নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের আইন অমান্যের কারণে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানরা কর্ম, মর্যাদা ও ব্যক্তিত্বহীন হয়ে পড়ছেন বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশন। আজ রোববার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী অডিটরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন সংগঠনটির নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আমরা আজ কর্ম, মর্যাদা ও ব্যক্তিত্বহীন হয়ে পড়েছি, শুধু একটি ক্যাডারের কর্মচারীদের আইন প্রতিপালন না করার কারণে। এমনকি মহামান্য হাইকোর্ট ১০ কর্মদিবসের মধ্যে রুলনিশির জবাব দানের নির্দেশনার কোনো জবাব দেওয়া হয়নি, যা আদালতের প্রতি অবজ্ঞা।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ধুমকি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ আইন অনুযায়ী জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে শাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা ২০০৯ সাল থেকে চেষ্টা করে যাচ্ছি। যা আজও আলোর মুখ দেখেনি। সাংবিধানিক নির্দেশনা অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ। প্রতিটি স্তরে এ নির্দেশনা প্রতিষ্ঠিত হয় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে। প্রজাতন্ত্রের প্রশাসনিক ক্যাডারের কর্মচারীরা আইনের চর্চা না করে, নির্বাচিত উপজেলা পরিষদকে অকার্যকর করে রেখেছেন, যা আইনকেই অমান্যই নয়, বিভিন্ন স্তরে কর্মরত ২৬টি ক্যাডারের কর্মচারীদের প্রতিও অবহেলা করার শামিল। এটি মূলত জনগণকে অবহেলা করার শামিল।’
হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইনি লড়াইয়ে মহামান্য আদালতের সিদ্ধান্ত সব সময় মেনে চলতে বদ্ধপরিকর। আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সংবিধান ও আইনকে কার্যকর করতে সরকার ও প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণকে তাদের নির্বাচিত প্রশাসনিক স্তরের অচল অবস্থা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে নিরসন করা। প্রশাসনিক ক্যাডারের কর্মচারীরা এখন আর আইন অনুসরণ করছেন না।’
হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘অতীতে অনেক নির্দেশনা বিগত ১২ বছরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া হলেও আজ অবধি কার্যকর হয়নি। যার মূল অন্তরায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় কর্তৃক উপজেলা পরিষদ আইনকে বিবেচনা না করে পৃথক পৃথক পরিপত্র জারি করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ১৭টি বিভাগসহ ১৪০টি কমিটির সভাপতি করে তাদের অনুমোদনের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, তাই কার্যকর নির্দেশনা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করার জন্য পুনরায় অনুরোধ করছি।’
সভাপতি বলেন, বৈশ্বিক করোনার মধ্যে স্থানীয় সরকারের ৬৫ হাজার জনপ্রতিনিধির মধ্যে মাত্র ০.৩% সদস্য অনিয়মের সঙ্গে জড়িত হওয়ায় তাদের অপসারণ করা হয়েছে। অথচ সরকারি কর্মচারীদের এরূপ অবিরাম আইন অমান্যের বিরুদ্ধে কথা বললে কথায় কথায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানদের বিচার বিভাগীয় চার্জ গঠনের আগেই নির্বাহী আদেশ দ্বারা অপসারণ করা হয়। যা সম্পূর্ণ সংবিধানবিরোধী।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের আইন অমান্যের কারণে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানরা কর্ম, মর্যাদা ও ব্যক্তিত্বহীন হয়ে পড়ছেন বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশন। আজ রোববার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী অডিটরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন সংগঠনটির নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ‘জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আমরা আজ কর্ম, মর্যাদা ও ব্যক্তিত্বহীন হয়ে পড়েছি, শুধু একটি ক্যাডারের কর্মচারীদের আইন প্রতিপালন না করার কারণে। এমনকি মহামান্য হাইকোর্ট ১০ কর্মদিবসের মধ্যে রুলনিশির জবাব দানের নির্দেশনার কোনো জবাব দেওয়া হয়নি, যা আদালতের প্রতি অবজ্ঞা।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ধুমকি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ আইন অনুযায়ী জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে শাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা ২০০৯ সাল থেকে চেষ্টা করে যাচ্ছি। যা আজও আলোর মুখ দেখেনি। সাংবিধানিক নির্দেশনা অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ। প্রতিটি স্তরে এ নির্দেশনা প্রতিষ্ঠিত হয় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে। প্রজাতন্ত্রের প্রশাসনিক ক্যাডারের কর্মচারীরা আইনের চর্চা না করে, নির্বাচিত উপজেলা পরিষদকে অকার্যকর করে রেখেছেন, যা আইনকেই অমান্যই নয়, বিভিন্ন স্তরে কর্মরত ২৬টি ক্যাডারের কর্মচারীদের প্রতিও অবহেলা করার শামিল। এটি মূলত জনগণকে অবহেলা করার শামিল।’
হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইনি লড়াইয়ে মহামান্য আদালতের সিদ্ধান্ত সব সময় মেনে চলতে বদ্ধপরিকর। আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সংবিধান ও আইনকে কার্যকর করতে সরকার ও প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণকে তাদের নির্বাচিত প্রশাসনিক স্তরের অচল অবস্থা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে নিরসন করা। প্রশাসনিক ক্যাডারের কর্মচারীরা এখন আর আইন অনুসরণ করছেন না।’
হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘অতীতে অনেক নির্দেশনা বিগত ১২ বছরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া হলেও আজ অবধি কার্যকর হয়নি। যার মূল অন্তরায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় কর্তৃক উপজেলা পরিষদ আইনকে বিবেচনা না করে পৃথক পৃথক পরিপত্র জারি করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ১৭টি বিভাগসহ ১৪০টি কমিটির সভাপতি করে তাদের অনুমোদনের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, তাই কার্যকর নির্দেশনা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করার জন্য পুনরায় অনুরোধ করছি।’
সভাপতি বলেন, বৈশ্বিক করোনার মধ্যে স্থানীয় সরকারের ৬৫ হাজার জনপ্রতিনিধির মধ্যে মাত্র ০.৩% সদস্য অনিয়মের সঙ্গে জড়িত হওয়ায় তাদের অপসারণ করা হয়েছে। অথচ সরকারি কর্মচারীদের এরূপ অবিরাম আইন অমান্যের বিরুদ্ধে কথা বললে কথায় কথায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানদের বিচার বিভাগীয় চার্জ গঠনের আগেই নির্বাহী আদেশ দ্বারা অপসারণ করা হয়। যা সম্পূর্ণ সংবিধানবিরোধী।
নদীবেষ্টিত চাঁদপুর শহরে সাঁতার শেখার জন্য একমাত্র সুইমিংপুলটি সংস্কারের কথা বলে সাত বছর ধরে বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ। এতে সাঁতার প্রশিক্ষণ থেকে বঞ্চিত শত শত শিশু-কিশোর। ফলে সাঁতার না জানাসহ নানা কারণে চলতি বছরের ৮ মাসে জেলায় পানিতে ডুবে ১৪৫ শিশু প্রাণ হারায়।
৫ ঘণ্টা আগেখসে পড়ছে ছাদের পলেস্তারা, বৃষ্টি হলেই ক্লিনিকের চিকিৎসকের কক্ষ ও ল্যাবসহ বিভিন্ন ঘরে ঢোকে পানি। ক্লিনিকের প্রায় সব ঘরের মধ্যে দেখা দিয়েছে ফাটল। বালু-সিমেন্টের আস্তরণ খুলে ঘরগুলোর ছাদ ও দেয়ালের রড বের হয়ে রয়েছে। এমনকি ছাদে ঝোলানো ফ্যানও খসে পড়েছে। এমন অবস্থার মধ্যেই চলছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ...
৫ ঘণ্টা আগে‘দুই সপ্তাহ ধইরা পোলাডা ইলিশ মাছ খাওনের লাইগা বায়না ধরছে। কিন্তু ইলিশ কিনার সাহস করতে পারি নাই। আজকা সাহস কইরা আইসিলাম ছোট একটা মাছ কিনতে। কিন্তু তাও পারলাম না। ছোট ছোট ইলিশ মাছের দাম চায় ১ হাজার ২০০ টেয়া। কেমনে কিনমু। এক কেজি ইলিশ কিনলে আমার দুই সপ্তাহের বাজার খরচ শেষ...
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের পাঁচটি হত্যা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীকে খুঁজে না পাওয়া, একাধিক থানায় একই ঘটনার মামলা দায়ের এবং ঘটনাস্থল থানার বাইরে হওয়ায় এই প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে