নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাশকতার পাঁচ মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ১৩৭ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ভিন্ন ভিন্ন বিচারক এসব মামলায় রায় দেন।
রায়ে দোষী সাব্যস্ত বেশির ভাগ আসামি পলাতক রয়েছেন। তাঁরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা দেশের কোনো আদালতে আত্মসমর্পণের পর সাজা কার্যকর হবে বলে প্রত্যেক রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। একই সঙ্গে পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
নাশকতার এক মামলায় ৯৩ জনের কারাদণ্ড:
রাজধানীর তুরাগ থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় ৯৩ জন বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন এবং জামায়াতের নেতা-কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদী এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন তুরাগ থানা ছাত্রদলের সভাপতি মো. আলমাস, তুরাগ থানা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইদ্রিস আলী, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপির সভাপতি কুদরত-ই-এলাহী লিটন, তুরাগ থানা বিএনপির প্রচার সম্পাদক কামাল হোসেন, জামায়াতের কর্মী নুরুল ইসলাম, সুরুজ মিয়া, বোরহান উদ্দিন, জামায়াত নেতা বশির, আমির, আব্দুর রশিদ, আলম মিয়া, মো. মোজাম্মেল, মো. দুলাল মিয়া, কফিল উদ্দিন খাজা, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জামির আলী, তুরাগ থানা যুবদলের সভাপতি হারুন অর রশিদ খোকন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তুরাগ থানা বউর চৌরাস্তায় বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরা নাশকতার উদ্দেশ্যে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। সেখানে পুলিশ উপস্থিত হলে তাদের ওপর হামলা করে সরকারি কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় তুরাগ থানার এসআই ওই দিনই ১১৮ জন বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
২০১৯ সালের ২৫ জুলাই পুলিশ তদন্ত শেষে ৯৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত প্রত্যেককে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী ইমরান হোসেন রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
বংশাল থানার মামলায় ১৫ জনের কারাদণ্ড:
২০১৩ সালে বংশাল থানায় দায়ের করা এক মামলায় যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক আলী সরকার, তাঁর ভাই ইয়াকুব সরকার ও ৬৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার মোহাম্মদ মোহনসহ ১৫ জনকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিন এই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত অন্যদের মধ্যে মোহাম্মদ তাইজুদ্দিন ওরফে লম্বা তাইজু, গোল তাইজু, ডলার ইকবাল, আব্দুল করিম, হাজি মো. আদিল, ফাইজুদ্দিন উল্লেখযোগ্য। আসামিপক্ষের আইনজীবী কাজল রায় এ মামলার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় ২০১৩ সালের ২৭ নভেম্বর বংশাল নবাব ইসুফ সুপার মার্কেটের সামনে ফ্রেন্স রোড পাকা রাস্তার ওপর বিএনপির নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে পুলিশের ওপর হামলা করে। সেখানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাযন।
এ ঘটনায় বংশাল থানার এসআই সাইফুল ইসলাম ৬৫ নেতা-কর্মী ও অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল ৬২ জন বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। আদালত ৪৭ জনকে খালাস দিয়েছেন। বিচার চলাকালে এ মামলায় ২৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
সূত্রাপুর থানার মামলায় ৮ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালে সূত্রাপুর থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপির আট নেতা-কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন ইমরান, মিজানুর রহমান, আসিফ হোসেন রানা ও আনোয়ার হোসেন।
ঘটনার বিবরণী জানা যায়, ২০১৮ সালের ১১ নভেম্বর সূত্রাপুর এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে এবং এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।
রামপুরা থানার মামলায় ১৫ জনের কারাদণ্ড:
রামপুরা থানার নাশকতার এক মামলায় জামায়াতের ১৫ নেতা-কর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এই রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন ডা. খান মতিউর রহমান, আব্দুল কাদির, সাখাওয়াত হোসেন রিফাত, সালেহ আহমেদ ও আহসান হাবীব।
২০১৮ সালের অক্টোবরে সরকারবিরোধী বেআইনি মিছিল সমাবেশ করে বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরা গাড়ি ভাঙচুর করে ও পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করার পর তদন্ত শেষে ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এ মামলায় আদালত তিনজনকে খালাস দিয়েছেন।
হাজারীবাগ থানার মামলায় ৬ জনের কারাদণ্ড:
১২ বছর আগে হাজারীবাগ থানায় দায়ের করা এক মামলায় বিএনপির ছয় নেতা-কর্মীকে দেড় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ুন কবীর এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন আব্দুল লতিফ, আব্দুল আজিজ, হাসু মিয়া, মো. স্বপন, আবুল খায়ের লিটন ওরফে জামাই লিটন ও মো. সানাউল্লাহ।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর হাজারীবাগের গণকটুলি সুইপার কলোনি এলাকায় সরকারের বিরুদ্ধে বেআইনি জনতাবদ্ধে সমবেত হয়ে বিএনপির নেতা কর্মীরা রাস্তায় গাড়ি ভাঙচুর করে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে হাজারীবাগ থানায় মামলা দায়ের করার পর তদন্ত শেষে ৫৭ জন বিএনপি নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
এই মামলায় আদালত ৫১ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। আদালত রায় বলেছেন তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে পারেননি।
নাশকতার পাঁচ মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ১৩৭ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ভিন্ন ভিন্ন বিচারক এসব মামলায় রায় দেন।
রায়ে দোষী সাব্যস্ত বেশির ভাগ আসামি পলাতক রয়েছেন। তাঁরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা দেশের কোনো আদালতে আত্মসমর্পণের পর সাজা কার্যকর হবে বলে প্রত্যেক রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। একই সঙ্গে পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
নাশকতার এক মামলায় ৯৩ জনের কারাদণ্ড:
রাজধানীর তুরাগ থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় ৯৩ জন বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন এবং জামায়াতের নেতা-কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদী এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন তুরাগ থানা ছাত্রদলের সভাপতি মো. আলমাস, তুরাগ থানা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইদ্রিস আলী, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপির সভাপতি কুদরত-ই-এলাহী লিটন, তুরাগ থানা বিএনপির প্রচার সম্পাদক কামাল হোসেন, জামায়াতের কর্মী নুরুল ইসলাম, সুরুজ মিয়া, বোরহান উদ্দিন, জামায়াত নেতা বশির, আমির, আব্দুর রশিদ, আলম মিয়া, মো. মোজাম্মেল, মো. দুলাল মিয়া, কফিল উদ্দিন খাজা, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জামির আলী, তুরাগ থানা যুবদলের সভাপতি হারুন অর রশিদ খোকন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তুরাগ থানা বউর চৌরাস্তায় বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরা নাশকতার উদ্দেশ্যে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। সেখানে পুলিশ উপস্থিত হলে তাদের ওপর হামলা করে সরকারি কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় তুরাগ থানার এসআই ওই দিনই ১১৮ জন বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
২০১৯ সালের ২৫ জুলাই পুলিশ তদন্ত শেষে ৯৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত প্রত্যেককে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী ইমরান হোসেন রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
বংশাল থানার মামলায় ১৫ জনের কারাদণ্ড:
২০১৩ সালে বংশাল থানায় দায়ের করা এক মামলায় যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক আলী সরকার, তাঁর ভাই ইয়াকুব সরকার ও ৬৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার মোহাম্মদ মোহনসহ ১৫ জনকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিন এই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত অন্যদের মধ্যে মোহাম্মদ তাইজুদ্দিন ওরফে লম্বা তাইজু, গোল তাইজু, ডলার ইকবাল, আব্দুল করিম, হাজি মো. আদিল, ফাইজুদ্দিন উল্লেখযোগ্য। আসামিপক্ষের আইনজীবী কাজল রায় এ মামলার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় ২০১৩ সালের ২৭ নভেম্বর বংশাল নবাব ইসুফ সুপার মার্কেটের সামনে ফ্রেন্স রোড পাকা রাস্তার ওপর বিএনপির নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে পুলিশের ওপর হামলা করে। সেখানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাযন।
এ ঘটনায় বংশাল থানার এসআই সাইফুল ইসলাম ৬৫ নেতা-কর্মী ও অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল ৬২ জন বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। আদালত ৪৭ জনকে খালাস দিয়েছেন। বিচার চলাকালে এ মামলায় ২৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
সূত্রাপুর থানার মামলায় ৮ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালে সূত্রাপুর থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপির আট নেতা-কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন ইমরান, মিজানুর রহমান, আসিফ হোসেন রানা ও আনোয়ার হোসেন।
ঘটনার বিবরণী জানা যায়, ২০১৮ সালের ১১ নভেম্বর সূত্রাপুর এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে এবং এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।
রামপুরা থানার মামলায় ১৫ জনের কারাদণ্ড:
রামপুরা থানার নাশকতার এক মামলায় জামায়াতের ১৫ নেতা-কর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এই রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন ডা. খান মতিউর রহমান, আব্দুল কাদির, সাখাওয়াত হোসেন রিফাত, সালেহ আহমেদ ও আহসান হাবীব।
২০১৮ সালের অক্টোবরে সরকারবিরোধী বেআইনি মিছিল সমাবেশ করে বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরা গাড়ি ভাঙচুর করে ও পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধার সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করার পর তদন্ত শেষে ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এ মামলায় আদালত তিনজনকে খালাস দিয়েছেন।
হাজারীবাগ থানার মামলায় ৬ জনের কারাদণ্ড:
১২ বছর আগে হাজারীবাগ থানায় দায়ের করা এক মামলায় বিএনপির ছয় নেতা-কর্মীকে দেড় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ুন কবীর এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন আব্দুল লতিফ, আব্দুল আজিজ, হাসু মিয়া, মো. স্বপন, আবুল খায়ের লিটন ওরফে জামাই লিটন ও মো. সানাউল্লাহ।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর হাজারীবাগের গণকটুলি সুইপার কলোনি এলাকায় সরকারের বিরুদ্ধে বেআইনি জনতাবদ্ধে সমবেত হয়ে বিএনপির নেতা কর্মীরা রাস্তায় গাড়ি ভাঙচুর করে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে হাজারীবাগ থানায় মামলা দায়ের করার পর তদন্ত শেষে ৫৭ জন বিএনপি নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
এই মামলায় আদালত ৫১ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। আদালত রায় বলেছেন তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে পারেননি।
চট্টগ্রামে বাঁশখালী উপজেলার মোজাহের আলী (৪৮) নামে এক মামলার বাদীকে পিটিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) রাতে গন্ডামারা ইউনিয়নের পূর্ব বড়ঘোনা ৭ নং ওয়ার্ডের গোলাপ জানিতে এ ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেঝালকাঠিতে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীকে ঘিরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের ঝালকাঠি জেলা শাখা ফের সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) রাতে ঝালকাঠি জেলা ছাত্রলীগের পক্ষে শেখ মুজিবর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার লাগানো
২৭ মিনিট আগেশরীয়তপুরে অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বাঁধার মুখে জেলার বাইরের একটি অ্যাম্বুলেন্স অসুস্থ নবজাতককে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যেতে না পারায় এক নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় শরীয়তপুর জেলা শহরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রোগীর স্বজন ও
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে জেলা বিএনপির আওতাধীন আট নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এসব আদেশের পেছনে রয়েছে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, খুন ও চাঁদাবাজির অভিযোগ। কিন্তু এভাবে একের পর এক বহিষ্কার করেও বিএনপির নেতা-কর্মীদের লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না। উল্টো তাঁরা নতুন নতুন অভিযোগে প্রশ্নবিদ্ধ...
৭ ঘণ্টা আগে