ষে জড়ান।
এ অবস্থা নিরসনে পুলিশের পক্ষ থেকে সবাইকে স্বেচ্ছায় অস্ত্র জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। পুলিশের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ওই দিন দুই পক্ষ মোট ২৮টি সড়কি, ১৭টি রামদা, ৩৮টি ঢাল ও একটি চাইনিজ কুড়াল জমা দিয়েছেন।
অস্ত্র সমর্পণ উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান। ওসি মোহাম্মদ নুরুল আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন এএসপি (মধুখালী সার্কেল) সুমন কর, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আসাদুজ্জামান মিন্টু, ইউপি চেয়ারম্যান এসএম ফারুক হোসেন এবং সাবেক চেয়ারম্যান মো. চাঁন মিয়া প্রমুখ।
চন্ডিবিলা গ্রামের বাসিন্দা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. জামাল হোসেন জানান, পুলিশের অস্ত্র জমা নেওয়ার উদ্যোগ ইতিবাচক। তবে উভয় গ্রুপের কাছে মজুত থাকা অস্ত্রশস্ত্রের সামান্য অংশ জমা পড়লেও বিপুল পরিমাণ অস্ত্র তাঁদের হাতে রয়ে গেছে।
বোয়ালমারী থানা-পুলিশের চার নম্বর বিটের (ঘোষপুর ইউনিয়ন) দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিদর্শক মো. ওহিদুল ইসলাম জানান, অস্ত্রগুলো উদ্ধারের ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। থানা হেফাজতে থাকা অস্ত্রগুলোর ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এ ছাড়া পক্ষ দুটির হাতে থাকা বাকি অস্ত্র আগামী সাত সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের কাছে অস্ত্র জমা দিয়েছেন ফরিদপুরের বোয়ালমারী থানার চন্ডিবিলা গ্রামের বিবাদমান দুই পক্ষ। পুলিশের অস্ত্র সমর্পণের আহ্বানে সাড়া দিয়ে তাঁরা অস্ত্র সমর্পণ করেছেন। পুলিশের উদ্যোগে গতকাল বিকেলে ঘোষপুর ইউনিয়নের চন্ডিবিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা সভায় তাঁরা অস্ত্র জমা দেন।
থানা সূত্রে জানা যায়, চন্ডিবিলা গ্রামে বিবাদমান দুটি পক্ষ রয়েছে। এক পক্ষের নেতৃত্বে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মো. চাঁন মিয়া। অপর পক্ষের নেতৃত্বে বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ এসএম ফারুক হেসেনের সমর্থক চন্ডিবিলা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য কাজী রফিউদ্দীন। প্রায়ই দুই পক্ষের লোক নিজ গ্রাম ও আশপাশের গ্রামে গিয়ে সংঘর্ষে জড়ান।
এ অবস্থা নিরসনে পুলিশের পক্ষ থেকে সবাইকে স্বেচ্ছায় অস্ত্র জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। পুলিশের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ওই দিন দুই পক্ষ মোট ২৮টি সড়কি, ১৭টি রামদা, ৩৮টি ঢাল ও একটি চাইনিজ কুড়াল জমা দিয়েছেন।
অস্ত্র সমর্পণ উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান। ওসি মোহাম্মদ নুরুল আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন এএসপি (মধুখালী সার্কেল) সুমন কর, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আসাদুজ্জামান মিন্টু, ইউপি চেয়ারম্যান এসএম ফারুক হোসেন এবং সাবেক চেয়ারম্যান মো. চাঁন মিয়া প্রমুখ।
চন্ডিবিলা গ্রামের বাসিন্দা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. জামাল হোসেন জানান, পুলিশের অস্ত্র জমা নেওয়ার উদ্যোগ ইতিবাচক। তবে উভয় গ্রুপের কাছে মজুত থাকা অস্ত্রশস্ত্রের সামান্য অংশ জমা পড়লেও বিপুল পরিমাণ অস্ত্র তাঁদের হাতে রয়ে গেছে।
বোয়ালমারী থানা-পুলিশের চার নম্বর বিটের (ঘোষপুর ইউনিয়ন) দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিদর্শক মো. ওহিদুল ইসলাম জানান, অস্ত্রগুলো উদ্ধারের ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। থানা হেফাজতে থাকা অস্ত্রগুলোর ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এ ছাড়া পক্ষ দুটির হাতে থাকা বাকি অস্ত্র আগামী সাত সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে