আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
১৬ বছর আগে শখের বসে কবুতর পালন করে বেশ লাভবান হন আব্দুল্লাহ আল মামুন। পরে বাণিজ্যিকভাবে কবুতরের খামার তৈরি করেন তিনি। এতে লাভ করতে থাকলেও এখন কবুতরের খাবারের দাম বাড়ায় লোকসানের মুখে পড়েছেন তিনি। মামুন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বয়রাগাদী ইউনিয়নের দক্ষিণ গোবরদী গ্রামের বাসিন্দা।
আজ সোমবার বিকেলে আব্দুল্লাহ আল মামুনের খামারে গিয়ে দেখা গেছে, তাঁর খামারে রয়েছে কালো বোম্বাই, পাংখী, রেছার, আর্মি, বেজি, সাহারানপুরি, ডাবয়ালি, কামারগা, সবুজগলা, জিরাগলা, লাল পাত্তীসহ দেশি-বিদেশি অন্তত ৩০ প্রজাতির ৩৫০টি কবুতর। এসব কবুতরের বাজারমূল্য প্রতি জোড়া দুই হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা।
কবুতর খামারি মামুন বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে শখ ছিল কবুতর পালন করার। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থান থেকে উন্নতজাতের কবুতর কিনে বাড়িতে পালন করতাম। এরপর ভাবলাম বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন শুরু করি। বর্তমানে আমার খামারে ৩৫০টি কবুতর আছে। যার মূল্য কয়েক লাখ টাকা। প্রায় প্রতিটি জোড়া কবুতর থেকে প্রতি মাসে বাচ্চা পাওয়া যায়। আমার খামারটি অনেক পুরোনো। এ জন্য কবুতর প্রেমীদের কাছে ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে আমার। এ ছাড়া স্মার্টফোনের মাধ্যমে কবুতরের ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করি।’
বর্তমানে কবুতরের খাবারের দাম বেশি হওয়ায় খামার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানান মামুন। তিনি বলেন, ‘প্রতি মাসে আমার প্রায় ১৫ থেকে ১৭ হাজার টাকার মতো খাবার লাগে এবং কবুতরের বাচ্চা ১০ থেকে ১২ হাজার টাকার মতো বিক্রি করতে পারি। খামারটি লোকসানে পরিণত হয়েছে। এখন আর কবুতরের খামার রাখতে মনে চাচ্ছে না। আস্তে আস্তে কবুতরগুলো বিক্রি করতে পারলে আর নতুন করে বাড়াব না। সরকার যদি আমাদের সহযোগিতা করত, তবে এই খাতকে আমরা আরও অনেক দূর নিয়ে যেতে পারতাম।’
জানা গেছে, সিরাজদিখান উপজেলায় শতাধিকের বেশি বড় কবুতরের খামার রয়েছে। এসব খামারিরা খাবারের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন। তাই কয়েক মাস ধরে ন্যায্যদামে কবুতর বিক্রি করতে পারছেন না তাঁরা। এর ফলে লোকসানে পড়েছেন অনেকে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শবনম সুলতানা বলেন, ‘কবুতর পালন লাভজনক হওয়ায় সিরাজদিখানের বিভিন্ন এলাকায় বাণিজ্যিক খামার গড়ে উঠেছে। কবুতর পালন করলে মনের বিষণ্নতা কাটে। পাশাপাশি প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়। তবে এখন খাবারের দাম বাড়লেও বেশি দামে কবুতর বিক্রি করতে পারছেন না খামারিরা। এতে অনেকে লোকসানে পড়ছেন।’
১৬ বছর আগে শখের বসে কবুতর পালন করে বেশ লাভবান হন আব্দুল্লাহ আল মামুন। পরে বাণিজ্যিকভাবে কবুতরের খামার তৈরি করেন তিনি। এতে লাভ করতে থাকলেও এখন কবুতরের খাবারের দাম বাড়ায় লোকসানের মুখে পড়েছেন তিনি। মামুন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বয়রাগাদী ইউনিয়নের দক্ষিণ গোবরদী গ্রামের বাসিন্দা।
আজ সোমবার বিকেলে আব্দুল্লাহ আল মামুনের খামারে গিয়ে দেখা গেছে, তাঁর খামারে রয়েছে কালো বোম্বাই, পাংখী, রেছার, আর্মি, বেজি, সাহারানপুরি, ডাবয়ালি, কামারগা, সবুজগলা, জিরাগলা, লাল পাত্তীসহ দেশি-বিদেশি অন্তত ৩০ প্রজাতির ৩৫০টি কবুতর। এসব কবুতরের বাজারমূল্য প্রতি জোড়া দুই হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা।
কবুতর খামারি মামুন বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে শখ ছিল কবুতর পালন করার। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থান থেকে উন্নতজাতের কবুতর কিনে বাড়িতে পালন করতাম। এরপর ভাবলাম বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন শুরু করি। বর্তমানে আমার খামারে ৩৫০টি কবুতর আছে। যার মূল্য কয়েক লাখ টাকা। প্রায় প্রতিটি জোড়া কবুতর থেকে প্রতি মাসে বাচ্চা পাওয়া যায়। আমার খামারটি অনেক পুরোনো। এ জন্য কবুতর প্রেমীদের কাছে ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে আমার। এ ছাড়া স্মার্টফোনের মাধ্যমে কবুতরের ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করি।’
বর্তমানে কবুতরের খাবারের দাম বেশি হওয়ায় খামার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানান মামুন। তিনি বলেন, ‘প্রতি মাসে আমার প্রায় ১৫ থেকে ১৭ হাজার টাকার মতো খাবার লাগে এবং কবুতরের বাচ্চা ১০ থেকে ১২ হাজার টাকার মতো বিক্রি করতে পারি। খামারটি লোকসানে পরিণত হয়েছে। এখন আর কবুতরের খামার রাখতে মনে চাচ্ছে না। আস্তে আস্তে কবুতরগুলো বিক্রি করতে পারলে আর নতুন করে বাড়াব না। সরকার যদি আমাদের সহযোগিতা করত, তবে এই খাতকে আমরা আরও অনেক দূর নিয়ে যেতে পারতাম।’
জানা গেছে, সিরাজদিখান উপজেলায় শতাধিকের বেশি বড় কবুতরের খামার রয়েছে। এসব খামারিরা খাবারের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন। তাই কয়েক মাস ধরে ন্যায্যদামে কবুতর বিক্রি করতে পারছেন না তাঁরা। এর ফলে লোকসানে পড়েছেন অনেকে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শবনম সুলতানা বলেন, ‘কবুতর পালন লাভজনক হওয়ায় সিরাজদিখানের বিভিন্ন এলাকায় বাণিজ্যিক খামার গড়ে উঠেছে। কবুতর পালন করলে মনের বিষণ্নতা কাটে। পাশাপাশি প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়। তবে এখন খাবারের দাম বাড়লেও বেশি দামে কবুতর বিক্রি করতে পারছেন না খামারিরা। এতে অনেকে লোকসানে পড়ছেন।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোর থেকে ফের দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এবার বাস বন্ধ করে দিয়েছেন খোদ মালিকেরাই। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বজলুর রহমান রতন।
১ ঘণ্টা আগেএকপর্যায়ে চালক পেছনের দুই যাত্রীকে ‘বস বস’ বলে কী যেন বলতে থাকেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুর সদর উপজেলার বাঘের বাজার পার হওয়ার পর তাঁর সঙ্গে থাকা দুই যাত্রী হঠাৎ মোকসেদ আলীর চোখ ও হাত-পা বেঁধে ফেলেন। তখন তিনি বুঝতে পারেন, তাঁর সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা আদতে অপহরণকারী চক্রের সদস্য।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সামসুল হককে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপসচিব তানিয়া ফেরদৌস স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে একটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিপুলসংখ্যক নতুন ও পুরোনো পাঠ্যবই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় শিক্ষার্থীরা বইগুলো উদ্ধার করে স্কুলে জমা দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে