ঢাবি সংবাদদাতা
গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণসহ বেশ কিছু দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। আজ সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টার পর শাহবাগ থেকে বাংলামোটর অভিমুখী সড়ক অবরোধ করে তারা। এতে সড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদ মনসুর বলেন, বেলা ২টার পর থেকে আহত ব্যক্তিরা এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা বেশ কিছু দাবি নিয়ে তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সামনে সড়কে অবস্থান করছে। মোড়ের অন্য লেনগুলো দিয়ে যান চলাচল করছে।
ওসি খালেদ মনসুর বলেন, ‘আমরা তাদের সড়ক ছাড়ার অনুরোধ করছি এবং বোঝানোর চেষ্টা করছি। কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত সড়ক ছাড়েনি।’
আন্দোলনকারীরা আহতদের চিকিৎসার চিকিৎসাব্যবস্থা নিয়ে বলছেন, সরকার এ, বি এবং সি—এই তিনটি ক্যাটাগরি করে আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছে। সি ক্যাটাগরিতে ‘এ’ এবং ‘বি’ এর মতো সুবিধা রাখা হয়নি।
আন্দোলনকারীদের দাবির মধ্যে রয়েছে—আহতদের দুইটি ক্যাটাগরিতে বিবেচনা করতে হবে। ছাত্র আন্দোলনে যারা স্থায়ীভাবে কর্মক্ষমতা হারিয়েছে, তাদের মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা, এককালীন ভাতা এবং পরিবারে দায়িত্বশীল ব্যক্তিকে সরকারি বা আধা সরকারি পর্যায়ে প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।
আহতদের মধ্যে যারা কিছুটা সুস্থ হয়ে গেছে এবং কর্মক্ষম আছে, তাদের মাসিক ১৫ হাজার টাকা এবং এককালীন ভাতার ব্যবস্থা এবং সরকারি বা আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।
তাদের দাবির মধ্যে আরও রয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা। যেখানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো হুমকি, হয়রানি বা হত্যাচেষ্টা হলে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান থাকতে হবে।
এ ছাড়া আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের মানসিক কাউন্সেলিং, হয়রানি প্রতিরোধ এবং সমস্যা সমাধানের জন্য টোল ফ্রি হটলাইন চালুর দাবিও জানায় আন্দোলনকারীরা।
গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণসহ বেশ কিছু দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। আজ সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ২টার পর শাহবাগ থেকে বাংলামোটর অভিমুখী সড়ক অবরোধ করে তারা। এতে সড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদ মনসুর বলেন, বেলা ২টার পর থেকে আহত ব্যক্তিরা এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা বেশ কিছু দাবি নিয়ে তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সামনে সড়কে অবস্থান করছে। মোড়ের অন্য লেনগুলো দিয়ে যান চলাচল করছে।
ওসি খালেদ মনসুর বলেন, ‘আমরা তাদের সড়ক ছাড়ার অনুরোধ করছি এবং বোঝানোর চেষ্টা করছি। কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত সড়ক ছাড়েনি।’
আন্দোলনকারীরা আহতদের চিকিৎসার চিকিৎসাব্যবস্থা নিয়ে বলছেন, সরকার এ, বি এবং সি—এই তিনটি ক্যাটাগরি করে আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছে। সি ক্যাটাগরিতে ‘এ’ এবং ‘বি’ এর মতো সুবিধা রাখা হয়নি।
আন্দোলনকারীদের দাবির মধ্যে রয়েছে—আহতদের দুইটি ক্যাটাগরিতে বিবেচনা করতে হবে। ছাত্র আন্দোলনে যারা স্থায়ীভাবে কর্মক্ষমতা হারিয়েছে, তাদের মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা, এককালীন ভাতা এবং পরিবারে দায়িত্বশীল ব্যক্তিকে সরকারি বা আধা সরকারি পর্যায়ে প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।
আহতদের মধ্যে যারা কিছুটা সুস্থ হয়ে গেছে এবং কর্মক্ষম আছে, তাদের মাসিক ১৫ হাজার টাকা এবং এককালীন ভাতার ব্যবস্থা এবং সরকারি বা আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।
তাদের দাবির মধ্যে আরও রয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা। যেখানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো হুমকি, হয়রানি বা হত্যাচেষ্টা হলে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান থাকতে হবে।
এ ছাড়া আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের মানসিক কাউন্সেলিং, হয়রানি প্রতিরোধ এবং সমস্যা সমাধানের জন্য টোল ফ্রি হটলাইন চালুর দাবিও জানায় আন্দোলনকারীরা।
আবিদ নার্সারির স্বত্বাধিকারী হাফিজুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘২০২০–২১ সালে বিভিন্ন স্থান থেকে চারা এনে রোপণ করি। গত বছর কয়েকটি গাছে সামান্য ফল ধরেছিল। এবছর আশানুরূপ ফল এসেছে। আগস্টের শেষ সপ্তাহ থেকে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ফলগুলো পাকে।’
৪১ মিনিট আগেবিএনপির রাজনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি কখনো ক্ষমতার রাজনীতি করে না, বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে। আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে আমাদের দলের নেতা–কর্মীরা রক্ত দিয়েছেন, শহীদ হয়েছেন। আমরা তাঁদের কাছে দায়বদ্ধ।’
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম ঘরে একা ছিলেন। তাঁর ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় ফিরে মাকে খুঁজে না পেয়ে দেখতে পান, ঘরের দরজা খোলা এবং কক্ষগুলো রক্তাক্ত। পরে রান্নাঘরের পাশে পাতার স্তূপের নিচে মমতাজ বেগমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের
১ ঘণ্টা আগেদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ির তাহসিন আহমেদ (২৫), ময়মনসিংহ শহরের চরপাড়ার ইশাক হোসেন শান্ত (২৩), বাউন্ডারি রোডের আনাফ রাজিন (২৪), আউটার স্টেডিয়াম রোডের নাসির হোসাইন (২৬) এবং সানকিপাড়ার আহমেদ মাহফুজ (২৪)। তাঁরা সবাই ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের স্নাতকের (অনার্স) শিক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে