নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্যানেলভিত্তিক নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে টানা ৩০তম দিনের মতো গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করছেন নিয়োগবঞ্চিত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা। গত ৫ জুন সকালে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এই কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর থেকে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
আজ সোমবার অনশন কর্মসূচি পালনকালে প্যানেলপ্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি আমির হোসেন বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আমাদের যে সনদটা দিয়েছে, এটা কোনো একাডেমিক সনদ নয়। এটা চাকরির সনদ। তাহলে আমরা কেন চাকরি পাব না?’
অনশনকারীদের অভিযোগ, এনটিআরসিএ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়হীনতা আধুনিক সময়োপযোগী একটি শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিকে জটিল থেকে জটিলতর করে তুলেছে। একটা অংশ আদালতে গেলে আটকে যাচ্ছে আরেকটা অংশের নিয়োগ। এ জন্য প্যানেলভিত্তিক নিয়োগের বিকল্প নেই বলে জানান তাঁরা।
বক্তারা বলেন, এনটিআরসিএর দ্বিমুখী নীতির কারণে কেউ ৪০ নম্বর পেয়ে চাকরি করছেন, কেউ ব্লক পোস্ট পেয়ে চাকরিতে যোগদান করছেন, আবার অবৈধ সনদ দিয়েও চাকরি করছেন। অথচ বৈধ সনদধারীরা অযোগ্য হচ্ছেন। নিয়োগ সুপারিশের প্রলোভন দেখিয়ে এনটিআরসিএ হাজার হাজার আবেদনের বিপরীতে নিয়োগপ্রত্যাশীদের সর্বস্বান্ত করে তুলছে।
প্যানেলপ্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জি এম ইয়াছিন বলেন, এনটিআরসিএ ইনডেক্সধারীদের এমপিও হওয়ার পর সনদ রহিতকরণের পরিবর্তে বারবার প্রতিষ্ঠান বদল করার সুযোগ দিচ্ছে। এতে তাদের গণবিজ্ঞপ্তি নামক ব্যবসা দিনকে দিন জমে উঠছে। একদিকে যেমন শিক্ষকের সংকট তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে সদ্য উত্তীর্ণরা চাকরির আশায় গণবিজ্ঞপ্তির জন্য লাফাচ্ছেন। এনটিআরসিএ এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইনডেক্স ধারীসহ সবাইকে যুদ্ধক্ষেত্রে নামিয়ে দিচ্ছে। ইনডেক্সধারীদের সনদ রহিতকরণে হাইকোর্টের রায় থাকা সত্ত্বেও এনটিআরসিএ দায়িত্ব নিয়ে এদেরই গণবিজ্ঞপ্তির অন্তরালে বদলির সুযোগ করে দিচ্ছে।
অনশনরত নিবন্ধনধারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবি হলো—এনটিআরসিএর নিবন্ধিত সনদধারীদের প্যানেলভিত্তিক নিয়োগ দিতে হবে, বৈধ সনদধারী চাকরিপ্রত্যাশীদের নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন পরীক্ষা স্থগিত রাখতে হবে, ইনডেক্সধারীদের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত না করে আলাদা বদলির ব্যবস্থা করতে হবে।
অনশনকারীরা বলেন, এক মাস রোদ বৃষ্টি উপেক্ষা করে তাঁরা অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের চাওয়া প্রধানমন্ত্রী এই হাজার হাজার নিয়োগপ্রত্যাশীর আকুতিটা জানুক এবং তাঁদের দাবি পূরণে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অনশন চলবে বলে জানান তাঁরা।
প্যানেলভিত্তিক নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে টানা ৩০তম দিনের মতো গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করছেন নিয়োগবঞ্চিত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা। গত ৫ জুন সকালে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এই কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর থেকে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
আজ সোমবার অনশন কর্মসূচি পালনকালে প্যানেলপ্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি আমির হোসেন বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আমাদের যে সনদটা দিয়েছে, এটা কোনো একাডেমিক সনদ নয়। এটা চাকরির সনদ। তাহলে আমরা কেন চাকরি পাব না?’
অনশনকারীদের অভিযোগ, এনটিআরসিএ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়হীনতা আধুনিক সময়োপযোগী একটি শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিকে জটিল থেকে জটিলতর করে তুলেছে। একটা অংশ আদালতে গেলে আটকে যাচ্ছে আরেকটা অংশের নিয়োগ। এ জন্য প্যানেলভিত্তিক নিয়োগের বিকল্প নেই বলে জানান তাঁরা।
বক্তারা বলেন, এনটিআরসিএর দ্বিমুখী নীতির কারণে কেউ ৪০ নম্বর পেয়ে চাকরি করছেন, কেউ ব্লক পোস্ট পেয়ে চাকরিতে যোগদান করছেন, আবার অবৈধ সনদ দিয়েও চাকরি করছেন। অথচ বৈধ সনদধারীরা অযোগ্য হচ্ছেন। নিয়োগ সুপারিশের প্রলোভন দেখিয়ে এনটিআরসিএ হাজার হাজার আবেদনের বিপরীতে নিয়োগপ্রত্যাশীদের সর্বস্বান্ত করে তুলছে।
প্যানেলপ্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জি এম ইয়াছিন বলেন, এনটিআরসিএ ইনডেক্সধারীদের এমপিও হওয়ার পর সনদ রহিতকরণের পরিবর্তে বারবার প্রতিষ্ঠান বদল করার সুযোগ দিচ্ছে। এতে তাদের গণবিজ্ঞপ্তি নামক ব্যবসা দিনকে দিন জমে উঠছে। একদিকে যেমন শিক্ষকের সংকট তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে সদ্য উত্তীর্ণরা চাকরির আশায় গণবিজ্ঞপ্তির জন্য লাফাচ্ছেন। এনটিআরসিএ এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইনডেক্স ধারীসহ সবাইকে যুদ্ধক্ষেত্রে নামিয়ে দিচ্ছে। ইনডেক্সধারীদের সনদ রহিতকরণে হাইকোর্টের রায় থাকা সত্ত্বেও এনটিআরসিএ দায়িত্ব নিয়ে এদেরই গণবিজ্ঞপ্তির অন্তরালে বদলির সুযোগ করে দিচ্ছে।
অনশনরত নিবন্ধনধারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবি হলো—এনটিআরসিএর নিবন্ধিত সনদধারীদের প্যানেলভিত্তিক নিয়োগ দিতে হবে, বৈধ সনদধারী চাকরিপ্রত্যাশীদের নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন পরীক্ষা স্থগিত রাখতে হবে, ইনডেক্সধারীদের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত না করে আলাদা বদলির ব্যবস্থা করতে হবে।
অনশনকারীরা বলেন, এক মাস রোদ বৃষ্টি উপেক্ষা করে তাঁরা অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের চাওয়া প্রধানমন্ত্রী এই হাজার হাজার নিয়োগপ্রত্যাশীর আকুতিটা জানুক এবং তাঁদের দাবি পূরণে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অনশন চলবে বলে জানান তাঁরা।
দাবিকৃত টাকা না পেয়ে ইয়াবা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগে নগর গোয়েন্দা পুলিশের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক নারী। গতকাল সোমবার চট্টগ্রামে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরকার হাসান শাহরিয়ারের আদালতে এই মামলাটি হয়।
৩ মিনিট আগেরাঙামাটির কাপ্তাই কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট খোলার সাত দিন পর বন্ধ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকাল ৯টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক (প্রকৌশলী) মাহমুদ হাসান। তিনি জানান, গতকাল সোমবার রাত ৯টার দিকে কাপ্তাই লেকের পানির উচ্চতা ১০৭ দশমিক ৩৪ ফুট ‘মিন সি
৩ মিনিট আগেগোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
১৩ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগে