নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কলাবাগানে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য পরিচয় দেওয়া সাতজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মহানগর হাকিম মো. মনিরুল ইসলাম কারাগারে পাঠানোর এ নির্দেশ দেন। অপর সাতজন অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাদের গাজীপুরের টঙ্গী কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে।
কারাগারে পাঠানো সাতজন হলেন সালাউদ্দিন সালমান, রিয়েল খান, শাহাদাত হোসেন, মো. উৎস, মো. আবির, মো. ফারহান ও হৃদয় হোসেন আকাশ। বাকি সাতজনের বয়স ১৮ বছরের কম।
দুপুরের পরে ১৪ জনকে আদালতে হাজির করে কলাবাগান থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার এসআই তারেক মোহাম্মদ মাসুম সাতজনকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন এবং শিশুদের কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তদন্ত কর্মকর্তার আবেদন মঞ্জুর করেন।
এসব বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের পল্টন থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম।
পুলিশ বলছে, গতকাল শুক্রবার দুপুরে ধানমন্ডির রাসেল স্কয়ারে কাবিকো কনস্ট্রাকশন লিমিডেট নামে একটি প্রতিষ্ঠানে আওয়ামী লীগের অফিস সন্দেহে হামলা চালান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য পরিচয় দেওয়া অভিযুক্তরা। এ সময় তিন লাখ টাকা ও চারটি কম্পিউটার লুট করা হয় এবং অফিসে ভাঙচুর চালানো হয়। আটকদের কাছ থেকে নগদ ৩১ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ইয়াছিন মৃধা বাদী হয়ে কলাবাগান থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, গতকাল ৭ মার্চ পান্থপথের ত্রিধারা টাওয়ারের তৃতীয় তলায় কাবিকো কনস্ট্রাকশনে এজাহারনামীয় ১৪ আসামিসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫-৭ জন আসামি পরিকল্পিত ও দলবদ্ধভাবে শক্তির মহড়া ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জোরপূর্বক অফিস কক্ষে প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজ শুরু করে। তাদের পরিচয় জানতে চাইলে আসামিরা বলেন, ‘তোর মালিক শেখ কবিরকে অফিস চালাতে হলে চাঁদা দিতে হবে।’ এ সময় বাদী প্রতিবাদ করলে আসামিরা অফিসের চেয়ার, টেবিল ও অন্যান্য আসবাব ভাঙচুর করে এবং অফিসে থাকা চারটি ডেস্কটপ (যার মূল্য দুই লাখ টাকা) অফিসের টেবিলের ড্রয়ার ভেঙে নগদ তিন লাখ টাকা লুট করে অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়। বাদীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে বাদীকে উদ্ধার করে।
উল্লেখ্য, গ্রেপ্তার সালাহউদ্দিন সালমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কলাবাগান থানার আহ্বায়ক। অন্যরা তাঁর সহযোগী।
রাজধানীর কলাবাগানে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য পরিচয় দেওয়া সাতজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মহানগর হাকিম মো. মনিরুল ইসলাম কারাগারে পাঠানোর এ নির্দেশ দেন। অপর সাতজন অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাদের গাজীপুরের টঙ্গী কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে।
কারাগারে পাঠানো সাতজন হলেন সালাউদ্দিন সালমান, রিয়েল খান, শাহাদাত হোসেন, মো. উৎস, মো. আবির, মো. ফারহান ও হৃদয় হোসেন আকাশ। বাকি সাতজনের বয়স ১৮ বছরের কম।
দুপুরের পরে ১৪ জনকে আদালতে হাজির করে কলাবাগান থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার এসআই তারেক মোহাম্মদ মাসুম সাতজনকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন এবং শিশুদের কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তদন্ত কর্মকর্তার আবেদন মঞ্জুর করেন।
এসব বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের পল্টন থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম।
পুলিশ বলছে, গতকাল শুক্রবার দুপুরে ধানমন্ডির রাসেল স্কয়ারে কাবিকো কনস্ট্রাকশন লিমিডেট নামে একটি প্রতিষ্ঠানে আওয়ামী লীগের অফিস সন্দেহে হামলা চালান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য পরিচয় দেওয়া অভিযুক্তরা। এ সময় তিন লাখ টাকা ও চারটি কম্পিউটার লুট করা হয় এবং অফিসে ভাঙচুর চালানো হয়। আটকদের কাছ থেকে নগদ ৩১ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ইয়াছিন মৃধা বাদী হয়ে কলাবাগান থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, গতকাল ৭ মার্চ পান্থপথের ত্রিধারা টাওয়ারের তৃতীয় তলায় কাবিকো কনস্ট্রাকশনে এজাহারনামীয় ১৪ আসামিসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫-৭ জন আসামি পরিকল্পিত ও দলবদ্ধভাবে শক্তির মহড়া ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জোরপূর্বক অফিস কক্ষে প্রবেশ করে ভাঙচুর ও লুটতরাজ শুরু করে। তাদের পরিচয় জানতে চাইলে আসামিরা বলেন, ‘তোর মালিক শেখ কবিরকে অফিস চালাতে হলে চাঁদা দিতে হবে।’ এ সময় বাদী প্রতিবাদ করলে আসামিরা অফিসের চেয়ার, টেবিল ও অন্যান্য আসবাব ভাঙচুর করে এবং অফিসে থাকা চারটি ডেস্কটপ (যার মূল্য দুই লাখ টাকা) অফিসের টেবিলের ড্রয়ার ভেঙে নগদ তিন লাখ টাকা লুট করে অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়। বাদীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে বাদীকে উদ্ধার করে।
উল্লেখ্য, গ্রেপ্তার সালাহউদ্দিন সালমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কলাবাগান থানার আহ্বায়ক। অন্যরা তাঁর সহযোগী।
পাবনার চাটমোহরে ছালমা খাতুন (৩৮) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। পরিবারের দাবি, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ছালমা খাতুন উপজেলার নিমাইচড়া ইউনিয়নের মাঝগ্রাম এলাকার আলাউদ্দিন হোসেনের তৃতীয় স্ত্রী।
২ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. ইস্রাফিল (৩৯) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
১৬ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে (এনসিপি) আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ ...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে