নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
শান্তিপূর্ণভাবে চলছে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার পৌরসভা নির্বাচন। আজ সোমবার সকাল থেকে হাজারো ভোটার লাইন ধরে ভোট দিতে এসেছেন। তবে অব্যবস্থাপনা ও ইভিএমের কারণে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন ভোটারেরা।
সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ভোট গ্রহণ। কিন্তু ইভিএমে ভোটারদের ফিঙ্গার প্রিন্ট না মেলা, কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়া এবং ইভিএম না বোঝার কারণে ধীর গতিতে চলে ভোট গ্রহণ। গরমের মধ্যে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন ভোটারেরা।
সরেজমিনে পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নাগেরচর ঈদগাহ ভোটকেন্দ্রে দেখা যায়, তিনটি বুথে ভোট প্রদানের জন্য দাঁড়িয়ে আছেন অন্তত ২০০ ভোটার। সকাল ৮টা থেকে সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চললেও ভোটারদের লাইন এগোয়নি বললেই চলে। ভোট গ্রহণের অন্তত ১ ঘণ্টা আগে থেকে হাজির হওয়া ভোটারদের মাঝে এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যায়।
পৌরসভার কৃষ্ণপুরা গ্রামের বাসিন্দা নজরুল (৩৮) বলেন, ‘সকাল ৭টা থেকে দাঁড়ায়া আছি। যেনে খাড়াইছিলাম, হেনেই আছি, একটুও আগায় নাই। কামকাজ রাইখা আইছি ভোট দিতে। সারা দিন কি এনেই খাড়ায়া থাকুম নাকি?’
একই এলাকার বাসিন্দা মানিক মিয়া (৫৫) বলেন, ‘মেশিনে নাকি ডিসটাব। কাম করে না, নষ্ট হইয়া যায়, ফিঙ্গার মিলে না। যেই মেশিনে এত সমস্যা হেই মেশিন দেওনের দরকার কী? ছাপ্পর মাইরা দিলেই তো হয়। ১ ঘণ্টা খাড়ায়া মাত্র ৫ জন ভোট দিছে।’
ইভিএমে ধীর গতির বিষয়টি স্বীকার করেছেন প্রিসাইডিং অফিসার শাহ জাহান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেকের ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছে না। একাধিক আঙুলের ছাপ নিতে হচ্ছে। অনেকে ইভিএম ঠিকভাবে বুঝতে পারছে না। আমরা সাবান দিয়ে হাত ধোয়া বা ভ্যাসলিন দিয়ে আঙুল ঘষতে পরামর্শ দিচ্ছি। আর একটি বুথে ইভিএম সাময়িক ত্রুটি তৈরি হয়েছিল। এখন ঠিক আছে।’
প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দিতে এসেছেন তৃতীয় লিঙ্গের মো. নাইম (৪০)। কৃষ্ণপুরা এলাকার এই বাসিন্দা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাইয়া আমার ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলতাছে না। স্যারেরা বলল হাত মুছতে। কিন্তু তাও হইতাছে না।’ বিষয়টি প্রিসাইডিং কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই তিনি ভ্যাসলিন নিয়ে এগিয়ে এসে সহায়তা করার চেষ্টা করলেন।
উল্লেখ্য, ২৪ হাজার ৪৬৫ ভোটারের হাতে নির্ধারিত হবে আড়াইহাজার পৌরসভার পরবর্তী মেয়র। নির্বাচনে চারজন মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সুন্দর আলী, সাবেক মেয়র হাবিবুর রহমান, মেহের আলী মোল্লা ও মামুন অর রশীদ।
শান্তিপূর্ণভাবে চলছে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার পৌরসভা নির্বাচন। আজ সোমবার সকাল থেকে হাজারো ভোটার লাইন ধরে ভোট দিতে এসেছেন। তবে অব্যবস্থাপনা ও ইভিএমের কারণে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন ভোটারেরা।
সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ভোট গ্রহণ। কিন্তু ইভিএমে ভোটারদের ফিঙ্গার প্রিন্ট না মেলা, কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়া এবং ইভিএম না বোঝার কারণে ধীর গতিতে চলে ভোট গ্রহণ। গরমের মধ্যে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন ভোটারেরা।
সরেজমিনে পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নাগেরচর ঈদগাহ ভোটকেন্দ্রে দেখা যায়, তিনটি বুথে ভোট প্রদানের জন্য দাঁড়িয়ে আছেন অন্তত ২০০ ভোটার। সকাল ৮টা থেকে সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চললেও ভোটারদের লাইন এগোয়নি বললেই চলে। ভোট গ্রহণের অন্তত ১ ঘণ্টা আগে থেকে হাজির হওয়া ভোটারদের মাঝে এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যায়।
পৌরসভার কৃষ্ণপুরা গ্রামের বাসিন্দা নজরুল (৩৮) বলেন, ‘সকাল ৭টা থেকে দাঁড়ায়া আছি। যেনে খাড়াইছিলাম, হেনেই আছি, একটুও আগায় নাই। কামকাজ রাইখা আইছি ভোট দিতে। সারা দিন কি এনেই খাড়ায়া থাকুম নাকি?’
একই এলাকার বাসিন্দা মানিক মিয়া (৫৫) বলেন, ‘মেশিনে নাকি ডিসটাব। কাম করে না, নষ্ট হইয়া যায়, ফিঙ্গার মিলে না। যেই মেশিনে এত সমস্যা হেই মেশিন দেওনের দরকার কী? ছাপ্পর মাইরা দিলেই তো হয়। ১ ঘণ্টা খাড়ায়া মাত্র ৫ জন ভোট দিছে।’
ইভিএমে ধীর গতির বিষয়টি স্বীকার করেছেন প্রিসাইডিং অফিসার শাহ জাহান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেকের ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলছে না। একাধিক আঙুলের ছাপ নিতে হচ্ছে। অনেকে ইভিএম ঠিকভাবে বুঝতে পারছে না। আমরা সাবান দিয়ে হাত ধোয়া বা ভ্যাসলিন দিয়ে আঙুল ঘষতে পরামর্শ দিচ্ছি। আর একটি বুথে ইভিএম সাময়িক ত্রুটি তৈরি হয়েছিল। এখন ঠিক আছে।’
প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দিতে এসেছেন তৃতীয় লিঙ্গের মো. নাইম (৪০)। কৃষ্ণপুরা এলাকার এই বাসিন্দা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাইয়া আমার ফিঙ্গার প্রিন্ট মিলতাছে না। স্যারেরা বলল হাত মুছতে। কিন্তু তাও হইতাছে না।’ বিষয়টি প্রিসাইডিং কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই তিনি ভ্যাসলিন নিয়ে এগিয়ে এসে সহায়তা করার চেষ্টা করলেন।
উল্লেখ্য, ২৪ হাজার ৪৬৫ ভোটারের হাতে নির্ধারিত হবে আড়াইহাজার পৌরসভার পরবর্তী মেয়র। নির্বাচনে চারজন মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সুন্দর আলী, সাবেক মেয়র হাবিবুর রহমান, মেহের আলী মোল্লা ও মামুন অর রশীদ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে