নাজমুল হাসান সাগর, জাজিরা থেকে
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর আজ রোববার সকাল ৬টা থেকে জনসাধারণের পারাপারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর সঙ্গে সঙ্গেই পদ্মার দুই পারের মানুষের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটে। সেতু উন্মুক্ত করে দেওয়ার আগেই উভয় প্রান্তে মানুষ জড়ো হতে থাকে। সময় বাড়ার সঙ্গে সেটা রূপ নেয় বড় জটলায়।
ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরবাইকের সংখ্যা বেশি থাকলেও শরীয়তপুর, মাদারীপুর, ফরিদপুর ও কাছাকাছি উপজেলা থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসের সংখ্যাও ছিল কম। একদিকে পাখির গতিতে সেতু পারাপারের উচ্ছ্বাস যেমন আছে, তেমনি কিছু কিছু জায়গায় ভোগান্তিও আছে।
সকাল সাড়ে ৬টায় জাজিরা প্রান্তের টোলপ্লাজায় ৯৪তম পরিবহন হিসেবে সেতুতে উঠে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন শিবচর দত্তপাড়ার বাসিন্দা সুমন মাতব্বর। তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের পদ্মার এপারের মানুষের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন। আজ সেটা সত্যি হলো। যদিও টোলপ্লাজায় কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। কিন্তু পদ্মার বুকে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে পাখির মতো ছুটতে পারার আনন্দ বলে বোঝানো যাবে না। ফেরি বা লঞ্চে পারাপারের যে ভোগান্তি, তার কাছে এইটুকু অপেক্ষা কোনো কিছুই না।’
এদিকে সেতু পাড়ি দিতে মধ্যরাত থেকে জাজিরা প্রান্তে অপেক্ষায় ছিলেন শরীয়তপুর, ফরিদপুর ও মাদারীপুরের অনেকেই। পারাপারের অপেক্ষায় থাকা এসব যাত্রীর অধিকাংশই ছিলেন মোটরবাইক আরোহী। জাজিরা প্রান্ত থেকে টোল পরিশোধ করে প্রথম সেতুতে ওঠেন বাইক রাইডার ফরিদপুরের নাজমুস সাকিব। তিনি বলেন, ‘আমার টার্গেট ছিল প্রথম ব্যক্তি হিসেবে সেতু পার হব। খবরে জেনেছিলাম, সকাল ৬টায় খুলে দেবে, সে জন্য মাঝরাত থেকে এখানে এসে অপেক্ষা করছি।’
সকাল ৮টায় মাওয়া প্রান্তের টোলপ্লাজায় ৪৮৩ নম্বর পরিবহন হিসেবে টোল পরিশোধ করে ব্যক্তিগত গাড়িতে সেতুতে ওঠেন গোলাম মুর্শিদ ও তাঁর বন্ধুরা। পদ্মা সেতু দেখা ও পার হওয়ার ইচ্ছে নিয়ে দুই দিন আগেই ঢাকায় এসেছেন দিনাজপুরের বীরগঞ্জ থেকে। ঘোরাঘুরি তাঁর শখ। তাই প্রথম দিন সেতু দিয়ে পার হওয়ার অভিজ্ঞতাটা হাতছাড়া করতে চাননি উল্লেখ করে মুরশিদ বলেন, ‘খুব আনন্দ লাগছে। পদ্মা সেতু দেখার জন্য ঢাকায় এসেছি ৪৫০ কিলো দূর থেকে। ভিড় ঠেলে টোল পরিশোধ করতে যত সময় লেগেছে, তার থেকেও অনেক কম সময়ে পদ্মা পাড়ি দিয়ে এপারে এসেছি।’
সকাল থেকে যাঁরা এপার-ওপার সেতু পাড়ি দিচ্ছেন, তাঁদের বেশির ভাগই উৎসুক মানুষ। তাই উচ্ছ্বাস, আনন্দ আর হৈ-হুল্লোড়ের কমতি নেই তাদের মধ্যে। কিন্তু এই উচ্ছ্বাস ও আনন্দ ছুঁয়ে গেছে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সচালকদের মাঝেও। এমন একজন অ্যাম্বুলেন্সচালক তানভির হাসান। ভাঙা থেকে রোগী নিয়ে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আগে ছয়-সাত ঘণ্টা লেগে যেত। ফেরির কারণে চোখের সামনে গাড়িতে মানুষ মারা যাইতে দেখছি। এই দৃশ্য দেখার কষ্ট অনেক। আজকে পাঁচ মিনিটে পার হইতে পারমু। এর চেয়ে খুশির আর কিছু নাই।’
তবে সেতু চালু হওয়ার প্রথম দিনেই যাতায়াতের দুর্ভোগে পড়েছেন সেতুর কাছাকাছি এলাকা নাওডোবা, কাঁঠালবাড়ী, পাঁচ্চর, শিবচর, বন্দরখোলাসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ। লোকাল বাসের সংকট হওয়ায় বেশ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। ভাঙা থেকে যেসব গাড়ি এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে সেতু পার হচ্ছে, তার সবগুলোই দূরপাল্লার। ফলে লোকাল স্টপেজ থেকে কোনো যাত্রী নিচ্ছে না এসব পরিবহন।
সকাল সাড়ে ৭টা থেকে ১০টা ৪৮ মিনিট পর্যন্ত বন্দরখোলা থেকে সেতু পার হয়ে ঢাকায় যাওয়ার কোনো বাস পাননি সুব্রত মণ্ডল। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিবচর টু ঢাকা রুটে কোনো বাস সার্ভিস নেই। এর ফলে শিবচরের যাত্রীরা কোনো বাসে উঠতে পারেনি। মাদারীপুর সদর, ভাঙ্গা, খুলনা, গোপালগঞ্জের বাসেও যাত্রীর সংখ্যা ছিল পরিপূর্ণ। সব মিলে শিবচর থেকে ঢাকাগামী যাত্রীরা ব্যাপক ভোগান্তি পেয়েছি। কেউ কেউ ভোর সাড়ে ৫টা থেকে শিবচরের পাঁচ্চরে দাঁড়িয়ে থেকেছেন। পাঁচ্চর থেকে জাজিরা টোলপ্লাজায় যাত্রীদের বাসে ওঠা যায় বলে অটোরিকশাচালকেরা যাত্রী ভাগিয়ে নিয়েছেন। যাত্রীরা টোল প্লাজায় প্রখর রোদে দাঁড়িয়ে থাকছেন।’
যদিও শিবচর থেকে ‘শিবচর ডিল্যাক্স’ নামে একটি স্থানীয় বাস সার্ভিস চালু হয়েছে পরীক্ষামূলকভাবে। কিন্তু, সেটা যাত্রী চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। তাই এই এলাকার মানুষ শিবচর থেকে ঢাকা সরাসরি বাস সার্ভিস চালুর দাবি জানিয়েছে।
এদিকে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টোলপ্লাজার সামনে ভিড় বাড়ছে। এই ভিড় সামলাতে বেগ পেতে হচ্ছে টোলপ্লাজার দায়িত্বে থাকা টেলি টেল কমিউনিকেশনের কর্মীদের। প্রতিষ্ঠানটির ইঞ্জিনিয়ার জিবুল আক্তার বলেন, ‘রাস্তায় দাঁড়ানো নিষেধ। এখন প্রচুর মানুষ আসছে বাসে ওঠার জন্য। কিন্তু আমাদের হাতে তো এর কিছুই নেই। তাদের রাস্তা থেকে সরানোর চেষ্টা করছি।’
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর আজ রোববার সকাল ৬টা থেকে জনসাধারণের পারাপারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর সঙ্গে সঙ্গেই পদ্মার দুই পারের মানুষের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটে। সেতু উন্মুক্ত করে দেওয়ার আগেই উভয় প্রান্তে মানুষ জড়ো হতে থাকে। সময় বাড়ার সঙ্গে সেটা রূপ নেয় বড় জটলায়।
ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরবাইকের সংখ্যা বেশি থাকলেও শরীয়তপুর, মাদারীপুর, ফরিদপুর ও কাছাকাছি উপজেলা থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসের সংখ্যাও ছিল কম। একদিকে পাখির গতিতে সেতু পারাপারের উচ্ছ্বাস যেমন আছে, তেমনি কিছু কিছু জায়গায় ভোগান্তিও আছে।
সকাল সাড়ে ৬টায় জাজিরা প্রান্তের টোলপ্লাজায় ৯৪তম পরিবহন হিসেবে সেতুতে উঠে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন শিবচর দত্তপাড়ার বাসিন্দা সুমন মাতব্বর। তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের পদ্মার এপারের মানুষের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন। আজ সেটা সত্যি হলো। যদিও টোলপ্লাজায় কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। কিন্তু পদ্মার বুকে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে পাখির মতো ছুটতে পারার আনন্দ বলে বোঝানো যাবে না। ফেরি বা লঞ্চে পারাপারের যে ভোগান্তি, তার কাছে এইটুকু অপেক্ষা কোনো কিছুই না।’
এদিকে সেতু পাড়ি দিতে মধ্যরাত থেকে জাজিরা প্রান্তে অপেক্ষায় ছিলেন শরীয়তপুর, ফরিদপুর ও মাদারীপুরের অনেকেই। পারাপারের অপেক্ষায় থাকা এসব যাত্রীর অধিকাংশই ছিলেন মোটরবাইক আরোহী। জাজিরা প্রান্ত থেকে টোল পরিশোধ করে প্রথম সেতুতে ওঠেন বাইক রাইডার ফরিদপুরের নাজমুস সাকিব। তিনি বলেন, ‘আমার টার্গেট ছিল প্রথম ব্যক্তি হিসেবে সেতু পার হব। খবরে জেনেছিলাম, সকাল ৬টায় খুলে দেবে, সে জন্য মাঝরাত থেকে এখানে এসে অপেক্ষা করছি।’
সকাল ৮টায় মাওয়া প্রান্তের টোলপ্লাজায় ৪৮৩ নম্বর পরিবহন হিসেবে টোল পরিশোধ করে ব্যক্তিগত গাড়িতে সেতুতে ওঠেন গোলাম মুর্শিদ ও তাঁর বন্ধুরা। পদ্মা সেতু দেখা ও পার হওয়ার ইচ্ছে নিয়ে দুই দিন আগেই ঢাকায় এসেছেন দিনাজপুরের বীরগঞ্জ থেকে। ঘোরাঘুরি তাঁর শখ। তাই প্রথম দিন সেতু দিয়ে পার হওয়ার অভিজ্ঞতাটা হাতছাড়া করতে চাননি উল্লেখ করে মুরশিদ বলেন, ‘খুব আনন্দ লাগছে। পদ্মা সেতু দেখার জন্য ঢাকায় এসেছি ৪৫০ কিলো দূর থেকে। ভিড় ঠেলে টোল পরিশোধ করতে যত সময় লেগেছে, তার থেকেও অনেক কম সময়ে পদ্মা পাড়ি দিয়ে এপারে এসেছি।’
সকাল থেকে যাঁরা এপার-ওপার সেতু পাড়ি দিচ্ছেন, তাঁদের বেশির ভাগই উৎসুক মানুষ। তাই উচ্ছ্বাস, আনন্দ আর হৈ-হুল্লোড়ের কমতি নেই তাদের মধ্যে। কিন্তু এই উচ্ছ্বাস ও আনন্দ ছুঁয়ে গেছে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সচালকদের মাঝেও। এমন একজন অ্যাম্বুলেন্সচালক তানভির হাসান। ভাঙা থেকে রোগী নিয়ে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আগে ছয়-সাত ঘণ্টা লেগে যেত। ফেরির কারণে চোখের সামনে গাড়িতে মানুষ মারা যাইতে দেখছি। এই দৃশ্য দেখার কষ্ট অনেক। আজকে পাঁচ মিনিটে পার হইতে পারমু। এর চেয়ে খুশির আর কিছু নাই।’
তবে সেতু চালু হওয়ার প্রথম দিনেই যাতায়াতের দুর্ভোগে পড়েছেন সেতুর কাছাকাছি এলাকা নাওডোবা, কাঁঠালবাড়ী, পাঁচ্চর, শিবচর, বন্দরখোলাসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ। লোকাল বাসের সংকট হওয়ায় বেশ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। ভাঙা থেকে যেসব গাড়ি এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে সেতু পার হচ্ছে, তার সবগুলোই দূরপাল্লার। ফলে লোকাল স্টপেজ থেকে কোনো যাত্রী নিচ্ছে না এসব পরিবহন।
সকাল সাড়ে ৭টা থেকে ১০টা ৪৮ মিনিট পর্যন্ত বন্দরখোলা থেকে সেতু পার হয়ে ঢাকায় যাওয়ার কোনো বাস পাননি সুব্রত মণ্ডল। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিবচর টু ঢাকা রুটে কোনো বাস সার্ভিস নেই। এর ফলে শিবচরের যাত্রীরা কোনো বাসে উঠতে পারেনি। মাদারীপুর সদর, ভাঙ্গা, খুলনা, গোপালগঞ্জের বাসেও যাত্রীর সংখ্যা ছিল পরিপূর্ণ। সব মিলে শিবচর থেকে ঢাকাগামী যাত্রীরা ব্যাপক ভোগান্তি পেয়েছি। কেউ কেউ ভোর সাড়ে ৫টা থেকে শিবচরের পাঁচ্চরে দাঁড়িয়ে থেকেছেন। পাঁচ্চর থেকে জাজিরা টোলপ্লাজায় যাত্রীদের বাসে ওঠা যায় বলে অটোরিকশাচালকেরা যাত্রী ভাগিয়ে নিয়েছেন। যাত্রীরা টোল প্লাজায় প্রখর রোদে দাঁড়িয়ে থাকছেন।’
যদিও শিবচর থেকে ‘শিবচর ডিল্যাক্স’ নামে একটি স্থানীয় বাস সার্ভিস চালু হয়েছে পরীক্ষামূলকভাবে। কিন্তু, সেটা যাত্রী চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। তাই এই এলাকার মানুষ শিবচর থেকে ঢাকা সরাসরি বাস সার্ভিস চালুর দাবি জানিয়েছে।
এদিকে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টোলপ্লাজার সামনে ভিড় বাড়ছে। এই ভিড় সামলাতে বেগ পেতে হচ্ছে টোলপ্লাজার দায়িত্বে থাকা টেলি টেল কমিউনিকেশনের কর্মীদের। প্রতিষ্ঠানটির ইঞ্জিনিয়ার জিবুল আক্তার বলেন, ‘রাস্তায় দাঁড়ানো নিষেধ। এখন প্রচুর মানুষ আসছে বাসে ওঠার জন্য। কিন্তু আমাদের হাতে তো এর কিছুই নেই। তাদের রাস্তা থেকে সরানোর চেষ্টা করছি।’
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেখুঁড়িয়ে চলছে দেশের অন্যতম তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া। চালুর পর থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কখনোই এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রার বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। তিনটি ইউনিটের মধ্যে কখনো একটি, কখনোবা দুটি থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে। বর্তমানে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি ইউনিট।
২ ঘণ্টা আগেখুলনায় গত শুক্রবার রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন খুন এবং একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হত্যাকারীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এসব হত্যাকাণ্ডকে টার্গেট কিলিং বলছে পুলিশ। তারা বলছে, এসব পুলিশের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
৩ ঘণ্টা আগে