নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে চাকরিচ্যুত পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম এই রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ডিআইজি মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না, ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগনে মাহমুদুল হাসানকেও সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রায় ঘোষণার আগে মিজানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানাসহ তাঁকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়। জামিনে থাকা দুই আসামি মাহবুবুর রহমান ও মাহমুদুল হাসান আদালতে হাজির ছিলেন। রায়ের পর তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না পলাতক থাকায় তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার পর এই রায় কার্যকর হবে বলে আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন।
৫ জুন রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি-তর্ক শুনানি শেষ হওয়ার পর রায়ের তারিখ ঘোষণা করেন আদালত। ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ওই বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে মিজানের স্ত্রী ও ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরও আগে ৩০ জানুয়ারি দুদক পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ এ মামলার চার্জশিট দাখিল করেন।
২০২০ সালের ১ জুলাই হাইকোর্টে আগাম জামিনের জন্য গেলে ডিআইজি মিজানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। মিজানকে তাৎক্ষণিক হাইকোর্ট পুলিশের হাতে তুলে দেন আদালত। পরে তাঁকে শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়। ওই বছরের ২ জুলাই মিজানের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত।
মিজানুর রহমান ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বিয়ে গোপন করতে নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করানোর অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। এ ছাড়া এক সংবাদ পাঠিকাকে প্রাণনাশের হুমকি ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করা হয়। নারী নির্যাতনের অভিযোগে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তাঁকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়।
এরপর দুদক কর্মকর্তার সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের বিষয়টি সামনে আসার পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ডিআইজি মিজানকে সাময়িক বরখাস্তের একটি প্রস্তাব রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়। ওই বছরের ২৫ জুন মিজানকে সাময়িক বরখাস্ত করার প্রস্তাবে অনুমোদন দেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৪ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ বাদী হয়ে ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৩ কোটি ৭ লাখ ৫ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। পরে ডিআইজি মিজানকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে চাকরিচ্যুত পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম এই রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ডিআইজি মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না, ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগনে মাহমুদুল হাসানকেও সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রায় ঘোষণার আগে মিজানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানাসহ তাঁকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়। জামিনে থাকা দুই আসামি মাহবুবুর রহমান ও মাহমুদুল হাসান আদালতে হাজির ছিলেন। রায়ের পর তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না পলাতক থাকায় তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার পর এই রায় কার্যকর হবে বলে আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন।
৫ জুন রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি-তর্ক শুনানি শেষ হওয়ার পর রায়ের তারিখ ঘোষণা করেন আদালত। ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ওই বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে মিজানের স্ত্রী ও ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরও আগে ৩০ জানুয়ারি দুদক পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ এ মামলার চার্জশিট দাখিল করেন।
২০২০ সালের ১ জুলাই হাইকোর্টে আগাম জামিনের জন্য গেলে ডিআইজি মিজানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। মিজানকে তাৎক্ষণিক হাইকোর্ট পুলিশের হাতে তুলে দেন আদালত। পরে তাঁকে শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়। ওই বছরের ২ জুলাই মিজানের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত।
মিজানুর রহমান ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বিয়ে গোপন করতে নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করানোর অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। এ ছাড়া এক সংবাদ পাঠিকাকে প্রাণনাশের হুমকি ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করা হয়। নারী নির্যাতনের অভিযোগে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তাঁকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়।
এরপর দুদক কর্মকর্তার সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের বিষয়টি সামনে আসার পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ডিআইজি মিজানকে সাময়িক বরখাস্তের একটি প্রস্তাব রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়। ওই বছরের ২৫ জুন মিজানকে সাময়িক বরখাস্ত করার প্রস্তাবে অনুমোদন দেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৪ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ বাদী হয়ে ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৩ কোটি ৭ লাখ ৫ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। পরে ডিআইজি মিজানকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।
চাঁদাবাজির অভিযোগে আওয়ামী লীগের খুলনার ৩১ নম্বর ওয়ার্ড শাখার সাধারণ সম্পাদিকা ও সংরক্ষিত ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর রেকসোনা কালাম লিলিকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
২ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতার জন্য সাবেক সিটি মেয়র ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) চেয়ারম্যানদের দায়ী করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে নগরীর বির্জাখাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের
৬ মিনিট আগেচাঁদপুরের হাজীগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুটি অবৈধ অস্ত্র, এ্যামোনিশন এবং স্থানীয়ভাবে তৈরি হাত বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) বিকেলে উপজেলার বলাখাল নামক স্থান থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। সন্ধ্যায় এসব তথ্য নিশ্চিত করেন চাঁদপুর সদর আর্মি ক্যাম্পের অপারেশনাল অফিসার লেফটেন্যান্ট জাবিদ হাসান।
১৩ মিনিট আগেমৌলভীবাজারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে নানা সীমাবদ্ধতায় শিক্ষাব্যবস্থা বেহাল রূপ ধারণ করেছে। শিক্ষক, শ্রেণিকক্ষ ও আসবাবের সংকটের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নামকাওয়াস্তে। খাতাপত্রে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি দেখালেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন।
৫ ঘণ্টা আগে