নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি পাস এবং বাকি দুজনের একজন অষ্টম ও অপরজন পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা কম থাকলেও রীতিমতো কারখানা খুলে তাঁরা তৈরি করতেন নকল স্মার্টফোন। চুরি যাওয়া ফোনের যন্ত্রাংশ সংগ্রহ করে তাঁরা ভিভো, অপো, আইফোন, রেডমি, রিয়েলমি ও নোকিয়া ব্র্যান্ডের ফোনের মতো হুবহু নকল ফোন তৈরি করে আসছিলেন।
গত শনিবার রাজধানীর কলাবাগানের ইস্টার্ন প্লাজায় অভিযান চালিয়ে নকল ফোন তৈরির কারিগর মো. আল-আমিন হোসেন (২৪), মো. শিমুল (১৯) ও মো. রাসেলকে (৩১) গ্রেপ্তার করে ডিবি সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (উত্তর) বিভাগ। আল-আমিন হোসেন অষ্টম শ্রেণি, শিমুল এইচএসসি ও রাসেল পঞ্চম শ্রেণি পাস। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল তৈরির যন্ত্রাংশসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৩১৭টি নকল মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানীর মিন্টো রোডে নিজ কার্যালয়ে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ। তিনি বলেন, ‘এসব নকল ফোন রাজধানীর দুটি মার্কেটসহ দেশের বিভিন্ন মোবাইল মার্কেটে অর্ধেক দামে বিক্রি করে আসছে। তাদের তৈরি নকল ফোন দেখতে এতটাই নিখুঁত যে ক্রেতার কোনোভাবে বোঝার উপায় নেই।’
হারুন অর রশীদ বলেন, তাঁরা আইএমইআই স্টিকার ও ফোনের বক্সসহ অন্যান্য সামগ্রী তৈরি করে এসব নকল ফোন রাজধানীর মোতালেব প্লাজা ও নাহার প্লাজাসহ ঢাকার বাইরে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের কাছে কুরিয়ার করে বিক্রি করে আসছিল। পরে ব্যবসায়ীরা এসব ফোন সেকেন্ড হ্যান্ড বলে নির্ধারিত মূল্যের অর্ধেক দামে বিক্রি করে সাধারণ ক্রেতাদের কাছে। তাদের এই নকল ফোন দেখতে হুবহু বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অরজিনাল ফোনের মতো। এমনকি অরিজিনাল ফোনের অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় এসব নকল ফোনে।
কলাবাগানের ইস্টার্ন প্লাজার সপ্তম তলায় এই নকল ফোন তৈরির কারখানা ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নকল ফোন তৈরির যন্ত্রাংশ তারা বিভিন্ন উপায়ে সংগ্রহ করত। প্রথমতো তারা বিভিন্ন চোরাই ফোনের যন্ত্রাংশ কিনত এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা বিদেশ থাকে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ এনে এসব নকল ফোন তৈরি করে আসছে। তাদের কাছে আরও যেসব যন্ত্রাংশ ছিল সেগুলো দিয়ে তারা প্রায় হাজার খানেক নকল মোবাইল ফোন তৈরি করতে পারত।’
একজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি পাস এবং বাকি দুজনের একজন অষ্টম ও অপরজন পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা কম থাকলেও রীতিমতো কারখানা খুলে তাঁরা তৈরি করতেন নকল স্মার্টফোন। চুরি যাওয়া ফোনের যন্ত্রাংশ সংগ্রহ করে তাঁরা ভিভো, অপো, আইফোন, রেডমি, রিয়েলমি ও নোকিয়া ব্র্যান্ডের ফোনের মতো হুবহু নকল ফোন তৈরি করে আসছিলেন।
গত শনিবার রাজধানীর কলাবাগানের ইস্টার্ন প্লাজায় অভিযান চালিয়ে নকল ফোন তৈরির কারিগর মো. আল-আমিন হোসেন (২৪), মো. শিমুল (১৯) ও মো. রাসেলকে (৩১) গ্রেপ্তার করে ডিবি সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (উত্তর) বিভাগ। আল-আমিন হোসেন অষ্টম শ্রেণি, শিমুল এইচএসসি ও রাসেল পঞ্চম শ্রেণি পাস। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল তৈরির যন্ত্রাংশসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৩১৭টি নকল মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানীর মিন্টো রোডে নিজ কার্যালয়ে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ। তিনি বলেন, ‘এসব নকল ফোন রাজধানীর দুটি মার্কেটসহ দেশের বিভিন্ন মোবাইল মার্কেটে অর্ধেক দামে বিক্রি করে আসছে। তাদের তৈরি নকল ফোন দেখতে এতটাই নিখুঁত যে ক্রেতার কোনোভাবে বোঝার উপায় নেই।’
হারুন অর রশীদ বলেন, তাঁরা আইএমইআই স্টিকার ও ফোনের বক্সসহ অন্যান্য সামগ্রী তৈরি করে এসব নকল ফোন রাজধানীর মোতালেব প্লাজা ও নাহার প্লাজাসহ ঢাকার বাইরে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের কাছে কুরিয়ার করে বিক্রি করে আসছিল। পরে ব্যবসায়ীরা এসব ফোন সেকেন্ড হ্যান্ড বলে নির্ধারিত মূল্যের অর্ধেক দামে বিক্রি করে সাধারণ ক্রেতাদের কাছে। তাদের এই নকল ফোন দেখতে হুবহু বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অরজিনাল ফোনের মতো। এমনকি অরিজিনাল ফোনের অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় এসব নকল ফোনে।
কলাবাগানের ইস্টার্ন প্লাজার সপ্তম তলায় এই নকল ফোন তৈরির কারখানা ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নকল ফোন তৈরির যন্ত্রাংশ তারা বিভিন্ন উপায়ে সংগ্রহ করত। প্রথমতো তারা বিভিন্ন চোরাই ফোনের যন্ত্রাংশ কিনত এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা বিদেশ থাকে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ এনে এসব নকল ফোন তৈরি করে আসছে। তাদের কাছে আরও যেসব যন্ত্রাংশ ছিল সেগুলো দিয়ে তারা প্রায় হাজার খানেক নকল মোবাইল ফোন তৈরি করতে পারত।’
রাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পর একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ১৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সময়ের ব্যবধান ছাড়াও এজাহারভুক্ত আসামিদের পরিচয় এ মামলা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আসামিদের অনেকেই ‘পয়সাওয়ালা ব্যক্তি’ হিসেবে পরিচিত হওয়ায় অভিযোগ...
৩ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এই প্রতিষ্ঠান ঘিরে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। একাডেমিতে মৈতৈ, বিষ্ণুপ্রিয়া এবং পাঙন—এই তিন সম্প্রদায়ের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকার কথা থাকলেও শুধু বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে ভূমি অফিসের সহায়ক রশিদুজ্জামান বিপ্লবের ঘুষ নেওয়ার ভিডিও দিয়ে জিম্মি করে চাঁদাবাজির অভিযোগকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাল্টাপাল্টি বিবৃতিতে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে ছাত্রদল ও জামায়াত। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত কর্মচারীকে অন্যত্র বদলি...
৪ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে দুর্বৃত্তদের হামলায় জুজখোলা সম্মিলিত বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিপুল মিত্র (৫০) গুরুতর আহত হয়েছেন। মুখোশধারী হামলাকারীরা তাঁর দুই পা ও ডান হাত ভেঙে দেয় বলে জানা গেছে। তাঁর সঙ্গে থাকা সহকারী শিক্ষক অসীম কুমারও (৪৬) আহত হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে